পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবি ও কৰ্ম্মী অতুলপ্রসাদ Nー。 দ্বারকানাখ বাবু সাধারণের অথবা আপনার কোন কাশ্নর ভারগ্রস্ত ইয়। ইংলণ্ডে যাত্র করেন নাই, তিনি শুদ্ধ আমোদের লিমিত্ত ও Iানাবিধ আশ্চর্য বিষয় সম্পূর্শন ও দেশভ্রমণের জন্য গমন করিয়াছেল, যাহা হউক, বাঙ্গালিদিগের মধ্যে দেশভ্রমণার্থ উৎসাহ প্রথমে কেবল গহানি দৃষ্ট হইল। এক্ষণে অন্মদশের অঞ্চান্ত ধনাঢ্য জ্ঞানবান নুষ্যের ইংলণ্ড গমনের এই এক দৃষ্টান্ত পাইলন, কিন্তু এবিষয়ে আমরা যদিও আপাতত আশা করিতে পারি না তথাপি ঐ সকল মহাশয়দিগকে এই অনুরোধ করিতে পারি যে উ{হারা স্ব২ সস্তানণের শিক্ষা পূর্ণ করুণার্থ একই বার তাহাদিগক ইংলণ্ড স্বরূপ মহাতীর্থে প্রেরণ করিতে আরম্ভ করুন। এখান হইতে ইংলণ্ড খাইতে ৫• দিন লাগে এবং ৪• দিনে তথা হইতে এখান আসা যায়, ইহাতে প্রায় তিন মাসের মধ্যেই গমনাগমন নিষ্পন্ন হয় আর সেখানে গিয় বিবিধ বিষয় দশন ও কিঞ্চি কাল অবস্থিতি কয়ণ ইহাও দুই মাসের মধে। সম্পন্ন হইতে পারে অতএব সৰ্ব্বশুদ্ধ ছয় মাস অপেক্ষাও নুন কালে ঐ আশ্চর্যা দেশভ্রমণ নিম্পন্ন হইবেক ; আমারদের দেশের বারাণসী প্রয়াগাদি তীর্থ যাধির ঐ সময়ের মধ্যে তার্থণাত্রা সাঙ্গ করিয়া স্বদেশে প্রত্যাগমন করিতে পারেন না । ( বেঙ্গাল স্পেকুটেটর, ১ জানুয়ারি ১৮৪৩ ) শুনা যাইতেছে, ব্রিটিস ইণ্ডিয়া সোসাইটীর উৎসাহী সভ্য, এবং এতদেশের বিশেষ মঙ্গলাথি মেং জাঙ্গ তামসন সাহেব"-প্লবুক্ত বাবু দ্বারকানাথ ঠাকুরের সমভিবাহারে এতাদশের বিষয় সকল উত্তমরূপে অবগত হুইবার নিমিত্ত আসিতেছেন ; তাহার মানস এই, ইংলণ্ডে প্রত্যাগমন করিয়া ভারতবর্ষের প্রজাদিগের উপর যে ২ অত্যাচার হয় তাহার আমোলন করিবেন। কবি ও কৰ্ম্মী অতুলপ্রসাদ ডক্টর শ্রীরাধাকমল মুখোপাধ্যায়, এম-এ যে গভীর শোকে শুধু বাঙালী নহে লক্ষেীবাসী সকলে মুহমান, তাহ পাছে ভাষাকে শ্লথ ও রুদ্ধ করে সেইজষ্ঠ আমার এই লিখিত অভিভাষণ । অতুলপ্রসাদ সেন মহাশয়ের ব্যক্তিত্ব উদার ও বিশাল ছিল । তিনি যেমন বাঙালীয়, তেমনি এদেশবাসীরও নেতা ছিলেন । এদেশবাসীর সঙ্গে নিবিড় সামাজিক প্রীতির নিগড়ে তিনি যাবজ্জীবন আবদ্ধ ছিলেন । র্তাহার রাজনীতিও বাঙালীর রাজনীতি হইতে বিচ্ছিন্ন। তিনি ছিলেন উদার লিবারাল । মনোমোহন ঘোষের মত গোখলেও ছিলেন র্তাহার রাজনৈতিক গুরু । বাঙালীর প্রাদেশিকত ভুলিয়া তিনি কি রাষ্ট্রনৈতিক ক্ষেত্রে, কি সামাজিক ক্ষেত্রে, একটা সমগ্র আদর্শ অনুধাবন করিয়াছিলেন বলিয়া তিনি এদেশের জননায়কত্বের পদে অভিষিক্ত হইয়াছিলেন । এইজষ্ঠই আমাদের বড় শোক ষে তাহার মুতুতে আমরা শুধু যে তাহাকে হীরাইলাম তাহী নহে । তাহার জীবন এ দশবাসীর এই মিলন-গ্রন্থি ছিণ্ডিয়া যাওয়াতেঙ্গামরা প্রধাসের রাষ্ট্র ও সমাজজীবন হইতে অনেকটা চু্যিত হুইব। আমি কি এলম্বন্ধে একেবারে আগ ভাগ করিতে পারি, মা । কারণ বাঙালীর "ব্যাপকতর জীবনের এই প্রতিভূ, অতুলপ্রপাদ সেনের সমগ্র জীবনের দান ও তাগধৰ্ম্ম ও তাহার পরিশীলনের প্রসারতা আমাদিগকে সঙ্কীর্ণত হইতে অনেকটা রক্ষা করিবে, সন্দেহ নাই । ১৮৭২ সালে ঢাকা শহরে ডাঃ রমাপ্রসাদ সেন মহাশয়ের পুত্র অতুলপ্রসাদ সেন জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। ডাঃ সেনের ংস্কৃত কাব্যসাহিত্যে বিশেষ অনুরাগ ছিল । শিশু অতুলপ্রসাদ বাড়িতে অহরহ তাহার মুললিত সংস্কৃত কাব্য আবৃত্তি শুনিতেন। তখন হইতেই একটা ছন্দের নেশা র্তাহাকে পাইয়া বসিয়াছিল । এদিকে তঁহিীর দাদামহাশয় শ্ৰীকালীনারায়ণ গুপ্তের প্রভাব র্তাহার উপর কম হয় নাই । তিনি সে-সময়কার এক জন প্রসিদ্ধ বাউলগান-রচয়িত ছিলেন । প্রবাসী-সাহিত্য-সম্মিলনের প্রথম অধিবেশনে মতুলপ্রসার সেন মহাশয় ধে নিজেকে বাংলাসাহিত্যের রাউল বলিয়া আখ্যা দিয়াছিলেন, সত্যই ইহাতে র্তাহার উত্তরাধিকার । * - স্থল ছাড়িয় অতুলপ্রসাদ সেন . মহাশয় কলিকাতার প্রেসিডেন্সী কলেজে অধ্যয়ন করিয়ছিলেন এবং আঠার বৎসর यब्रह्न, डिनि विणांग्लष्ठ भांब्रिटेग्नौ (*क्लितृष्ठ: शन} ईश्श७ অল্পবিন্ধ ঘোষ, মনোমোহন ঘোষ,লোকের পলিজ, प्तर्षि ऋां★ञ मंडूहिङ्ग अtत्र पूँॉइब्र {कौदिगां★ौ नू*