পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মান্তন ৰিবিধ প্রসঙ্গ-আইন-সচিবের নিরপেক্ষ থাকা פסאר অস্তিত্ব র্তাহাদের একটি দাবী হইতে বুঝা যায়। র্তাহার ợgt;Ifn Ffrastrs ( Federal Assemblytos ) ২৫০টি আসনের মধ্যে ৮২টি অর্থাৎ মোটামুটি এক-তৃতীয়াংশ পাইবেন প্রস্তাবিত গবন্মেণ্ট অব্‌ ইণ্ডিয়া বিলে এইরূপ আছে । মুসলমানের চাহিয়াছেন, যে, দেশী রাজ্যগুলির ১২৫টি আসনেরও এইরূপ একটি ভাগ আইন দ্বারা তাহাদিগকে দেওয়া হয় , কিন্তু তাহ দেওয়া হয় নাই । অবশ্য ১২৫টিরও কতক অংশ তাহারা পাইবেন, কিন্তু তাহারা চীন নির্দিষ্ট এক-তৃতীয়াংশ, কিন্তু দেশী রাজ্যের অধিবাসীদের এক-তৃতীয়াংশ বা এক-চতুর্থাংশও মুসলমান নহেন । দেশী নৃপতিদের মধ্যেও মুসলমান নৃপতির সংখ্যা কম-হিন্দু ও শিখই বেশী। সুতরাং দেশী নৃপতিদের মনোনীত প্রতিনিধিদের মধ্যে মুসলমান থাকিবে কম, এবং তাহ অঙ্গায় নহে। সেই জঙ্গ য়্যাসেমূীর ৩৭৫ জন সদস্তের মধ্যে মুসলমান সদস্তদের প্রভাব ততটা হইবে না, যতটা হইবে ব্রিটিশ-ভারতের ২৫০ জনের মধ্যে ৮২ জন মুসলমান সদস্তের। এই কারণে মুসলমানরা দেশী রাজ্যগুলির সহিত ফেডারেশন চান না, তাহারা কেবল ব্রিটিশ-ভারতের জন্তই এমন একটা শাসনতন্ত্র চান যাহাতে র্তাহীদের পাওনার অতিরিক্ত ক্ষমতা থাকে । মিঃ জিন্নার ফেডারেঙ্গনবিরোধিতার রহস্ত ইহা হইতে বুঝা যায় । আইন-সচিবের নিরপেক্ষ থাকা সাম্প্রদায়িক বাটোয়ার সম্বন্ধে মিঃ জিন্নার প্রস্তাবে আইন-সচিব স্তার নৃপেন্দ্রনাথ সরকার কোন পক্ষেই ভোট দেন নাই। ইহা তাহার পক্ষে সঙ্গত কার্য হইয়াছে। তিনি আইন-সচিব হইবার পূৰ্ব্বে বিলাতে ও ভারতে সাম্প্রদায়িক বাটোয়ারার বিরোধিতা উৎসাহ ও দক্ষতার সহিত করিয়াছিলেন। এখন সরকারী কৰ্ম্মচারী হইয়। উন্ট স্বর ধরিলে তাহ অসঙ্গত ও নিতান্ত অশোভন হইত। अरष्ट डिनि चाशैौन गनश नरश्न बणिारे दtिiब्रांबंछिद्र शिक्वgछू (ऊाँ नेिरङ viांटग्रम मई । ‘e εμφ ব্যবসা-বাণিজ্যে বাঙালীর আত্মরক্ষা ইংলণ্ডের লোকের স্বদেশে "বাই ব্রিটিশ” (“Buy British") নীতির অনুসরণ করে, ইংরেজের তৈরি জিনিষ পাইলে বিদেশী জিনিষ কেনে না । তথাকার যুবরাজ এই নীতির প্রধান পাগুগিরি করিয়াছেন । এদেশে মহাত্মা গান্ধী বলিয়াছেন, “আমার গ্রামে ষে জিনিষটি তৈরি হয়, তাহাই আমার স্বদেশী জিনিষ,” অর্থাৎ তিনি সৰ্ব্বাগ্রে সেই জিনিষ কিনিবেন, তাহা না-পাইলে বা তাহা না-থাকিলে অল্প ভারতীয় জিনিষ কিনিবেন । অথচ আমরা দেখিতে পাই ও শুনিতে পাই, ষে, বাংলা দেশে যদি কেহ বলে, “আমি আগে বঙ্গে বাঙালীর তৈরি জিনিষ কিনিব, তাহ না-থাকিলে বা না-পাইলে তবে অন্ত প্রদেশের ভারতীয় জিনিষ কিনিব,” তাহা হইলে তাহাকে সংকীর্ণমনা বলা হয় ! যদিও দেখিতে পাই, এই কলিকাতা শহরে শিখরা বাঙালীদিগকে বয়কট করে, নিজেদের হোটেল, মুদিখানা, চিকিৎসা পর্য্যন্ত পঞ্জাব হইতে আমদানী লোকদের দ্বারা চালায় ; গুজরাট ব্যবসাদাররা নিজেদের দোকান ও ব্যাঙ্কের কেরানীটি পৰ্য্যস্ত অনেকটা গুজরাট হইতে আমদানী করে ; কিন্তু বাঙালী নিজের শহরে ও গ্রাম বসিয়া যদি বাঙালীর ব্যবসাবাণিজ্য রক্ষার ও বেকার বাঙালীদের অল্পের উপায়ের কথা ভাবে, তাহ হইলে সে হয় সংকীর্ণমনা ! সংপ্ৰতি হাবড়া মিউনিসিপালিটিতে এইরূপ একটি প্রস্তাব ধাৰ্য্য হইয়াছে, যে, যোগ্য বাঙালী থাকিলে চাকরি তাঁহাকেই দিতে হুইবে, যোগ্য বাঙালী কণ্টাক্টর থাকিলে তাহাকেই কন্টুষ্ট দিতে হইবে, মিউনিসিপালিটর জিনিষপত্র খরিদ করিবার সময় বাঙালীর তৈরি জিনিষই কিনিবার চেষ্টা আগে করিতে হইবে। এরূপ প্রস্তাব আমরা স্তায্য মনে করি। বঙ্গপ্রবাসী অবাঙালীদের ইহার বিক্ষন্ধে আন্দোলন করা উচিত নয়। বরং তাদের পক্ষে বঙ্গে স্থায়ী বাসিনা হইয়া বাওয়াই ভাল,যেমন স্বৰ্গীয় রামেজনুন্দরত্রিবেীর পুর্বপুরুষের হইয়াছিলেন, পণ্ডিত সখারাম গণেশ দেউম্বরের পূর্বপুরুষের হইয়াছিলেন। বাঙালীর। এমন কথা বলে না, ধে, তাহারা अछ थप्न भइ वा अछ धुलौहप्क्छ विनिय किनित्व नं। वरक्द्र ७ बाठांजौब ऐडनि बिनिव श महि, अछ थप्रश्नन्न ७