পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্থলন্তন বিবিধ প্রসঙ্গ-প্রাথমিক-শিক্ষক-সন্মিলনীর অধিবেশন ጫg© ভবিষ্যতে ভারতবর্ষও আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রের মত শক্তিশালী সাধারণতন্ত্র হইবে না, কে বলিতে পারে ? বঙ্গে নূতন ট্যাক্সের প্রস্তাব বঙ্গে বিদ্যুৎ-শুল্ক বিল ও তামাক বিক্রীর লাইসেন্স বিল দ্বারা দুটি নূতন ট্যাক্স বসিবে, এবং ভারতীয় ষ্ট্যাম্প বিল, কোর্ট ফী বিল ও বঙ্গীয় আমোদ-কর বিলের সংশোধন দ্বারা অধিকতর ট্যাক্স আদায়ের চেষ্ট হইবে । এই পাচ প্রকারে বাংলার অধিবাসীদের কাছ থেকে আরও বেশী টাকা আদায় করিবার চেষ্টা স্তায়সঙ্গত নহে । বঙ্গে যত ট্যাক্স সংগৃহীত হয়, তাহার অত্যন্ত অধিক ভাগ ভারতগবন্মেণ্ট দখল করেন, অন্ত কোন প্রদেশ হইতে এত অধিক ভাগ গ্রহণ করেন না। বাংলা-গবন্মেণ্টের হাতে অত্যন্ত কম টাকা থাকিবার ইহাই প্রধান কারণ । মুতরাং বাংলাসরকারের অধিক টকা পাইবার জন্ত বঙ্গীয় জনগণের ট্যাকে হাত দিবার আগে ভারত-গবন্মেন্টের সহিত সংগ্রাম ( অবস্থা অহিংস সংগ্রাম ) করাই উচিত। দ্বিতীয়তঃ, বাংলা-সরকার যে ধায়সংক্ষেপ কমিটি বসাইয়াছিলেন, সেই কমিটির প্রস্তাবগুলি কার্য্যে পরিণত করিলে, নুতন ট্যাক্স দ্বারা যে ২৪ং লক্ষ টাকা পাইবার আশা করিতেছেন, তাহ অপেক্ষ অনেক বেশী টাকা বচিত। “জাতিগঠনমূলক” বিভাগগুলিতেও ঐ কমিটি বায় ছটিয়া দিতে বলিয়াছিলেন । আমরা তাহার সমর্থন করি না । কিন্তু কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী অন্ত সব বিভাগের ব্যয় কমাইলে নূতন ট্যাক্স বসাইবার প্রয়োজন হইত না । তৃতীয়তঃ,বাংলা-গবন্মেণ্ট সরকারী চাকর্যেদের যেবেতন হ্রাস করিয়াছিলেন, এখন তাহ রহিত করিয়া তাহাদিগকে পূৰ্ব্ব হারে বেতন দিবেন, স্থির করিয়াছেন। কাহারও আয় বৃদ্ধিতে আমরা দুঃখিত হইব না। কিন্তু সরকারী *করোরই দরিদ্রতম ও কেবল র্তাহাজেরই আয় সৰ্ব্বাগ্রে বাড়া দরকার, এবং সেই অগ্নিবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে (ও কতকটা গেই অগ্নিবৃদ্ধির জন্যই ) জনগণের স্বন্ধে নূতন ট্যাক্সের বোঝা छां★ांम छैप्लेिष्ठ अनि कब्रेि नी ! চতুৰজ, বঙ্গের অনেক জায়গার কেবল মাত্র হিজুদিথকেই নিগ্রহ-ট্যাক্স বাবতে হাজার হাজার টাকা দিতে হইয়াছে ও হইতেছে । তাহার উপর আরও ট্যাক্স বসান পীড়াদায়ক ङ्हे८रु ! পঞ্চমতঃ, বৈদ্যুতিক শক্তির ব্যবহার সবে মাত্র বঙ্গে আরম্ভ হইয়াছে, বিশেষতঃ মফঃসলে। মফঃসলে বৈদ্যুতিক শক্তির মুল্য অত্যন্ত অধিক, কলিকাতাতেও যে বিশেষ কম, তাহা নহে। তাহার উপর ট্যাক্স বসাইলে বিদ্যুৎ ব্যবহার বৃদ্ধিতে বাধা পড়িবে। এখন পর্যন্ত প্রধানতঃ উহার ব্যবহার আলোকের জঙ্গই বঙ্গে হইতেছে । শিল্পকার্য্যের ও রন্ধনের জন্ত উহা এখনও বেশী ব্যবহৃত হয়না । কৃষিকার্থ্যের জন্ত ত, আমরা যত দূর জানি, হয়ই না । এমত অবস্থায়, ট্যাক্স বসান সমীচীন মনে হয় না । আরও অনেক কথা বলা যায় । কিন্তু বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার অবস্থা ভাবিলে অধিক কিছু বলিতে ইচ্ছা হয় না । নিখিলবঙ্গ প্রজাসম্মেলন ময়মনসিংহে যে নিখিলবঙ্গ প্রজাসম্মেলন হইয়া গেল, তাঙ্কাতে অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতি ডক্টর ত্রযুক্ত নরেশ চন্দ্র সেনগুপ্তের অভিভাষণ, সভাপতি মৌলবী ফজলল হক সাহেবের অভিভাষণ এবং নবাব ফরোকি সাহেবের উদ্ধোধিনী বক্তৃত। ২৭শে মাঘের দৈনিক কাগজে প্রথম দেখিলাম । এই সম্মেলন বঙ্গের সর্বাপেক্ষা সংথ্যাবহুল শ্রেণীর অর্থাৎ সাক্ষাৎ ভাবে কৃষিজীবীদের হিতার্থে কল্পিত। অতএব ইহার অভিভাষণসমূহ ও প্রস্তাবাবলী বিশেষ প্রণিধানযোগ্য। প্রাথমিক-শিক্ষক-সম্মিলনীর অধিৱেশন এবার যশোর জেলার বনগ্রামে গুখিঙ্গিক-শিক্ষকসন্মিলনীর চতুর্থ অধিবেশন হইরা গিয়াছে। ঐযুক্ত মহীতোষ রায় চৌধুরী ইহার সভাপতি মনোনীত হইয়াছিলেন। প্রাথমিক শিক্ষণ সম্বন্ধে { এবং জড় শিক্ষা সম্বন্ধেও ) গবন্মেণ্ট ও স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন-প্রতিষ্ঠানগুলি জে নিজ নিজ কৰ্ত্তব্য করিতেছেন না, মৃৰীতোষ স্বাধু তাহার অভিভাষণে তাহ দেখাইয়াছেন। ভৱিষ্ক, তিনি সত্যই বলিয়াছেন ঃ थांश्वभिक लिनक्श्वप्नंब झड़क्इ cकवण माज दूैर्ण लांबांचाख अझ्,