পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র ঐকান্তিক চেষ্টা করিয়াছেন । এই স্থানের ভূতপূৰ্ব্ব প্রসিদ্ধ জাৰ্ম্মান অভ্র-ব্যবসায়ী মুর সাহেবের বাসাবাটটি (যাহা উপস্থিত রাণাঘাট নটুদহের জমিদার yনফরচন্দ্র পাল মহাশয়ের পুত্ৰগণের অধিকারে আছে ) বিদ্যালয়ের-গৃহের উদ্দেশ্যে ক্রয় করিবার বন্দোবস্ত হইতেছে। অদূর ভবিষ্যতে ঐ বাটীতে বর্তমান বিদ্যালয় স্থানান্তরিত হইবার আশা আছে। বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষয়িত্রী ও সম্পাদিক শ্ৰীমতী লাবণ্যবালা ঘোষ মহাশয় ইতিপূৰ্ব্বে পাচ বৎসর যাবৎ কটক র্যাভেনৃশ বালিকা-বিদ্যালয়ের শিক্ষয়িত্রী ছিলেন ও লক্ষেী থবৰ্ণ কলেজের প্রফেসর ও রীডার রূপে তিন বৎসর কার্য্য করিয়াছিলেন । ইনি স্বনামখ্যাত রেভারেও vকালীচরণ বঙ্গ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের দৌহিত্রী ও খ্ৰীষ্টয়ান-সমাজভূক্ত। স্থানীয় মিউনিসিপ্যালিটির ইনি গবর্ণমণ্ট মনোনীত একমাত্র ও প্রথম মহিলা সদস্তা । বিদ্যালয়ের নিজস্ব গৃহ ক্রীত হইলে বাড়িভাড়া-বাবদ মাসিক ব্যয়ের কিছু সঙ্কোচ হইবে। বিদ্যালয়-পরিচালনের বর্তমান মাসিক ব্যয় প্রায় আট শত টাকার মধ্যে পাঁচ শত টাকা গবর্ণমেণ্ট-সাহায্য ভিন্ন সাধারণের অর্থসাহায্যের উপর নির্ভর করিয়াই বিদ্যালয়টি পরিচালিত হইতেছে । কিন্তু উপস্থিত পুথিবীব্যাপী অর্থঙ্কচ্ছ তা ও অন্তান্ত নানা কারণে সাধারণের সাহায্যের পরিমাণ হ্রাস হওয়ায় বিদ্যালয়পরিচালন বিশেষ কষ্টসাধ্য হইয়া পড়িয়াছে। তজ্জন্ত সম্পাদিকা মহাশয়ার আর্থিক সাহায্য সংগ্রন্থের আস্তরিক প্রয়াস বিশেষ শ্লাঘনীয়। এতদুদেখে তিনি হাজারিবাগ ও अछांछ बूद्रवउँ शनश् अश्विनौrमन निक प्रश् गांशया ভিক্ষা করিতে বাইতেও কুষ্ঠিতা হন না । তাহার নিরলস চেষ্টা ব্যতিরেকে বিদ্যালয়-পরিচলন যে বিশেষ কষ্টকর হইও সে-বিষয়ে সন্দেহ নাই। সাধারণ শিক্ষা ব্যতীত এই বিদ্যালয়ে সেবাশুশ্রষা, স্বাস্থ্য-বিজ্ঞান, সাধারণ खान, श्रृश्इनौं, ब्रका ७ मौडि क्रि यिाग्न७ ठूकग्न ব্যবস্থা আছে। কাপড় কাটা ও সেলাই, নানা প্রকার কারুকার্ষ, উল-বোন, চিত্রাঙ্কণ ও মৃত্তিক সাহায্যে খেলনা প্রস্তুত করিতেও নিয়মিত ভাৰে শিক্ষা দেওয়া হয়। চরকা ও কুীি:শিৱ শিক্ষণের রাও আছে। ৰালিকাদের এই ఫె*రి গিরিডির বিবিধ প্রতিষ্ঠান obť: প্রভৃতিও প্রদত্ত হইয়া থাকে । বিদ্যালয়ে প্রত্যহ সমবেত অসম্প্রদায়িক উপাসনার বিধান আছে। সাধারণ কেতাবী विमानांन डिग्न झांज्ञैौtनव्र लघ्नौब्र, मन ७ झलग्न छेब्रङ कब्रिग्रा, তাহাদের শরীর, বুদ্ধি ও ধৰ্ম্মবোধকে জাগ্রত করাই এই শিক্ষায়তনের মুখ্য উদ্দেশ্য। গিরিডির স্বাস্থ্যকর জলবায়ুর গুণে ও অপেক্ষাকৃত স্বাধীন ও স্বাভাবিক আবেষ্টনের মধ্যে চলাফেরা খেলাধুলা করিতে পারায় ছাত্রীদের প্রায় সকলেই বেশ স্বাস্থ্যবতী। তাহীদের শৃঙ্খলাঙ্গন ও নিয়মানুবৰ্ত্তিতাও প্রশংসনীয়। বাঙালী ধনী ব্যক্তিগণ যদি এই বিদ্যালয়ের স্থায়ী অর্থভাণ্ডারের জন্ত সকলে যথাসাধ্যঅর্থসাহায্য করেন, অথবা অন্তত: যদি সকলে বিদ্যালয়ের ছাত্রীসংখ্যাবৃদ্ধির জন্ত সচেষ্ট হন, তাহা হইলে প্রবাসী বাঙালীদের একটি বিশেষ প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান দীর্ঘ স্থায়ী হইতে পারে। গিরিডির বর্তমান উচ্চ-ইংরেজী (বালক ) বিদ্যালয় স্থাপনার মূলেও প্রধানতঃ বাঙালীরাই ছিলেন। প্রথমে পচম্বায় বাঙালীদের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গিরিডিতে একটি মধ্য-ইংরেজী বিদ্যালয় ছিল। শেষোক্ত বিদ্যালয়ের সম্পাদক ছিলেন vপুর্ণানন্দ মিত্র মহাশয়। এই দুইটি বিদ্যালয় ১৮৮৫ খ্ৰীষ্টাব্দে এক হইয়া যায়। পচম্বা রোডের উপর ভাণ্ডারডিহি নামক স্থানে তিনকড়ি বস্তু, পূর্ণনক্ষ মিত্র, vয়াখালদাস কুণ্ডু প্রমুখ ভদ্রলোকদের চেষ্টায় বিদ্যালয়ের বর্তমান নিজস্ব বাট নিৰ্ম্মিত হয়। এতদুদেশুে পচম্বার তৎকালীন টীকাইৎ অনুগ্রহ করিয়া জমি দান করেন। পরে শক্তিকণ্ঠ বাবুর চেষ্টায় বিদ্যালয়-বাটীর বহু উন্নতি সাধিত হয়। বিদ্যালয়ের প্রথম প্রধান শিক্ষক হইয়া আসেন vধরণীধর বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ; পরে তিনি শিক্ষকতা ত্যাগ করিয়া গিরিডিতেই ওকালতি করিতে থাকেন। র্তাহার বিষয়ে পুৰ্ব্বে সবিশেষ লিখিত হইয়াছে। বিদ্যালয়ের ছাত্রের সংখ্যা উপস্থিত সৰ্ব্বসমেত চার শত উননব্বই জন ; তন্মধ্যে বাঙালী ছাত্রের সংখ্যা এক-শ চল্লিশ জন মাত্র। বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক ক্রযুত মণিলাল সান্তাল, এম-এ মহাশয় ১৯১৮ সাল হইতে কাৰ্য্য করিতেছেন। अछांछ "जिक्रक“जर्सगामठ कक्षिण अtनग्न ऋश यांछांजौ ঘারে। জন।. স্থানীয় উকীল ঐত তিনকড়ি মুখোপাধ্যায় A. { • ? -*