পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

«Asy-*R, জমিদার-গিী বলিলেন-তারণকে একবার দেখবি ? झांकाय ? ज्रङ्ग राणिज-ष्ट्रि ! তরু সধবা—তাহার স্বামীও এই গ্রামেরই অধিবাসী— নাম বিপদতারণ । পেশাদার কুলীন বিপদতরিণ—সৰ্ব্বযুদ্ধ তাহার ছয়টি বিবাহ । জমিদার-গিল্পীর চোখ দিয়া কয় ফোট জল ঝরিয়া পড়িল । দারুণ যন্ত্রণার আক্ষেপে তক্ষ আঁকিয়া-বাকিয়া গেfঙাইতে-গোঙাইতে জড়িত স্বরে বলিল— মুক্তি দাও—হে ঠাকুর । মুক্তি সে পাইল ভোররাত্রে—প্রায়-অবসান রাত্রির • অন্ধকার তখন শুকতারার আলোকে ঈষৎ স্বচ্ছ হইয়া উঠিয়াছে—সে অফুষ্ট আলোক তরু মানুষের অজানা পথে যাত্রা করিল। কঁদিবীর বড় কেহ ছিল না—ত্ৰাতৃজায়া একবার কাদিয়া নীরব হইল—কিন্তু ছেলেমানু্য তাইপোটির কান্নায় নৈশ প্রকৃতির খানিকটা অংশ সকরুণ ভাবে স্পদিত হইয়া উঠিল। ঐটুকুতেই বোধ করি তরুর অনির্দিষ্ট যাত্রা সাধক হইয়া উঠিল। এদিকে কিন্তু বাস্তব সংসারে ইহার পরেও অনেক-কিছু অপেক্ষা করিয়াছিল। প্রভাত হইতে-ন-হইতে পুলিস মালিয়া দরজায় বসিল । সকলের মুখ শুকাইয়া গেল, ছেলেট এক মুহূৰ্ত্তে সভয়ে করে থামাইয়া যেন মুক হইয়া গেল । ভদ্রলোক কয়েক জন অলিয়াছিলেন । পুলিসের সবইনস্পেক্টর তাহাজের সমক্ষে তদন্ত আরম্ভ করিলেন । তরুর বিছানার মধ্যে দুইখনি পত্র পাওয়া গেল। একখানা শিরোনামহীন—সেখানায় সে আঁক-বাক অক্ষরে লিথিয়া গিয়াছে—আমি আপন ইচ্ছায় বিষ থাইয়া আত্মহত্যা করিতেছি । বড় লজ্জা –বড় স্থণার জীবন—এ ধাওয়াই ভাল। আর সহ করিতে পারিলাম না । অপরখানিতে দক্ষিণপাড়ার জমিদার গাজুলীবাবুর নাম লেখা ছিল—যোগীন্দ্রনাথ গাঙ্গুলী। গাজুলীবাবুকে আহবান করিয়া তাহাকে দিয়াই পত্ৰখানি খোলান হইল। পঞ্জখানি পড়িতে পড়িতে তাহার ছাত কঁাপিতেছিল—মুখ বিবর্ণ হইয়া • : खेळेल । । r. 鬱 静 念 " 鬱 s ఏనలి8) পয়তাল্লিশ বৎসর পূৰ্ব্বে এই সংসার রঙ্গমঞ্চে একটা সদ্যজাত শিশুর ভূমিকা লইয়া তরু প্রবেশ করিয়াছিল। একটি সচ্ছল গৃহস্থ—বীপ, মা, দুই বড় ভাই, তক্ষর আদরের আর সীমা ছিল না। বাপ ধনদা মুখুজ্জের পৈতৃক অবস্থাই শুধু সচ্ছল ছিল না—তাহার নিঙ্গের উপার্জনও ছিল পর্যাপ্ত। স্থানীয় রেজেষ্টারী আপিসে কাজ করিতেন—বেতন পনের টাকা–কিন্তু উপরি-পাওনা দৈনিক দুই-তিন টাকার কম ছিল না। তাহার উপর তিনি ছিলেন একটু অস্বাভাবিক প্রকৃতির। তাহদের বংশকেই লোকে বলিত মাথাখারাপের বংশ । ধনদা বাবুর পিতা এক দিন প্রয়োজনের সময় একটা স্বচ না পাইয়া ক্ষিপ্ত হইয়া পাঁচ টীকার স্থচ কিনিয়া সমস্ত বাড়ি-ঘরের দেওয়াল স্থটীকণ্টকিত করিয়া ফেলিয়া বলিয়াছিলেন—স্থচের অভাব আমার বাড়িতে | আরও একটা খেয়ালের কথা বলি—তিনি ছিলেন কুলীনের ঘরের ভাগিনেয়—মতুলদের আশ্রয়েই বাস ছিল। মাতুল ছিলেন সে আমলের লব্ধপ্রতিষ্ঠ উকীল। পূজার সময় সপরিবারে দেশে আসিতেন । তখন রেল মোটর ছিল না-পাল্পীই ছিল সন্ত্রীস্ত যান। সেকালে তাহীর মাতুলের বৃহৎ সংসার আট-দশখানি পান্ধীতে সদর হইতে যেদিন গ্রামে ফিরিত, সেদিন দশখানা পান্ধীর বেহারার ইকে গ্রামধান সরগরম হইয়া উঠিত। ইতর ভদ্র সকলে দলে দলে দেথিতে ছুটিত। ভদ্রলোকেরা সাগ্রন্থে কুশল জিজ্ঞাসা করিবার সুযোগে কথা কহিয়া ধন্ত হইত। ধনদা বাবুর পিতার সে সহ হইত না । বলিতেন—ষ্ঠা—সবাই গিয়ে মামাকেই বলবে-কথন এলেন—কেমন ছিলেন ? মুর ত একথানা পান্ধীর । লে আও পান্ধী। তিনি নিজে এব পান্ধী চাপিয়া গ্রাম হইতে মাইল-দুই দূরে গিয়া অপেক্ষ করিয়া থাকিতেন। মাতুল-পরিবারের পান্ধীবাহিনী नॉफ़ *ांश्य1 मछ ठिनि रुकूम निtठन-ॐाe णांडौ হামরা পান্ধী আগে যায়ে গ। আঙুলের অাগেই তাহা পান্ধী গ্রামে আদিয়া পেীড়িত। পার্থী হইতে নামি তি:ি প্রতীক্ষমান ছয়জনদের সহিত নিজেই আলাপ করিঙেন— কি চাটুজ্জে মশায় ধে—নমস্কার, নমস্কার। বাড়ির সব ভাল श्रां★नि छांण अां८झ्न ? श्रांघि ङांणई अहि ।। ५३ अनिश् ि|