পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ीघ्रत করা উচিত হয় নাই। হয়ত বৈঠকখানা-ঘরে নবৃদেব বলিতেছে—গত সনের একটামাসমাপ ক'রে দাও দাদামণি! থামারের যা হল ! এবার থেকে আলু খেয়ে থাকব । অীর তোমার ধানের চাষ নয় ! বিনয় হাসিয়া বলিতেছে—সে সব জানি না । দামটা ওতেই কাটান গেল । সরকার-মশাই কানফোড় খতিয়ানে কলমের খোচায় কপি টানিতেছেন। খস থস্ শব্দ হইতেছে। এমন সময় রাণু গিয়া চিঠিখনি দিল । চিঠিখনি দেখিয়া বিনয়ের কান লাল হয়ে উঠিল । সরকার-মশাই একবার চশমার ফীকে বিনয়ের মুখের দিকে তাকাইয়া লইলেন। ছিঃ! ছিঃ ! বীণার লজ্জা কfরতে লাগিল । সরকার-মশাই বুড়ে মানুষ, বিনয়কে এ বাড়িতে হইতে দেখিয়াছে, আর তাঁহারই কাছে•••! রৌদ্র এবার বেজায় চড়া হইয়া পড়িয়াছে । ছাদে আর বসিয়া থাকা যায় না। রাণু চলিয়া গিয়াছে।--• বীণা ছাদ হইতে নামিয়া আসিল । আপনার ঘরে আসিয়া আস্তে আস্তে আঁচল হইতে চাবি লইয়া অলিমারী খুলিল । আলমারীর ভিতর তাহার কাপড়-চোপড়গুলি গোছানই ছিল তবুও তাহর মন উঠে না । সেগুলি আবার নামাইয়া গোছাইতে লাগিল । হঠাৎ একখানি কাপড়ের ভণজের ভিতর তাকাইয়া--"যাঃ, কাপড়খানা রং লেগে একদম গেছে ---কি ক’রে লাঙ্গুল ?—বীণা তাড়াতাড়ি কাপড়ের ভাঙ্গ খুলিয়া ফেলিল। তাজ খুলিয়া ফেলিতেই তাহার ভিতর হইতে ফল করিয়া একটি সিঙ্গুরের কৌটী বাহির হইয়া পড়িল। কাপড়ের ভিতর দিল্লুর পড়িয়া গিয়া লাল হইয়৷ গিয়াছে ! বীণা হাতে কৌটাটি তুলিয়া লইল। কিন্তু ওকি ? স্পষ্ট বাহিরে কাহার কণ্ঠস্বর শুনিতে পাইল । ইl, ঠিক তাহারই কণ্ঠস্বর বটে। বীণা চোখ বুছিয়া ফেলিল । সে এমনি করিয়া চোখ বুজিয়া থাকিবে। ঐ যে সে ঠিক শুনিতে পাইল— রাঙাদিদি থোকার মা জামি মা এলে যেয়েী মা ? ধীশ বেশ চাপিয়া চোখ খুজিয়া ফেলিল। ৰিমল আসিয়াল কাহার চোখটিপিয়া ধরিলে লে খুলিবে না ! - $తgఆ#ఫీళ খড়ের নিশীথে ডাকিল কে هذهبوا একদিনের কথা তাহার মনে পড়িল । উঃ, সেদিন বা বীণা ভয় পাইয়া গিয়াছিল। তাহার এখনও মনে আছে। দুপুরবেলা দালানে কেহ নাই। রান্নাঘরে বড় পিসিমা নারিকেল পাতা আর পাকাটি পোড়াইয়া রান্না করিতেছেন। তাহার একটা তীব্র গন্ধ আসিতেছে। একলা দালানে বসিয়া থাকিয়া বীণার কেমন যেন গা ছমৃ ছম করিতে লাগিল । দালানের একদিকে বহু চাল-বোঝাই বস্তা পৰ্ব্বত-আকার সাজান ছিল । হঠাৎ তাহার মনে হইল কে যেন তাহার ভিতর হইতে নড়িয়া উঠিল । ভয়ে তাহার আকণ্ঠ শুকাইয়া গেল। একবার ভাবিল দৌড়াইয়া রান্নাঘরে পলাইবে । - কিন্তু সে অনেকখানি পথ। দরদালন পার হইয়া রান্নাঘরে দৌড়াইয়া পলাইবার সাহস তাহার ছিল না। ভয়ে আড়ষ্ট হইয়া চোখ বুজিয়া সে বসিয়া ছিল এমন সময় আবার— রাঙাদিদি খোকার মা, আমি না এলে যেয়ো না ! তখন বীণা বুঝিতে পারিল । উঃ, বিমলা এমনি ক’রে ভয় দেখাতে হয় । আজও ভাবিল বুে-আপ্লিছে। কিন্তু আজ সে চোপ বুজিয়া থাকিবে। সে চোখ বুজিয়া বলিয়া রছিল। সে স্পষ্ট বিমলার আঙুলের স্পর্শ পাইল। সে তাহার চেtথ টিপিয়া ধরিল । বীণা দুই হাতে তাহার হাত তৃথানি ধরিল । হাত ধরিয়া সে বিস্মিত হইল—একি বিমলা, তোর নরম হাত দুখান একি হয়েছে! ইস্ ! বিমলা বলিল—ঙ্গানিস না বুঝি সেই যে তোর বাৰার অনুথ করতে কলমিডেঙা গেলি। তার পর ষে জর ধর্মুল আর কিছুতেই সারল না । কত সালস, কণ্ড পাচন খেলাম, সব বৃথা গেল। তুই বুঝি আর কোন খবর ब्रॉथिन 6न ? বীণা উত্তরে কিছু না বলিয়া চুপ করিয়া রহিল। লতাই বিমলাকে চিনিবার জো নাই ! কি চেহারা ছিল তাহার— কি হইয়াছে ! চুলগুলি উক্ষণুষ্ক, মুখখানি মলিন। রোগে মানুষকে দু-দিনেই এতখানি বদলাইয়া ফেলে। বীণার মনে ভারী দুঃখ হইল । বিমলা তাহার কত আপন श्णि। व७ब्रबस्त्रि अनिा ८न ७क छन जभवार्थी दङ्क পাইয়াছিল বটে, কিন্তু অস্থখ করিয়া সে যেন কত দূরে कलिङ्ग त्रिप्रांरङ् } ठांहाँtक छांज़ cप्तथिद्दल शंiब्र भ} । छांहाँग्रं