পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

« ČEri, লুকাইয় পাঠাইয়া দিবেন । কিন্তু কোনরূপে চিঠিখানি যুন্মীর হস্তগত হয়, তিনি সকল কথা জয়স্তকে বলেন। কাল সে মেলোমহাশয়ের সহিত রীতিমত বাগড়া করে, গালাগালি পৰ্য্যস্ত হইয়া গিয়াছে। রাগ করিয়া অদ্ভুক্তাবস্থায় বাড়ি ছাড়িয়া সে চলিয়া যায়। সেজন্ত কাল সমস্ত পরিবার উপবাসী ছিল ; স্বাঙ্গীমা, ছোট ভাই-বোনেরা কেহই খাইতে कांश नाह। मर्फे. **छ गाबांश्नि किङ्क थांब नाहे छांनिद्रा সন্ধ্যায় জয়ন্ত বাড়ি ফিরিয়া আসে । মসিীমা, দুর্গ, লক্ষ্মী সকলে তাঁহাকে ঘিরিয়া উচ্চৈস্বরে কঁাদিতে আরম্ভ করে । অগত্যা তাহাকে রাতে এ-বাড়িতেই অল্পগ্রহণ করিতে হইয়াছে ও আপাতত: বাড়ি-ছাড়ার সঙ্কল্পও ভ্যাগ করিতে হইয়াছে । মেসো-মহাশয়ের সহিতও তাহার একটা বোঝাপড়া হইয়া গিয়াছে। তাহার মাঙ্গীমা ও ভাইবোনদের ছাড়িয়া সে-ও থাকিতে পরিবে না । মেসো-মহাশয় বলিয়াছেন বটে তিনি এখন কোন দলিল পাঠাইবেন না, তবে তাহার কথায় বিশ্বাস করা যায় না। शैर्ष दूडाख ७निद्रा अक्रम बणिग-छ शनम कूक গেছে ত। জলঙ্গ ওএল তাই এওস ওএল, ( সব ভাল বার শেষ ভাল ) । এখন চল কোথাও বেড়িয়ে আসা যাক, জামি আঙ্গি ঘুরে বেড়াবার mood-এতে । —ধ্য, আমারও তাই ইচ্ছে করছে, মনটা ভাল নেই। আজ জমির দু-জনে যাই চল । অরশ ভাবিল, দুই-জনে বেড়াইতে গেলে জয়ন্ত সমস্ত পথ তাহার দুঃখের কথাই বলিবে ? বাণেশ্বরকে ডাকিয়া লইয়া বাইতে হইবে । এই কিশোরদের নিকট বিপুল কলিকাতা নগর এক রহস্তপুরী । নানা অজানা পাড়ায় ঘুরিয়া বেড়াইতে তাহাজের অফুরন্ত উৎসাহ । তাহাজের মন উৎসুক, দৃষ্টি নবীন, অপরিচিতকে জানিবার অপূৰ্ব্ব আকাঙ্ক্ষায় হয়ে পূর্ণ। চার-পাচ জন সহপাঠী লইয়া অঞ্চশ প্রায়ই ছুটির অপরান্ত্রে কলিকাতায় রাগ্যোদঘাটন করিতে ৰাছির হয়। মাণিকতলা খালের ধার ; থাল-পারে কদর্ঘ্য পল্লী, বৃহৎ বাগানবাড়ি, विभूण भेंटङ्गब्र भ%ि, औभग्नि थांझ, र्षिनिब५ं★ब्र ७क ? अछाम वरिष्ठा, शत्रुँौकिकर्णजिमइ अणििड नाँच्ने, श्रृङ्ख्याझम <शांद्भशन, क्षणिकॉछांग्र नॉभा श्रेष्tथ ठाँशों पण बैंक्षिा छौचमांज्ञब्र ولاسلامهمسty বেড়ায়। জয়ন্ত হাত দোলাইয়৷ মাইকেল, রবীন্দ্রনাথের কবিতা আবৃত্তি করে ; বাণেশ্বর তর্ক করে, ব্যঙ্গ করে, আদিরসাত্মক সংস্কৃত শ্লোক বলে ; অরুণ তর্কে ফেড়িঙ্গ দেয়, থাবার কিনিয়া খাওয়ায় ; যতীন চুপ করির চলে, মাথে মাঝে ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য সম্বন্ধে মন্তব্য প্রকাশ করে ; হরিসাধন কুলীমজুরদের জীবন, বস্তির অবস্থা সম্বন্ধে তথ্য সংগ্রহ করে । কোন পথিক, পথগৃহ, সামান্ত কথা, তুচ্ছ ঘটনা লইয়া কত তর্ক, কৌতুক, হান্ত । এই কিশোরদের নিকট নগরের পথ, জনস্রোত, ট্রাম-মোটর-ধ্বনি, তাহার কদৰ্য্যতা, বীভৎসত সমস্তই নবীন সুন্দর কৌতুককর লাগে। ५ ८शन ८कॉन नदtप्तश्चूँ-ठाiविकद्विद्रग्न श्रांनगभग्न अङिषांम । বাণেশ্বরকে ডাকিয়া লইয়া অরুণ ও জয়ন্ত যখন ট্রাম-রাস্তার মোড়ে আসিয়াছে, দেখিল গোটা বৃন্দাবন এক বড় ঠোঙা হাতে তাহদের দিকে আসিতেছে । অক্ষণের দলটিকে বৃন্দাবন ভয় করে না, সে জানে ইহার পেটে ঘুষি মারিবে না । সে হাসিয়া বলিল—হ্যালো বয়েজ, এত নয়েজ করে কোথায় চলেছিল? ... ....” बांcगर्श्वग्न डेछद्र नेिण-शांtणा शांछेि, मांब्रtद 5ाफ़ेि, এত গপ্‌গপ্ত করে কি খাচ্ছিস ? বৃন্দাবনের উত্তর দিতে হইল মা । জগন্তু তাহার হাতের ঠোঙা ছিনাইয়া লইল, তার পর সকলে মিলিয়া টেপারি ও অবাক-জলপান খাইতে লাগিল। বৃন্দাবন তাহাতে বাধা দিল না । তাহার ইচ্ছা, অরুণ তাঁহাকে বেড়াইবার জলে লয়। সহসা বৃন্দাবন চেঁচাইয়া উঠিল—ওরে । পথের মোড়ে হেডপণ্ডিত মহাশয়ের ছাতা দেখা গেল, खेझाङ थिथा । অক্ষণ বলিল—চুপ, বৃন্দাবন, সামনে ধাড়া আর বাণেশ্বর আমাদের পেছনে লুকিয়ে ধস । বিপদ কাটিয়া গেল। পণ্ডিত-মহাশয় এক ট্রামেউঠিলেন। शt१धद्र शनिबा बणिण-७ छश्रए७ किडूहे इथा नक्क, ভোজাদেরও প্রয়োজনীয়তা আছে । অরুণ বলিল—এখন ঠিক কর কোন দিকে যাওয়া যায়। বিদে ৰাখি নাকি ? —নিশ্চয় । আমি খলি, চল ট্রামে।