পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধোদয়-যোগ স্ত্রীযোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি হিন্দুর যত ধৰ্মক্কতা আছে, এত আর কারও নাই। দৈনিক কমে, সংসার-চিস্তায়, স্ব:খ ও দুঃখে দিন যায়, কুতা এলে সে একটানা শ্ৰোত থমক্যে থেকে অন্ত পথে বয়। এক দিনের জষ্ঠ হ’ক, এক বেলার জন্ত হ’ক, ইষ্টপথ দেখতে হয় । হিন্দু ভাগ্যবান। আর, যিনি, যে ব্রাহ্মণ, সে পথ বেঁধে দিয়েছেন, তার চরণে কোটি নমস্কার । শৈশবে পাঠশালায় পড়তাম। মাসে মাসে গুরু-পঞ্চমী তিথিতে সরস্বতী পূজা করতে হত। পৌষ মাঘ মাসেও প্রাতঃকালে পুকুরে ডুব দিতে হ’ত, শীতে ও বাতাসে १ब्रूथब्र कब्रि, प्रांन क'ब्ररङई इ'ऊ । अछ किन अकांगएवण কিছু খেয়ে পাঠশালায় বসতাম। এ দিন পুজা না হ’লে খাবার জো ছিল না। পীড়ি কিন্ধা জলচৌকিতে তালপাতার তাড়ি, দেশী কালির দোয়াত, দেশী কলম । এই, সরস্বতী। কিন্তু রূপে কিছুই আসে যায় না, ভাবগ্রাহী ভগবান। পূজার পর কি আনন্দ মনে হত, যেন নুতন জন্ম হয়েছে । ইংরেজী ইঙ্কলে ঢুকলাম, সরস্বতী-পূজাও হারলাম। রবিবারে ইঙ্কলের ছুটি, সেটা খেলবার ছুটিছিল। ধর্মকতা অনেক। পজিতে গণলে ১৬-১৭টি হবে। কেহ এতগুলি ক’রতে পারেন না, করবার কথাও নয়। ধর্ম, আচার। যিনি বৈষ্ণবের আচার পালন করেন, তিনি বৈষ্ণব । ধিনি শাক্তের আচার পালন করেন, তিনি শক্তি । এইরূপ, শৈব, সৌর, গাণপত্য। এক এক ধর্মের এক এক কৃত্য ছিল। পরে পঞ্চদেবতার উপাসনা প্রচলিত হয়েছে । তাতেই স্কত্য বেড়ে গেছে। বঙ্গদেশে সৌরধর্ম যদি বা ছিল, গাণপত্য প্রায় ছিল না । ক্ষেসে দিনে ফেলে ক্লভ্য হয়না । বৈক্য শুক্ল-একাদশী ৰেছে নিলেন, শাক্ত গুরু-অষ্টমী, শৈব ব্লক-চতুর্দশ, গাণপত্য গুরুচকু নিলেন। ীের, ভিৰি ছেড়ে ীের দিন বছিলেন । পঞ্চদেবতার উপাসনা প্রচলিত হলেও অক্ষনের পক্ষে— - . . . هډسسه وو , , শোত্মা ওঠা পাশমোড়া | তার অর্ধেক ভীমে ছোড়া ॥ ক্ষেপায় চোঁদ, ক্ষেপীয় অষ্টি । এই নিয়ে কাল কাট অর্থাৎ হরির জন্ত শয়ন, উখান, পশ্বিপরিবর্তন, ও ভীম- ' একাদশী। শিবের জন্ত শিব-চতুর্দশী, এবং অধিকার छष्ठ भइछेमैौ । अिहे झुग्न ि। ধৰ্মৰ্বত্য ব্যতীত নিমিত্ত-কুতা আছে। কারও বিবাহ, কারও অন্নপ্রাশন হবে, কেহ পুষ্করিণী প্রতিষ্ঠা করবে, हेठोर्नेि । যে-কোন কৃত্যু হ’ক, প্রথমে সংকল্প, ও তপস্তা, তার পর কৃতাকর্ম। কিনা সংকল্পে ইষ্ট সিদ্ধ হয় না। তপস্ত ত্ৰিবিধ, শারীর বাচিক মানস। তপস্তা ক্লেশকর। কিন্তু বিনা ক্লেশে ইষ্ট সিদ্ধ হয় না। কেহ একাদশীব্রত ধারণ ক’রবে। কেন করবে, তা সংকল্পের সময় স্পষ্ট হৃদয়ঙ্গম করা চাই। একাদশীর উপবাস ক্লেশকর হলেও সেটা বড় নয়। যে জন্ত উপবাস, সে জন্তটা ব্যর্থ হ’লে ক্লেশভোগ ব্যর্থ। বিষ্ণু-উপাসক হরিস্মরণ নিমিত্ত একাদশ কেন বেছেছিলেন, সে কেন-র উত্তর এখন নাই । কোন বৎসর কোন শুরু-একাদশীতে জ্যোতিৰিক কিছু একটা ঘটেছিল, সে ঘটনা স্মরণীয় হয়েছিল, বিষ্ণু-উপাসক সেদিনের সঙ্গে কৃত্য জুড়ে দিয়েছেন। তার পর মাসে মাসে সে দিন, তার পর মাসে মাসে দুই দিন একাদশী-ব্ৰত-পালন বিহিত হয়েছে। এ সব কি অল্পকালের কথা ? শত শত বৎসর গেছে, একটি একটি বিধি ব্যবস্থিত হয়েছে। কয়েকটার তিথি নক্ষত্র দিন স্বরণ কর্যে বলতে পারা যায়, এই জ্যোতিষিক যোগ এই সময়ে হয়েছিল, অতএব সে যোগ ধর্যে যে স্বত্তা, লে কৃত্য সে সময়ের পরে প্রবর্তিত হয়েছে। পূর্বকালে ব্রাহ্মণ পারি গণতেন; স্মৃত্তি फुर्थ९ मईकदइ! टैंख्न श्ाङ झ्न् ि।