চৈত্র মহাসমুদ্রের বিশেষ বিশেষ অংশে, জল জমে বরফ হয় যায় । ধখন তা জমে বরফ হয়, তখন তা সহজে নাড়া-চাড়। করা এবং বিশেষ বিশেষ রূপ ব্যবহার করা যায় । অবতীর কতকটা তার মত। মেন মহাসমুদ্র, তেমনি আছেন জড়ের ও চেতনের মধ্যে অনস্ত শক্তি ; কিন্তু কে:ম কে’ন উদ্দেশ্যে কোন কোন স্থানে ঐ অনন্ত শক্তিব এক একটি অংশ যেন ইতিহাস মুঠিমান হন । তাকে তোমরা বল মহাপুঙ্কা, মহ মানব । কিন্তু তিনি ঠিক বলি ত গেলে সৰ্ব্বব্যাপী ঐশীশক্তির স্থানীয় প্রকাশ, অর্থাৎ কিনা ভগবানের এক অবতার। মহাপুরুষদের মহত্ব সারত: ঐশীশক্তির প্রকাশ । আমার বন্ধু-আপিন'র মত বুঝলাম, যদিও আমরা তাতে সম্পূর্ণ স য় দি না । (তাহীর পর আমার দিকে ফিরিয়া অমর খ্ৰীষ্টীয় বন্ধু বললেন ) আমার ব্রহ্ম বন্ধুরী এ-বিষয়ে কি বলেন জানতে চাই । রামকৃষ্ণ – ব্রাহ্মসমাজের সভ্যদিগকে লক্ষ্য করিয়া ) ও অহিন্ম কদের কথা বলবেন না, এ- iব জিনম দেখবর চোখ তাঁদের নাই । আমি—{ রামকু R ক সাম্ব'ঠন করিয়া ) আপনাকে কে বলছে, মশায়, যে, মানবসমাজের বড় বড় উপদষ্টাদের মহৰ ঐশীশক্তির প্রকাশ ব’লে আমরা বিশ্বাস করি না, এবং সেই অর্থ উহাদিগকে ঐশ কোন ভাবের ( “idea"র) অবতার মনে করি না ?* রামকৃষ্ণ –তোমরা কি সত্যি ত ই ব’ল বিশ্বাস কর ? আনি ত জানতাম না ।” "একবার এক জন দর্শক তঁা নাকে প্রশ্ন করিল, জ্ঞান ও ভক্তির মধ্যে কোটি শ্রেষ্ট। র মক্কঞ্চ সংস্কৃত ব্যাকরণ অনুযায়ী লিঙ্গ অনুসারে জ্ঞান ও ভক্তি শব্দ দুটির মধ্যে জ্ঞানকে পুরুষ , ও ভক্তিকে নারী বলিয়া উপদেশ দিলেন । কিন্তু তিনি
- भाडो-भहांलtब्रह वाक्झट ३८ब्रधा ३षाeणिब्र अतिकण अप्रत कङ्गl cशण न। शिक्षां मूल श्aनिबौ नःि:उश् ि:
“Mysolf-(addrossing Ramakrishna) Who told you, Sir, thut we do not b love that the greatness of the great toachers of humanity was a Divine commulication, and in that souso they were incarnations of n Divine Idea f" وeہ:سمbم ہجا পরমহংস রামকৃষ্ণ trts, জানিঙেন না, যে, সংস্থত ব্যাকরণ অমৃগ রে জ্ঞান ক্লীবলিঙ্গ । যাহা হউক, এক্ষেত্রে তােহর জ্ঞানানুযায়ী লিঙ্গভেদের চমৎকার প্রয়োগ তিনি করিলেন। একটিকে পুরুষ ও অন্তটিকে নারী বলিয়া বর্ণনা করিয়া এবং নারী দগের অন্তঃপুর থাকিবীর ভারতীয় প্রথার উল্লেখ করিয়া তিনি বলি.লন –‘জ্ঞান পুকা বলে মা’র বাড়ির বাইরের মহল দাড়িয়ে অপেক্ষা করতে বধ্য হয় ; কিন্তু ভক্তি নারী ব’লে একঘরে দো গণ মা'র অন্তঃপুরে গিয়ে তার সমনে উপস্থিত হয় ।” “ আর একদিন এক জন ধর্শক জিজ্ঞাসা কfব:লন, “আমরা সংসারে নিত্য নানা উদ্বেগ ও কর্তব্য নিয়ে থাকি ; এ অবস্থায় পারমার্থিক বি।য়ে মনঃসংযোগ করতে হ’লে কি করতে হব ? রামকৃষ্ণ বলিলেন, ‘টেকিতে মেয়দের চি’ড়া তৈরি করতে দেখেছ? টেকির মুশল যে গর্ভটিত ক্রমাগত পড়ে ও তার থেকে ওঠে, তার কাছে একটি স্ত্রীলোক বসে থেকে তাতে ধন দেয় আর কুটা ধানগুলি সরিয়ে নেয় । তাকে গর্তটি থেকে কুটা ধন খুব সাবধানে সরাত্ত্বে হয়, নইলে তার আঙ্গুলগুলি গে'তলে যেতে পারে। এই স্ত্রীলোকটির কথা ভাব । আর এও বিবেচনা কর, যে, সে তখন অন্ত কাজে ৪ বা পুত থাকে। তার কোল একটি শিশু আছে, তাকে সে মই দিছ, বা হাত দিয়ে কুটা ধান রোদে দিবীর জন্তে ছড়াচ্ছে, আবার এক জন প্রতিবেশকে কিছুক্ষণ আগে যে চিড়া দি ছিল তাঁর সঙ্গে তার দামের কথাও বলছে । ঐ স্ত্রীলোকটির মন স ক লর আগে সকলের চেয়ে বেশী কিসে আছে মন কর ? নিশ্চয়ই সেই টেকির গর্তে ঢুকান হfভটিতে, ধাতে ক’রে মুশলে হাতটা থেতলে না যায়। সেই রকম তমির এই সংসারে নানা ব্যাপার লিপ্ত থেকে, নানা কৰ্ত্তব্যে ব্যস্ত থেকে, কিন্তু সকলের আগে সকলের চেয়ে মন দিs তোমাদের পরিমার্থিক কল্যাণের বিষয়ে, যাত তা নষ্ট না হয় । ” “আর একবার কথা উঠে, মালা জপ করা বা ঠাকুয় দেবতার নাম বীর বীর উচ্চারণ করার বিষয়ে । সিদ্ধ সাধুপুরুষ বলিলেন, "একটি নাম বার-বার আওড়ান কিছুই নয় যদি তার সঙ্গে সঙ্গে তদনুরূপ ভা.বর উদ্রেক না হয় । একটা টয় পার্থীর দৃষ্টান্ত নাও। তার মালিক তাকে নিজের
