পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিবিধ প্রসঙ্গ—মিঃ জিন্নার রক্ষার সপ্ত السياسين ব্যবস্থাপক সভায় বাংলা দেশের য়ৈর আড়াই গুণ, দ্বিগুণ, দেড় গুণ এই অন্তায় ৫ চিার ভবিষ্যৎ শাসনবিধিতেও যে থাকিবে, তাহ শিসন বিলের আসন সম্বন্ধীয় ধারা ও তপশীল হইয়া যায়, ইহা আমরা একাধিক তালিকাতে দ্বারা দেখাইয়াছি । পুনরুল্লেখ নিম্প্রয়োজন । - এক-একটি কি যত আসন দেওয়া হইয়াছে, কেবল তাহার দ্বারা বিস্তু রিলেও বঙ্গের প্রভাবকে যে কমান হইয়াছে, তাহা{য়। এই ক্ষতিপূরণ পরোক্ষভাবে কিছু হইতে পারিত, |ংলাভাষী অনেক এমন দেশী রাজ্য থাকিত যাহার নরেশর ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় বঙ্গভাষী সদস্ত }ত করিয়া পাঠাইতেন। কারণ, এমন অনেক বিষয় অ হাতে মাতৃভাষা অনুসারে সদস্যেরা পরস্পরের সাসহানুভূতি করে এবং পরস্পরের k ভোট দেয় । কিন্তু বঙ্গভাষাভাষী তিনিধি মনোনীত হইবে, এবং ত্রিপুর hত করিবে । মণিপুরকে যদি ঠিক H; তবে তাহারও এক জন প্রতিনিধি মন্দ্রিাজ পঞ্জাব উড়িষ্যা প্রভৃতির { অর্থাৎ মরাঠী গুজরাট কন্নাড় তেলুগু হিনী ওড়িয়া প্রভৃতি ভাষাভাষী ছি যে-সকল হইতে মনোনীত সদস্তের উড়িষ্যাদির সদস্যদের সহিত ভাষার f ) পরিবে । তেছে, যে, এক দিকে বাংলা দেশকে আসন-সংখ্যা হইতে বঞ্চিত করা श्रैश्नitश्, चळ'ाः ীি দেশী রাজ্য নিতান্তু কম খাকায় দেশী H্যি ইতে যে ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় স্বাঙালী সদগু আসিয়া জুটিযে, এরূপ সম্ভাবনা नॉरें अछ প্রদেশের এই সম্ভাবনা অাছে। পঞ্জাব বোম্বাই প্রভৃতি প্রদেশ স্তায্য প্রাপ্যের অধিক সদস্ত পাইয়াছে। অধিকন্তু তাহারা নিকটবর্তী দেশীরাজ্যসমূহ হইতে মনোনীত এক এক ভাষাভাষী এমন অনেক সদস্ত পাইবে, যাহারা তাহাদের সহিত সহানুভূতি ও সহযোগিতা করিবে । মন্দ্রিাজ ন্তাষ্য প্রাপ্য হইতে কম আসন পাইয়াছে, কিন্তু পরোক্ষভাবে ক্ষতিপূরণ-স্বরূপ তেলুগু তামিল করাড প্রভৃতি ভাষাভাষী দেশী রাজ্য হইতে মনোনীত অনেক সদস্তোর সহযোগিতা পাইবে । আগ্ৰা-অযোধা ন্যাধ্য প্রোপ্য অপেক্ষা কম আসন পাইবে, কিন্তু ইহাও সংলগ্ন দেশী রাজ্যসমুহ হইতে মনোনীত হিনীউৰ্দ্দভাষী অনেক সদস্তের · সহযোগিতা পাইবে । এই সকল কারণে বাংলা দেশের ন্যায্য প্রাপ্য আসন পাইবার জন্ত আন্দোলন হওয়া উচিত ছিল । তাহাতে হয়ত ফল কিছুই হইত না—গবন্মেন্টের মত ও উদ্দেশুের বিরোধী কয়টা আন্দোলনই বা সফল হয় ? কিন্তু ফল হয় নাই বা হইবে না বলিয়া আমরা অন্য নানা আন্দোলন হইতে যেমন নিবৃত্ত হই নাই বা হইব না, এই বিষয়ে আন্দোলন হইতেও তেমনি নিবৃত্ত থাকা উচিত হয় নাই ও হইবে না । বাঙালীদের নিজেদের দোষ-ত্রটিতেও যে বাঙালীর প্রভাব কমিয়াছে, তাহা ভুলিয়া থাকিলে চলিবে না। রাজনৈতিক দলাদলি, অতিরিক্ত আরামপ্রিয়তা ও আমোদপ্রিয়ত, লঘুচিত্ততা, ঈৰ্ষাপরায়ণতা প্রভৃতি অন্ত কোন লোকদের যে নাই, তাহা নহে । কিন্তু অন্তদের তাহ আছে বলিয়া সেই দোধগুলি আমাদের গুণে পরিণত হইতে পারে না । মিঃ জিন্নার রফার সর্ত সাম্প্রদায়িক বাটোয়ার সম্বন্ধে আপোষে সা করিবার নিমিত্ত বাবু রাজেন্দ্রপ্রসাদ ও মিঃ মোহমুfআলী জিন্নার মধ্যে যে কথাবাৰ্ত্ত হইতেছিল ও যাহা আপাততঃ নিফল হইয়াছে, তাহা ধে সর্তগুলিকে করিয়া চলিতেছিল, সেগুলি খবরের কাগজে প্রকাশিত হইয়াছে। তাহার আগে ও পরে জমির দিীতে ও কলিকাতা একাধিক ব্যক্তির নিকট উছা ইংরেজীতে টাইপলিখিত আকারে দেখিয়াছি। সেইজন্য ঐগুলি যে রকার ভিত্তিক্ষপে