ృte পরিকল্পিত। প্রকৃত কথা এই যে, মূৰ্ত্তিটির আসল শক্ত কাজ, শিল্প-প্রতিভার কাজ যাহা, তাহা করিয়াছেন বাঙালী চিত্রকর ও মূৰ্ত্তিনিমাত শ্ৰীযুক্ত দেবীপ্রসাদ রাম চৌধুরী। তিনি এখন মান্দ্রাজের সরকারী আর্ট স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল। ইহার পরিকল্পনাটি তাহার, ছাচ প্রস্তুত করিয়াছিলেন তিনি। এত বড় মূৰ্ত্তির ঢালাই ভারতবর্ষে হয় না বলিয়া কেবল ঢালাইটি ইটালীতে হইয়াছে। ইউরোপেরও অনেক বড় বড় মূৰ্ত্তিকার নিজেদের তৈরি ছাচের অনুযায়ী মূৰ্ত্তি ঢালাই করান ব্যবসায়ী কারিকরদের দ্বারা। কিন্তু তাহাতে কেহ বলে না, যে, ঐ ঢালাইকারীরাই মূৰ্ত্তিকার। কুমুদনাথ চৌধুরী’ কুমুদ্রনাথ চৌধুরী কলিকাতা হাইকোর্টের অন্যতম বিখ্যাত ব্যারিষ্টর ছিলেন । তা ছাড়া তার বিশেষ খ্যাতি ছিল শিকারী বলিয়া। তাহার লেখা শিকারবিষয়ক পুস্তক ও অনেক প্রবন্ধ আছে। দুঃখের বিষয়, তিনি গত মাসে মধ্যপ্রদেশে বাঘ শিকার করিতে গিয়া বাঘের দ্বারাই নিহত হুইয়াছেন । জমির খাজনার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত আমরা ইহা বার-বার দেখাইমাছি, যে, বাংলা দেশে সংগৃহীত রাজস্বের খুব বেশী অংশ ভারত-গবন্মেন্ট লওম্বায়, অন্য যে-কোন দুই প্রদেশ হইতে গৃহীত রাজস্বের সমষ্টি অপেক্ষ বেশী লণ্ডস্থায়, বাংলা দেশের রাষ্ট্রীয় কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহের জন্য প্রধান প্রধান প্রত্যেক প্রাদেশিক গবন্মেন্টের চেয়ে কম টাকা বাংলাগবন্মেন্টের হাতে পাকে ; অথচ বঙ্গের লোকসংখ্য অন্য যেকোন প্রদেশের লোকসংখ্যার চেয়ে বেশী। বঙ্গের প্রতি এই অবিচারে ও বঙ্গের এই দুরবস্থায় দুঃখিত হওয়া দূরে থাক, অন্যাক্স প্রদেশের অনেক নেতা বলেন, ভূমির খাজনা প্রত্যেক প্রাদেশিক গবন্মেন্টের প্রাপ্য, যে-ধে প্রদেশে এই খাজনার চিরস্থায়ী বন্দোবন্ত নাই তাহদের গবক্সেণ্ট ভূমির খাজনা বাবদে অনেক টাকা পায়, কিন্তু বাংলা দেশে খাজনার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত থাকায় উহার গবন্মেটি এই বাবদে বেণী টাকা পায় না, এই কারণে বাংলা সরকারের ভাগে কম টাকা -থাকে। ইহার তাৎপর্য এই যে, বঙ্গে যত জমি আছে তাহার छूजनात्र छबिंब थाजमा कम । डांइ गङा कि-म cनषी वाक् । S38ఏ বাংলার লোকসংখ্যা সৰ্ব্বাধিক হইলেও বাংলার আয়তন বড় সব প্রদেশের চেয়ে কম । ১৯৩৩ সালে প্রকাশিত সরকারী স্ট্যাটিষ্টিক্যাল য়্যাবষ্ট্রাক্ট নামক বহিতে প্রদেশগুলির আয়তন ও সৰ্ব্বাধুনিক যে বৎসরের ভূমির খাজনা দেওয়া হইয়াছে, তাহ নীচে লিখিত হইল । বগমাইলে আয়তন 》 8 >2"や" 総 ፃ ፄ q< » ১ ০৬:২৪৮ জমির খাজনার টাকা 8,ూb్మఅ3,సెఱ8 8, 8,8,3 రిపై প্রদেশ মাদ্রাজ বোম্বাই ৰাংলা আগ্রা-অযোধ্যা পgাব বিহার-উড়িষ্যা মধ্যপ্রদেশ-বেরার రి, b, సిచి, •ఇ గి, సెb, సెరిచి :نمون షిసెఇ ఆ a ఫి &38 నటN3 , ---> * >
- S) ఈ £8 :مصا به * والتي هو مه ياي ان
- * Jo ఇ,35, 6 సె,ఇ సి శి
సిసెసెళ్ళెళి বঙ্গের আয়তন এই সব প্রদেশের মধ্যে কম, কিন্তু বাংল প্রত্যেকের চেয়ে কম খাজনা দেয় না ; যাদের চেয়ে কম দেয়, তাদের চেয়ে বঙ্গের বিস্তৃতিও খুব কম। তবে একথা উঠিতে পারে বটে, যে, সব প্রদেশের সমস্ত ভূমি ত চাষের যোগ্য নয়, হৰ্ষত বঙ্গে চাষের ধোগ্য জমি বেশী। তাহা সত্য কিনা দেখা যাকৃ। অঙ্কগুলি নিযুত একরে দেওয়া হইয়াছে। এক একর তিন বিঘার কিছু বেশী। প্রদেশ । বাস্তবিক বাপিত জমি। চলিত পতিত । তম্ভিন্ন চাষাযোগ্য পতিত । মাত্রীজ ఇt; * * చి বোম্বাই ৩২ * * છ বাংলা ఫి ఛి g t জাগ্ৰা-অযোধ্য ৩৫ x * * পঞ্জাব 等。 g * 3 क्झिांब्र-छछिद्म २8 છે છ মধ্যপ্রদেশ-বেরার ২৫ చa >绍 যত জমি বাস্তবিক কৰ্ষিত ও বাপিত হইয়াছে, তাহার পরিমাণ বঙ্গে সব চেয়ে কম। যত জমি সাধারণতঃ চাষ করা, হয়, কিন্তু কোন কোন বৎসর হয়ত পতিত রাখা হয় এবং মৃত জমি চাষযোগ্য অথচ এপর্যন্ত ঘাহাতে চাষ হয় নাই, এই উভয় প্রকার জমির সমষ্টিতেও বাংলা দেশ সকলের নীচে । - স্বতরাং বঙ্গে জমির খাজনার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত না থাকিলেই এখান হইতে গবষ্মেণ্ট বেলী খাজনা পাইভেন বা স্থায়ত: পাইথার অধিকারী হইতেন, এরূপ মনে করিবার কোন কারণ নাই । বস্তুতঃ রামমোহন রায় লিখিয়া গিয়াছেন, এবং এ-বিষয়ের বিশেষজ্ঞেরা জানেন, যে, ১৭৯৩ সালে
