পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ ” షికి

তাহার মুখখানি দেখিতে পায় ; তাই বাঘিনীর মত ভীষণ ক্ষেহে অশ্বাকে জাগলাইয় বেড়ায় । তাহার দীর্ঘ, বলিষ্ঠ দেহে পুরুষের বল, তাহাকে সহজে ঘটাইতে গ্রামের অতি বকাটে ছেলেও সহসা সাহস করে না। ঘোষানী দুধের কেঁড়েটি উঠাইয়া লইয়া বাহির হইয়া গেল। অম্বা বাকী দুধটা রান্নাঘরে জানিয়া পিতলের কড়ায় ঢালিমা দিয়া বলিল, “এইট আগে জাল দিয়ে দাও মা, বাবার এতক্ষণে মুখ ধোওয়া হয়ে গেল।” মা তাড়াতাড়ি কড়াটা উনানের উপর বসাইয় দিলেন । দেখিতে দেখিতে দুখ ফেঁাল ফোস করিয়া উংলাইম্ন উঠিল, অম্বা শাড়ীর আঁচল দিম কড়া চাপিয়৷ ধরিয়া সেটাকে নামাইক্ষ্ম ফেলিল। তাহার মা ধমক দিয়৷ বলিলেন, “অত সাতভাড়াতাড়ি তুই ছুটুলি কেন কড়া নামাতে ? এতবার বারণ করি, আঁচল দিয়ে ইড়ি-কড়া ধরিস নে, ধরিস নে, তা কিছুতেই যদি মেয়ে শোনে। একদিন কাপড়ে আগুন লাগিয়ে একটা কাও কর আর কি ?” অম্বা বলিল, “সে হ’লে ত বেশ হয়, তোমরাও বঁচি, আমিও বঁচি।” শ্লেষের স্বরেই কথাটা বলিল বটে, কিন্তু সবটাই যেন শ্লেষ নয়। মা অত্যন্ত আহত হইয়া বলিলেন, “তুইও শেষে অমন কথা বললি ? কেন রে ? আমরা কোনো দিন তোর অনাদর করেছি ?” অম্ব তাড়াতাড়ি মাকে সাক্ষন দিতে লাগিম্বা গেল, "ন, না তাই কি আমি বলছি ? তুমি বাপু ঠাট্ট বোঝ না।" বলিমা তাড়াতাড়ি আধ সের খানিক ভূধ বাটিতে ঢালিয় তাহা একটি কান-উচু থালায় জলের ভিতর বসাইয়া ঠাণ্ডা করিতে লাগিল । তাহার পর ঝকৃঝকে একখানি ছোট কাশিতে বেলফুলের কুঁড়ির মত একরাশ খই টালিয়া লইয়া, ছুধের বাটিটিও বামহাতে উঠাইয়া লইম্বা উষাগতিকে খাইঙে দিতে চলিল । অম্বায় বস্ত্রণ বছর পনেরো যোলো হইবে, দেখিলে তাহার 65ु cछ्र्यौं ७ मरन श्ब्रेहे ना, रुद्र९ दफुई झन रुच्न। निंख्झाडाग्न ७क गस्त्राम ८न, cनधित्ऊ छ्न्तम्रैौ । प्लेशभक्ति क्यौ मरश्न, क्छि ब्रिशस भरङ्म । ८ब्राc* डौ-f eथक*थी इझेब्र अक्लिषांब्र BB DDD DDDDDS BBBBD DDS BBBBB গন্ধ, এবং খছিভয় পুকুর দেখিয়া সকলে উহাকে সম্পন্ন গৃহস্থই বলিত। কিন্তুষ্টা কোন গ্রেনে বছর চার-পাচ আগে 戟 হইতে র্তাহার সোনার সংসারে অলক্ষ্মী প্রবেশ করিয়াছে। ঘরগুলি জীর্ণ হইয়া আসিয়াছে, সময়ে মেরামত হয় না। গোলাগুলির কয়েকটি খালিই পড়িয়া থাকে, কারণ তাগাদ নাই বলিয়া ধান আগের মত আদায় হয় না। গঙ্কগুলিও কমিতে কমিতে দুইটিতে আসিয়া দাড়াইয়াছে । পুকুরের মাছ চুরি যায় বেশীর ভাগ, চোরকে শাসন করিবার কেহ নাই। উমাগতি বৎসরের ভিতর এগারটা মাস ম্যা েরিয়া এবং ইপিানিতে শয্যাগত হইয়া থাকেন, একটা মাস কোনো মতে চলিয়া ফিরিয়া বেড়ান। মা-মেয়েতে কোনোমতে সংসারের বোঝা বহিয়া চলিতেছে, রোগীর সেবাও করিতেছে । অর্থকষ্ট বা অভাব তাহদের নাই, কারণ তাঁহাদের প্রয়োজন অতি সামান্যই। অনেক গিয়াও যাহা অাছে তাহাতে তাহদের স্বচ্ছন্দে চলিয়া যায়। কিন্তু মনোদুঃখে সকলেই কড়িয়, অজানা ভয়ে সদাই সশঙ্কিত। দুইটিরই কারণ অম্বা। এতবড় অরক্ষণীয়া মেয়ে যাদের গলায় ঝুলিয়া আছে, তাহাদের স্বস্তি কোথায় ? অম্বার বিবাহ হয় না কেন ? স্বন্দরী মেম্বে, স্থস্থ মেয়ে, কোন খুৎ নাই। বাপেরও পয়সার অপ্রাচুর্ঘ্য নাই। পল্লীগ্রামে মেয়ের বিবাহ যতখানি খরচপত্র করিম লোকে দেয়, তাহা দিবার সঙ্গতি উমাগতির ষথেষ্টই আছে । তবে অম্বার বিবাহ হয় না কেন ? একটার পর একটা সম্বন্ধ আসে, ঘটা করিম মেয়ে দেখান হয়, পাক-দেখার দিন পড়ে, তাহার পর কেমন করিম জানি না সব ব্যাপারটা ফাসিয়া যায়। একবার না, দুইবার নয়, এমন কাণ্ড দশ-বার বার ঘটিমা গেল বোধ হয়। অম্বার জীবনে ঘৃণা ধরিয়া গিয়াছে, উমাগতি এবং শারদার বুকের রক্ত ক্ৰমে শুকাইম্ন উঠিতেছে । মেঘের বিবাহ কি র্তাহার শেষ অবধি দিতে পারিবেনই না নাকি? যতদিন কুচকী মধু-ভটচায বাচিম আছে, আর গ্রামের সমাজপতি আছে, ততদিন ত নয় ? কিন্তু তাছার আগেই না উমাগতিয় পত্নমায়ু শেষ হইয়া যায়। তবু দিন কাহারও জন্ত বসিয়া নাই, একটা একটা করিম কাটা ধাইতেছে। কয়েক দিন উমাগতি একটানা ভুগিয়াছেন, জাজ একটু ভাল ৰোধ করিব মাত্র ক্ষত্ত চিন্তাই যে র্তাহার মনে

  • আলিঙ্ক ভীড় করিতেছে তাছার ঠিকানা নাই। আজ যদি

ভাল থাকেন, স্বাক্স: জুলাইতে পারেন, তাহ হইলে কাল এক ।