পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ চটের চাহিদা কমিবে । পাট রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ । এই চটকলওয়াগণ অধিকাংক্ট ইংরাজ, ইহাদের ইণ্ডিয়ান () [ভারতীয় (?) জুটমিল এসোসিয়েসন নামক এক সঙ্গ আছে। ভারতীয় চটকল সামাষ্ঠ কয়েকটি, যথা—ইলিয়াস, বিড়ল, হুকুমৰ্চাদ, আদমজী, রাজা জানকীনাথ । সার ডেবিড ইউগ ইহাদিগকে উপহাস করিয়া বলিতেন—বৈদেশিক () কল ( foreign milla ) । কিন্তু জাজ সত্য দতাই বৈদেশিক কল দেখা দিয়াছে ৷ রপ্তানির নিমন্ত্রণে কি লাভ হইৰে ?— খদি পাটের রপ্তানি নিয়ন্ত্রিত হয়, তবে পাটের দর কিছু হয় ত সাময়িক ভাবে বাড়িবে। কিন্তু ইহার পরিণাম কি ভাল হইবে ? KBBB BBBB DD DBBB BBBBBBB BB BBS BBBS BB চলিতেছে, তাহার মূলে কি ইহা নাই যে পাট তথা চট ও ছালার জস্ত পূব চড়। দাম দিতে এবং সজ্যবিশেষের মুখাপেক্ষী হইয় থাকিতে হইয়াছিল ? স্থনিয়ার বাজারে সস্তাদরে পাট চাড়িয়া দিয়া ঐ আবিষ্কার চেষ্টাকে পরোক্ষভাষে বাধা দেওয়া কি বাংলার কৃষকের পক্ষে স্থায়ী মঙ্গলের জলা প্রয়োজন নহে ? পাটের দাম কমির। গিয়াছে, ইহাই বাংলার কৃষকের দুঃখ মহে ; এত কম মূল্যেও সমুদায় পাট বিক্রয় হয় না। — ইহাই তাহীদের চরম দুঃখ । যদি বাংলার সমুদায় পাট রপ্তানি হইবার হযোগ পায় তবে ক্ষতিতেও লাভ দাড়াইবে । কমলাভে, অধিক ৰিক্ৰয় প্রকৃত ব্যবসায়ীর আদর্শ । বাংলা একটি ক্ষুদ্র দেশ, তাহারও সব জেলায় পাট হয় না, কয়েকটি জেলায় মাত্র হয় । এই বিশাল বিশ্বের বিরাট যোগান দিয়াও বাংলার পাট উদ্বৃত্ত থাকিবে—এরূপ আশঙ্ক। লাই । শুনিয়াছি একটি স্বর্ণালঙ্কার সম্পর্কে মহাত্মা গান্ধী ও উtহার সহধৰ্ম্মিণীর মধ্যে এক বিতর্কের স্বষ্টি হইয়াছিল ; মহাত্মা অলঙ্কার জলে চুড়িলেন–বিতর্ক খামিয়া গেল। আজ পাটের রপ্তানি শুষ্ক লইয়া তাহাদের স্বার্থ রক্ষার একমাত্র উপায় এমনি বিতর্কের সৃষ্টি হইয়াছে বঙ্গের বিরুদ্ধে বিদ্বেষের স্বষ্টি হইয়াছে। . যদি এই শুষ্ক সম্পূর্ণরূপে স্থা হয় তবে শুধু যে এই বিতর্কের অবসান এবং দ্বেষ দূর হইবে তাহী নহে, অবাধ গতির সুযোগে দুনিয়ার বাজারে পাটের চাহিদা বাড়িবে, বাংলার কৃষকগণের স্থায়ী মঙ্গল সাধিত হইবে । বড় বিপদ ও তাহার প্রতিকার কি ?— বাংলার কৃষকের পক্ষে আশঙ্কার কথ। এই যে, পাটের পরিবর্তে অঙ্গ জিনিব আবিষ্কারের চেষ্টা চলিতেছে, ইহাকে উপেক্ষণ করা চলে না। পাটের চাষ অথবা রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ ইহার প্রতিকারের উপায় নহে । *Iांरफेब्र चांद्रा डिग्न छिन्न कि कि कांडा श्ध्ठ १itग्न उठांश यांदिझांब्र করিয়া চাহিদা বাড়ানোই একমাত্র প্রতিকার। পাটের রপ্তানিশুষ্ক ত ভাগাভাগি হইয়া গেল, কিন্তু চাহিদার বৃদ্ধির চেষ্টা কাহার ভাগে ? ঘরে জিনিব থাকিলেই বাজারে চাহিদ হয় না । এই জন্ত চাই প্রচার, চাই গবেষণা ও পরীক্ষণ । পুর্বে যে ডাওঁী সভার উল্লেখ করা হইয়াছে, তাছাতে সভাপতি অংশীদারগণকে আশার বাণী শুনাইয়াছেন যে, রাস্ত। নিৰ্ম্মাণে চটের ব্যবহার চলিবে, আমেরিকার যুক্ত রাজো ইহার পরীক্ষা সফল হইয়াছে, ইংলণ্ডেও পরীক্ষা চলিতেছে ।--কিন্তু এই পরীক্ষণ চলা উচিত ছিল রপ্তানি-শুক্ষভোগী ভারত সরকারের রাজধানী নয়া দিল্লীতে, পাটের দেশ বাংলার রাজধানী কলিকাতায় । هي مواج >ref5 7eer and Bitseenes, ofnætr z Erfois șềntas cą, চট রেলপথ নিৰ্ম্মাণে ব্যবহৃত হইতে পারে। ভারতবর্ষের রেলওয়ে বোর্ড হইতে এইরূপ সুসংবাদ পাইলেই শোভন হইত। পাট আরও কত প্রয়োজনে লাগিবে পরীক্ষা ও গবেষণ। দ্বার। তাহ। জাবিষ্কার করিতে হইবে । মারা জাতির ধনবৃদ্ধির সহায়ক নহে । বিদেশে কৃতী বাঙালী ছাত্র— মিঃ বি, পি, ঘোষ বিলাতের লীডস্ বিশ্ববিদ্যালয় হইতে که به মিঃ বি, পি, ঘোষ ইন্ধন-বিজ্ঞান বিষয়ে গবেষণা করিয়া পি-এইচ-ডি উপাধি লাভ করিয়াছেন। ভূগরতবাগীদের মধ্যে তিনিই সৰ্ব্বপ্রথম এই উপাধি লাভ করিয়াছেন । ওরিমেন্টাল জীবন-বীমা উৎসব গত ৫ই মে বোম্বাইয়ের ওরিয়েণ্টাল গভর্ণমেণ্ট সিকিউরিটি জীবন-বীম কোম্পানীর বাট বৎসর পূর্ণ হওয়ায় ডায়মও জুবিলী উৎসব সম্পন্ন হইয়। গিয়াছে । ভারতবর্ষে জীবন-বীমা কোম্পানীর ইতিহাসে ওরিয়েন্টালের স্থান অতি উচ্চে । ভারতীয় স্বত্বাধিকারমূলক জীবন-বীমা কোম্পানীগুলির মধ্যে ইহা সৰ্ব্বপুরাতন । ১৮৭৪ সনে বোম্বাইয়ে ওরিয়েণ্টাল কোম্পানী স্থাপিত হয় ও কার্যা আরম্ভ করে । এখন ইহার কার্য্য দেশময় ছড়াইয়া পড়িয়াছে । সিংহল, দক্ষিণ আফ্রিক। প্রভৃতি দেশেও ইহার শাখা প্রতিষ্ঠিত । পুর্বে বিদেশী বীমা কোম্পানীগুলি সহজে ভারতবাসীদের জীৰন বীমা করিতে চাহিত না । তাহাদের ধারণ।--ভারতবাসীদের জীবন বিদেশীয়দের নায় নিরাপদ নহে। ওরিয়েন্টাল বীম কোম্পানী এই বাট বৎসর ধরিয়া কার্যা করিয়া ইহার অসারত প্রমাণিত করিয়াছে। ভারতবর্ষে ভারতবাসীদের দ্বারা পরিচালিত বীমা কোম্পানীর মধ্যে ওরিয়েন্টাল শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করিয়াছে । ইহার কার্য্যসম্বন্ধে এই বলিলেই যথেষ্ট হইবে যে, ১৯৩৩ সনে ইহার ৩৮,১৯১টি জীবন-বীমা বলবৎ ছিল, তাহার পরিমাণ ছিল ৭, -৪,২৬,২৩৩ টাকা । ওরিয়েন্টাল জীবন-বীমা কোম্পানীর দ্বারা দেশের শিল্প-বাণিজ্যের বিশেষ সাহায্য হইবে । আমরা ইহার উন্নতি কামনা করি। কোম্পানীর ডায়মণ্ড জুবিলী’ দেশের একটি সম্পদকে গল। টিপিয়।. ^