পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

wogo গিয়ে পড়ে গ্রাহকযন্ত্রে receiver)। সেখানে ঐ চঞ্চল বৈছাতিক প্রবাহকে জোরাল ( mmplify) করা হয়। তার পর তাকে যেতে দেওয়া হয় একটা বৈদ্যুতিক দীপাধারের ( bulb ) ভেতর দিছে। স্বতরাং বৈদ্যুতিক প্রবাহের হ্রাসবুদ্ধির অনুপাতে নিম্ন-গ্যাসে-ভৰ্ত্তি বাতিটির উজ্জলতারও হ্রাস-বৃদ্ধি হয়। এই বাতির আলোটা দুটাে ঘূর্ণায়মান আতসকাচ-বসান চাকৃতি ও একট। পেচাল ছিদ্রযুক্ত চাকৃতির ভেতর দিয়ে যাওয়াতে প্রেরকযন্ত্র প্রেরিত বস্তু বা ব্যক্তির প্রেতিমূৰ্ত্তিং বিভিন্ন অংশ সেলের ওপর যেমনভাবে পড়ে— ঠিক সেইভাবে এর আলো ঘসা-কাচের পদার ওপর পড়ে— তখনই আমরা তার ছবি দেখতে পাই। ফোটে-টেলিগ্রাফীর বেলায় ধে ছবি আমরা দেখতে পাই, তা নড়ে না কিন্তু টেলিভিসনের বেলায় তার প্রতোৰ অঙ্গভঙ্গী ও গতিটি স্পষ্ট হয়ে ওঠা চাই-ত বই তা আমাদের কাছে সঞ্জীব বলে মনে হবে । তা হতে গেলে কিন্তু আলোণ কে প্রত্যেক ছবির ওপর দিছে বুলিয়ে যেতে হয় খুব শীগগির । কারণ আমরা ধ-কিছু দেখি তার ছাপ আমাদের মনে থাকে ১ সেকেণ্ডের * অংশ। তার মানে অস্তুভ প্রতি সেকেণ্ডে বfদ দশটা করে ছবি আমাদের চোগের সাম্নে আসতে থাকে তবে সেগুলো সঙ্গীব বলে মনে হবে—যেমন নাকি বামুস্কোপে হয়ে থাকে, প্রভি সেকেণ্ডে বাইশটা ক’রে । প্রত্যেক ছবি -o-o-o-e s-state" are: t যদি শাদা আর কালো ফুটুকি দ্বিম্বে তৈরি হয় ( যেমন একটি ছবি দিলাম) তবে আলোর রশ্মিকে সম্পূর্ণ একটা ছবির ওপর বুলিয়ে যেতে কত সময় লাগবে ভাবুন তার একটি ফুটকি৪ বাদ দিলে চলবে না। তাঁর ওপর ঐ রকম আরও নটা বা দশটা ছবি যদি এক সেকেণ্ডের মধ্যে আলোর পরশ "প্রবাসীস্ট ఏ98S পায় তবেই তা লোকচক্ষে সলন্ত হয়ে উঠবে। এর থেকে বেশ বুঝতে পারবেন ৰে কত অল্প সময়ের মধ্যে আলোককে ছবির ওপর দিয়ে দৌড়তে হয়। এত চেষ্টার ফলে তাই আজ টেলিভিসন সম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে । টেলিভিসনের সঙ্গে সঙ্গে বেয়ার্ড { Mr. J. L Baird ) সাহেবের নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে, কারণ তিনিই প্রথম এই বস্ত্রের নিৰ্ম্মাণকৰ্ত্তা। ১৯২৬ সালের জাম্বার মাসে বোর্ড সাহেব সৰ্ব্বপ্রথমে রয়াল ইন্সটিটিউশনে টেলিভিশনে ছবি দেথান । লক্ষ্মা দিলুম। নীচে বেস্থার্ড সাহেবের যুয়ের একটা এর মধ্যে দুটো জিনিষ

        • _ _ ూ:

Transmitter SS SSAS SSATA TMTTTTA AAAAS AM r-്.ു. --- - 靈 *** *?:?t --- _ _ 9 ും. -

          • o- تr- - సీ::::::. - భా -

இ_w. আছে একটা প্রেরকযন্ত্র, অপরট গ্রাহকযন্ত্র, ঠিকৃ যেমন বেতারে থাকে । তবে এর বিশেষত্ব হচ্ছে এই বে, কেছবি আমরা দেখতে পাব সেট লম্বী রেখা দিয়ে তৈরি হবে। ছবিটা দেখলেই বেশ বুঝতে পারবেন। কিন্তু কেমন করে এই রেখা হয় তা জানতে গেলে আমাদের আশ্রয় নিতে হবে ঐ নক্সার । ওর ওপরের ছবিটা হচ্ছে প্রেরকযুম্বের, আর নীচেরটা গ্রাহকযন্ত্রর প্রহিন্ধয়টা ঠিক প্রেরকযন্ত্রের মত—একটু তফাৎ এই ধা, ওর ফোটে-সেল ও ধার ছবি উঠবে তার জামুগান্ধ আছে