@నa ^రి8్చు " কৰ্ম্মপন্থা নিৰ্দ্ধারণ করিবার উপদেশ দিয়া গিয়াছেন, আমাদের পক্ষে তাহ অহসরণ করা অসাধা নহে এবং তাহ অনুসরণ কর। আমাদের এখন বিশেষ কৰ্ত্তবা। সঙ্গমৃদ্ধ হই । ভূদেব-স্থতির পূজা এবং ভূদেব-সাহিত্যের সম্যক অনুশীলন । এই বিষয়ে আমাদিগের যথেষ্ট সহায়তা করিতে পারবে। *
- ভিন্ন ভাগে প্রকাশিত বিস্তু ই "ভূদেবচরিত হইতে প্রধানত:
- ই প্রবন্ধের উপঞ্চস্থ সংগৃহীত হইল। - - জগতের কার্যপ্রণালী স্মরণ করিয়া, as as , - ol স্বা, দেশীয় নৃতত্ত্ব, সমাজতত্ব - ১৯৩৪ সালের ২৪এ মে চুচুড়; ভূদেব-খুতি-সপ্তার অধিবেশনে এবং রাষ্ট্রতত্ব বিচার করিম, কেপ্রকারে তিনি ভবিষ্কাতের সভাপতির অভিgাধ । - - "গঙ্গাতীরে গিয়া আমার সবাই এগছে বলিয়া সকলের সংবাদ লক্টলেন এক চাহিয়া দেখিলেন, তাহর পর বোপাল গোপাল বলিয়া দাদাকে আদর করিলেন । ইষ্টদেবতাকে ঘোড়হাতে প্ৰণাম করিলেন গু ক্ষে হাত রাখিয়া জপ করিতে কামত আমাদের প্রত্যক্ষ দেবত, স্বাধীদের সংসার অন্ধক্ষণয় কার্য রাবি স্টার সময় মহাপ্রস্থান করিলেন - এই সেই গঙ্গাতীরের বাড়ি গোল হইতে এই মহাপুরুষ মই প্রস্থান করিয়াছিলেন। জহীর মত বিশ্বাস, উহার बउ निक्कै “हे शुभ श्लल নহে । কিন্তু বর্তমান পাশ্চাত্য
-– মরুপথে - ঐস্বৰ্ণলতা চৌধুরী সেমেক্স তাহার সহযাত্রটির সম্বন্ধে ক্ৰমেষ্ট বেশী করিয়া ° रंग अिप्रै उनि। न-शखि ७... अक्षत्ड দিকে চাহিয়া আছে। মাজমটি লগা-চওড়, হাতে একটি ককবকে ইরার আংটি। কোনো ধনী বাবা : বোধ হয় । লোকটিকে দেখিলে মনে হয় দুনিয়ার অনেক স্থানেই ঘুরিয়াছে এবং কোনও অবস্থাই বিচলিত হয় না। পাঞ্জাব মেল হু-হু করিয়া ছুটি চলিয়ছে, উত্তর-পশ্চিম মহিলার সঙ্গীটির দিকে তাকাষ্টয়া বলিনে মাপ কুরবেন। মশাই" বলিয় গায়ের পাঞ্জাবীট খুলিয় গেঞ্জি গায়ে দিয়াই বস্থিা রছিলেন। তিনি গাড়ীতে উঠিয়া অবধি সোমেন্দ্রের \ দিকে অত্যন্ত কৌতুহলসহকারে তাবাইতেছিলেন এবং 1 ভ্ৰ কুঁচকাইয়া কি যেন মনে করিবার চেষ্টা করিতেছিলেন। কিন্তু এ-ব্যাপারে সোমেশ্র অভ্যস্ত, সে যেখানেক্ট ধায়, মানুধে একদৃষ্টি তাহাকে দেখে। প্রথম প্রথম সে একটু অপ্রস্তুত হাঙ্গ ছটা আদিতেছে সঙ্গে রাশি-রাপি ধূলা, যাত্রীগুলির প্রদেশের মধ্য দিয়া। গাড়ীটায় লোক ৰেল নাই, সোমেন্দ্র ও তাহার সঙ্গীটি ছাড়া আর দুইজন মাত্র-একটি মহিলা ও একটি পুরুষ। যাত্রী কল্পটির মানির সীমা নাই, সৰ্ব্বাঙ্গ তাহাদের ধূলায় আচ্ছ; চুলে, দাড়িতে, গোফে গৈরিক আবীরের মত লাগি আছে। জানাল দিয়া হু-হু করিম। চেহারাও ক্রমে চারিদিকের অন্তর্বর মাটির মতই গেরুয়া রঙে রঞ্জিত হইয়া আদিতেছে। ট্রেন দ্রুতবেগে ছুটিতেছে, মাঠের পর মাঠ, ধ্বংসস্তুপের পর ধ্বংসস্তুপ পার হইয় বাইতেছে। মাঝে ধাঝে লাল-ইটে গাথা ষ্ট্রেশনের বাড়ি । গরমে সকলে প্রায় অতিষ্ঠ, লম্বা-চওড়া ভদ্রলোকটি সেই - m– বোধ করিত, এখন তাহাও করে না । লম্বা-চওড়া লোকটির পৰ্য্যবেক্ষণ এতক্ষণে শেষ হইয় গেল বোধ হয়, তিনি বেঞ্চির পিঠ ঠেস দিয়া বসিয়া, বাসষ্ঠী গীতিনাট্যের একটি স্বপ্রসিদ্ধ গান শিস দিয়া গালিতে লাগিলেন । এই গীতিনাট্যপানি লিথিয়াই তাহার শুরু রচয়িতা রাতারাতি স্বপ্রসিদ্ধ হইয়া উঠিয়ছিলেন। সে প্রায় বারো বৎসর আগের কথা। সোমেস্ত্র এই গানটি সব জায়গায় শুনিয়ছে, এমনকি গরুর গাড়ীর গাড়োয়ানকে পর্যস্ত উৎ গাহিতে শুনিয়ছে। সোমেন্দ্রের ষ্ট্রেষ্ঠ ভ্রাতা তেজেক্সের প্রতিভার গণ্ডী পার হইতে সোমেস্ট্র বেচার কিছুতেই পারে না। বাসস্তীখান যেন সতাই পৃথিবীর সর্বত্র তাঁহাকে অমুসরণ করিয়া ফিরিতেছে। অবশু বাসষ্ঠী সম্বন্ধে । সোমেস্ত্রের
