পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

இகள் ট্রেন আসিয় দাড়াইল। ধীনেক্সকে নমস্কার করিয়া বলিলেন, “কি আশ্চৰ্য্য তেজেন বাৰু, আপনার সঙ্গে এমন ভাব সোমেন্দ্র গাড়ীর দিকে অগ্রসর হইল। একদল যায়ী এখানে দেখা হবে ভাবিনি।" - নামিয়া প্রাতরাশ থাইতে ছুটিমাছে। কে একজন যেন তাহার দেখিল, একটি স্থূলকায় মহিল, মূল্যবান পরিচ্ছদপরিচিত। ও বহু অলঙ্কারে শোভিত । - সোমেন্দ্র বিরক্তভাবে সরিয়া ধাড়াইয়া বগিল, "আঙ্গে BBB BBBB uBB BBB BBBS BBBD Dttt BBB BB BBBS BB BBBB BSBB BBB BBS ఏని8్చ বিস্মিতা মহিলাটিকে আর কথা বলিবার অবসর না-দিয়াই সে একটা কামরায় ঢুকিয় গেল ॥৪ e মহিলাটি একেবারে তাহার ঘাড়ের উপর আসিয়া পড়িয়া * Willa Catlio gĒKS সরলা ঐশৈলবালা দেবী - ছিলাম মোর সাতটি বোন, বিয়ে তোদের হবে না ত রে, ভাই, স্বামার নাম সরুল্য । শিল্পকাজে নিজের ভার নিতে শেখ_ভাই ।” সাতটি মেয়ে বলে মােদের . - সবাই ক’রড হেলা । আমি ভাবি, কতই না সে হ’ত ক্ষে গে ভাল । বাব আমার ছিলেন না’ক ধনী । ভাগ মোদের ঘটতে কি তা দিল । সাতটি মেয়ে চাপল ঘাড়ে শনি। অতি দুঃখে বর পেলেন বড় দুই জুন— বিদ্বেযেতে পুৰ্বল সবার মন । উঠতে বসতে গালি থাই রাক্ষসী থোঙ্কস, মায়ের চোথে আশ্র পড়ে খসি । বাবা বলেন, ডুবাবে মোর মাথায় দিয়ে পা, আমার সাথে বিধাতার এ কি শক্ৰত ? বয়স যখন হ’ল আমার বছর আঠারো, ঘরের কোশে থাকি বসে সামনে না যাই কারে । সেলাই করি উল কুষি কথা গাদা গাল । আদর করে মাঝে মাঝে বলেন ঠাকুরদাদা, “হাতের তোদের কি যে গুণপন, এক দিন কেউ চেয়েও দেখিল না ! ভাগ্যদোষে জন্মেছিস্ বাঙালীর মেয়ে, জীবনট কাটল রে শুধু অবহেলা পেয়ে। এক দিন সে চৈত্র মাসের শেষে, কাক বললেন বিদেশ হতে এসে, "সরীর তরে বরের খোজ পেয়েছি মনের মত, কুলীন ছেলে, চাকরি করে, মাইনে দেড় শক্ত। ছেলে মেয়ে দু-তিনটি তার ঘরে ; টাকার অভাব ; দিতে হবে কাজেই দোজবরে । চল্লিশের বেশী কিন্তু বয়স নয় তার । বেশী ভাল কোথায় পাব আর " বোশেখ মাসের পয়লা আমার বিয়ে, বর এসেছেন বরযাত্রী নিয়ে । চারি দিকে উঠল কানাকানি বরের সাকি অস্থখ বড়, হ’ল জানাজানি।