পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৩২

- প্রবাসা- ';

ఎని83 তিনি যে চরমপন্থী পশ্চাদগমনোন্মুখ নীতির নিন্ম করিয়াছেন, তাহার সহিত তাহার নিজের রাষ্ট্রনীতির প্রভেদ কি, তাহ! তিনি ব্যাখ্যা করেন নাই । শুর সামুয়েল হোর ভারতীয়দের রাষ্ট্রনৈতিক দাবি কম করিয়া বলিয়াছেন। অনেক আগে এবং কংগ্রেসের প্রথম অবস্থায় ভারতীষ্মেরrইংরেজদের একচেটিয়া বড় চাকরীণ্ডলার কিছু ভাগ চাহিত। তাহার পর দেশের শাসনকার্যের কিয়দংশ তাহারাও চালাষ্টধাব দাবি করিভ। বর্তমান দাবি, ভারতবর্ষের রাষ্ট্ৰীয় সকল রকম কাজে ব্রিটিশের পরিবর্তে ভারতীয় প্রভুত্বের প্রতিষ্ঠ।। ভারতসচিব এই দাবির কথা শবগত আছেন। ইহা ধে ভারতের বৃহত্তম প্রতিনিধিসভা কংগ্রেসের দাবি, তাহীও তিনি জানেন । এরূপ দাবি করা যে অপরাধ নহে, তাহা তিনি চাৰ্চিল, লম্বেড প্রভৃতিকে এবং চেলগীর মহিলাদিগকে মলিবার সাহস রাখেন কি ? যুদ্ধ “খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মসঙ্গত” এবং “সভ্যতাপাদক” বার্মিংহামের অন্যতম পাদ্রি মিঃ ট্রেডেনিকু সম্প্রতি একটি উপদেশে বলিয়াছেন-- "অধিকাংশ যুদ্ধই সমঃ (howest) যুদ্ধ, এবং সেগুলি যে কেবল DDttBD DD BBS BBS BBB D D DDD BB BB BBBS DD হইগাছ, সভ্যতা উৎপন্ন ইষ্টয়াছে এবং খ্ৰীষ্টধথের গুগতি হইয়াছে। DDSDBBB BBBBBB BB BBBB BBB BDD BBBBB BBS DDDBBB BDBBBDD EB DD GGGBBDD BBB BBBB করিয়াছে । ভারতবর্ধবিজ্ঞয় তাহাৰুে জাতিতে জাতিতে যুদ্ধ, দুৰ্ভিক্ষ এক সহামায়ী হইতে রক্ষা করিয়াছে।” পৃথিবীতে যে অসংখ্য যুদ্ধ হইয়াছে, তাহার মধ্যে দু-একটা বাছিয়া লইয়া অধিকাশ যুদ্ধের প্রশংসা করা ফাংশামোদিত বটে। খ্ৰীষ্টীয় মিশলরীর বলিয়৷ থাকেন খ্ৰীষ্টধৰ্ম্ম অহিংসার ধৰ্ম্ম । মি: টুেডেনিকের সহিত তর্ক উiহার বরুন, আমাদের তাহা করিবার প্রয়োজন নাই । ভারতবর্ষ-জয় সম্বন্ধে বামিংহামের পাদ্রি মহাশয় স্বাঞ্ছা বলিয়াছেন, তদ্বিষয়ে আমাদের বক্তব্য এই, যে, ব্রিটিশ রাজত্বকালের দেড় শত যা পৌনে দুই শত বৎসরে যুদ্ধে, দুর্ভিক্ষে এবং প্লেগ ইনফ্লুয়েঞ্জা মালেরিয়া আদি রোগে সুঙ মানুষ মরিয়াছে, তাহার সহিত তিনি ব্রিটিশ রাজত্বকালের পূর্ববর্তী কোন দেড় বা পৌনে দুই শত বৎসরে ঐ ঐ কারণে মৃত্যুর সংখ্যার তুলনা করিয়া ও সংখ্যাগুলি দিয়া তিনি আবার উপদেশ দিলে তখন তাহার কথা আলোচনার যোগ্য হইবে। তাহী না করিয়া তিনি যাহা বলিখছেন, তাহার কোন মূল্য নাই। বিনা-বিচ:রে বন্দীদের শিক্ষা বিনাবিচারে বনী বাঙালী ছেলেদিগঞ্চে ( কয়েকটি মেয়েকেণ্ড ) নানা জেলে ও আটক-শিবিরে রাখা হইয়াছে । তাহার মধ্যে যাহাদিগকে বহরমপুরে রাখা হইমছে বাংলাগবন্মের্ণ তাহাদিগকে টাইপলিথন ( typewriting ), প্লেথাক্ষরলিপন ( shorthurul ) এবং হিসাবের থাত লিথন ( book-keeping ) শিথাইতে মনস্থ করিয়াছেন। এই সঙ্কল্প ভাল। ইহাতে বন্দীর এক-একটা বিদ্যা শিপিয়া রাথিতে পরিবে। তাঁহার ঘাহা শিথিবে তাহার দ্বারা রোজগার হউক বা না-হউক, যত দিন শিখিবে তত দিন তাঙ্গর আপ্লস্যে কল্পনাঙ্গল্পনা কাল ন কাটাইয়া একটা কিছু করিবাৰ কাঞ্জ পাইবে । আপল প্রশ্ন কিন্তু হইতেছে এই যে, তাহারা যাহা শিখিবে তাহা ত রোজগারের জন্য। কিন্তু তাহারা ঘদি জেলে বন্দী হইম্বাই থাকে, তাহা হইলে রোজগার করিবে কোথায় ? স্নতরা গবন্মেন্টের ইচ্ছাও স্থির করা উচিত, যে, যাহারা দশ মাস বা এক বৎসর ঐ তিনটি বিদ্যার কোন একটি আম্বত্ত করিবে, তাহাদিগকে ছাড়িয়া দিবেন। ছাড়িয়া ন-দিলে বন্দীদের শিক্ষালাভটা ব্যর্থ হইবে, কারণ তাহার। জেলের ভিতর থাকিয় কোন রকম রোজগার করিতে পারিবে না । যদি বলেন, ভবিষ্যতে যে-কোন সময়ে তাহাদিগকে ছাড়িয়া দেওয়া হউক তখনই বিদ্যাট তাহদের কাজে লাগিবে, তাহ হইলে বলিতে হয়, যে তিনটি বিদ। শিখান হইবে চর্চা না রাখিলে তাহার কোনটিতেই মানুধের দক্ষতা অক্ষুণ্ণ থাকে ন-বিস্মৃতি ঘটে, মরিচ ধরে। আডএব, আমাদের বিবেচনাস্থ গবন্মেটি যখন স্বাহাদিগকে ছাড়িয় দেওয়া স্থিত্ব ফরিবেন, তাহার বৎসরথানেক আগে তাহাদিগকে শিক্ষা দিতে যেন আরন্থ করেন। তাহা হইলে শিক্ষা সমাপ্ত হইবার পরই তাহার খালাস পাইখা হোজগারের চেষ্টা করিতে পরিবে। ור