T হমাষাঢ় বিবিধ প্রসঙ্গ—বিন-বিচারে বঙ্গী বুদ্ধিমান যুবকবৃন্দ 8૭છે এার একটা কথা। টাইপ-লিথনট কাজে লাগে চালাইবার মত কিছু পুঁজি দিলে আরও ভাল হয় তাহা - ব্যবসা-বাণিজ্যের আফিযে, সরকারী অফিসে খবরের কাগজের আফিসে। সরকারী অফিসে কদাদিগকে কাজ দেওয়া হুইবে কি ? ব্যবসা-বাণিজ্যের আফিসে কাজ আরও অধিকসংখ্যক যুবক পাটতে পারে যদি ব্যবসা-বাণিজ্যের বিভূতি হয়। সেই বিস্তৃতির চেষ্ট। গবন্মেটি কী করিম্ভেছেন ? বুক-কাপি অর্থাৎ হিসাবের খাত লেখাটাও ব্ল্যবসা-বাণিজ্যapত ব্যাপার ব্যবসা-বাণিজ্য না বাড়িলে হিসাবরক্ষকের aয় বড়ান নিরর্থক । সংক্ষিপ্ত লেখকদের একটা প্রধান জুলু সভাসমিতির রিপোর্টলিখন, সংবাদ-সংগ্রহ ইত্যাদি। কিন্তু আজকাল বিপ্লববাদ মৃস্থাসনবাদ ইত্যাদি দমন উপলক্ষে সংবাদপত্ৰসকলের স্বাধীনতা ও নানা অধিকার এবং সর্বসাধারণের সঙ্গ করিবার স্তু তাহাতে মত প্রকাশ করিবার অধিকার খুব সীমাবদ্ধ হইয়াছে। এই জন্য দৈনিক কাগজগুলি আরও অধিকসংখ্যক রিপোর্টার রাখা দূরে থাক, উপস্থিত যত রিপোর্টার আছেন, তাদেরই সেবা গ্রহণ করিবার স্বযোগ পান না। সুতরাং সংক্ষিপ্ত লেখকের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ও সূৰ্ব্বসাধাংণের সভা করিয়া মতপ্রকাশের অধিকারের সংকোচন, এই উভষের মধ্যে সঙ্গতি ও সামঞ্জস্য দেপা ঘাইতেছে না । এই সকল কারণে আমাদের মনে হয়, গবলেট বাঁদিগকে হয় এমন বিদ্যা শিখান যাহার সাহায্যে জাহার জেলে বসিয়া ও খালাস পাইবার পর বাড়িতে রোজগার করিতে পারে, কিংবা যে তিনটি বিদা শিথাইতে চাহিতেছেন তাই শিখিলেই তাহাদিগকে থালাল দেন এবং সঙ্গে সঙ্গে দেশের ব্যবসসালঙ্কা বিস্তার এবং প্রেসের স্বাধীনভা ও সভাসমিতিতে ড প্রকাশের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত করুন । সরকারী শিল্প-বিভাগ হইতে যে শিক্ষক দল কেন্দ্রে কেন্দ্রে ঘুরিয়া ছুর কটি ইত্যাদি নিৰ্ম্মাণ, সাবান প্রস্তুতি প্রভৃতি শিক্ষা দেন, তাং বিনা-বিচারে কীর্গিকে৪ ত শিথাইলে হয়। তাহারা জেলে থাকিয় এই সব জিনিষ যাহা প্রস্বত করিবে, গবন্মেটি তাই বিক্রীর ব্যবস্থা করিলে তাদের রোজগার হইবে। তাহাদিগের মহাকে যখন গবয়েস্ট থালাস দিবেন, তখন তাহাকে তাহার শেখা শিল্পকাজটি ge -3 কার্মাক্ষেত্র খবরের কাগজের ইষ্টলে তাহার বেকার হইবে না, রোজগারী হুইবে এই আলস্যজাত অপরাধপ্রবণত। তাহদের ঘটিবে না । - -- - - - - বিন-বিচারে বন্দী বুদ্ধিমান যুবকবৃন্দ । বিনা-বিচারে বন্দী অনেক যুবককে - কলিকাত বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দিবার স্বল্পমতি য়িছিলেন গন্মেষ্টও তাহাতে আপত্ত্বি করেন নাই। অনেকগুলি ছেলে পাস হইমাছে—কয়েক জন প্রথম বিভাগে । একটি মেয়েও পাস হইয়াছে। প্রবেশিক পরীক্ষার ফল বাহির হইবার পূৰ্ব্বে এই কথাগুলি লিগিত হইতেছে । o o, - ভুেলের ৪ আটকথানার মধ্যে থাকিয়া পরীক্ষা উীর্ণ হুইবার মত छानोड কুরা कटैिन। भूखें অবস্থা ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষকদের, অন্য জ্ঞানী গুরুজন ও প্রতিবেশীদের অপেক্ষাকৃত অধিক জ্ঞানবানু সঙ্গীদের, এবং নানাবিধ অভিবান, অপুস্তক ও মাতৃ গন্ধের সাংস্ক পাইডে পারে। - বল অবস্থায় তাহ পারেন । সুতরাং সেই অবস্থায় পত্নীক । দিয়া তৃতী বিভাগে পাস হওয়াও মুক্ত অবস্থা পাস ફલા অপেক্ষ অধিকতর বুদ্ধিমত্ত ও জ্ঞানাচুরাগের পরিচায়ক যদি কোন বন্দী প্রথম বিভাগে পাস হয়, তাহ, इंग्लश ੋੜ কুস্তিত্ব মারও প্রশংসনীয়। --- -- এই প্রকার মেধাবী অনেক বালক ও ফুৰন্তৰে । বিনাবিচারে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বী কমি রথ হইছে, ইহ বঙ্গে এসস্তোষের একটি কারণ . . - সমগ্রভারতীয় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় যে কয়েক রংসর হইতে বাঙালী ছেলেরা বিশেষ কৃতিত্ব দেখাইতে পারিতেছেন, তাহার কারণাবলী अष्ट्रयन করিতে গিয়া আমরা লিপিধাছিলাম, ষে, বিনাবিচারে বন্দী ছাত্রদের মধ্যে এমন খুবক আকিতে পারে বায়রা এই সব পরীক্ষা দিবার ৰােগ পাইলে হান্ত প্রতিযোগীদের মধ্যে উচ্চস্থান লাভ করিতে পরিত ! এরুপ অনুমান যে সম্পূর্ণ অমূলক রয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কয়েকটি পরীক্ষায় কতকগুলি বন্দী ছাত্রের বিশেষ কৃতিত্ব হইতে তাহা বুঝা মায়। ------- - – ਾਂ o
- - – -