পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিবিধ প্রসঙ্গ—মৈথিলী সাহিও পরিষৎ 8aණ් (৮) মেদিনীপুর জেলার এই কৰ্ম্মী-সম্মেলন দৃঢ়ভাবে এই মত প্রকাশ ও এগয় করিতেছে যে, মেদিনীপুরের তিন জন জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটকে পয় পর হত্যার জন্য মেদিনীপুর জেলায় অহিংসক আইন আন্দোলনের সর্বনাশ হইয়াছে। এই সম্মেলল সৰ্ব্বাস্তাকরণে বিশ্বাস করে যে, মেদিনীপুর তথা বলা বা ভারতের স্বল্পাঙ্গলাভ উক্তরূপ সন্ত্রাসবাদ (টেরোপ্লিজম) দ্বারা কোনরূপে যন্তব হইতে পারে না। তবে সন্ত্রাসাদ দমন উদৃেষ্ঠের অজুহাঙে মেদিনীপুর জেলায় কংগ্রেস কৰ্ম্মী ও কংগ্রেস মতাবলম্বিগণের উপর মেদিনীপুর জেলার কর্তৃপক্ষ যেরূপভাবে দমননীতি প্রয়োগ করিয়াছেন তস্থার সহিংস DBB BBB BBB BGG BBB BBB BBBS BB BBBB BDDD BBBD D DBS BBBB BBS BBB BBBBBB BB সম্মেলন ওয়ার্কিং কমিটি ও মহাত্মা গান্ধীজীর দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছে। (১১) গুজরাটের গুরুতরভাথে ক্ষতিগ্রস্তু কৃপক্ষগণের কিছুৎপরিমাণে ক্ষতিপুরণের জন্ঠ ডাক্তার দেশাই যেভাবে চেষ্টা করিড়েছেন এবং মহাত্মা গান্ধী যেভাবে অর্থসংগ্রহের জন্ত অনুরোধ করিতেছেন, এই সম্মেলন তাহাতে DBBB BBB B BBBB BBB BBBB BBS BBBB BBBBB জেলায় আইন অমান্য-আন্দোলনে গুরুতররূপে ক্ষতিগ্রস্ত গৃহস্থগণের একটি তালিকা প্রস্তুত করিয় তাহাদিগকে কিয়ৎপরিমাণে ক্ষতিপূরণের জন্য সমগ্র দেশবাণীকে অনুরোধ করা হউক এবং মেদিনীপুরের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখিধার জন্ম ডেপুটেশনের ধারা মহাত্মা গান্ধীকে সমিধ্বন্ধ মুরোধ করা হউক । (১৪) গত ১৯৩৯ সাল হইতে ১৯৩২ সাল পর্যন্ত মেদিনীপুরের বা মহিলা BBBBBBSBBBB BBBBBB BBBBD DDBBS DD BBB BBB BBB BB BBBS BBB BB BBBB BBB করিতেছে যে, এই জেলায় মহিলা কর্শ্বিগণ পুণরায় গঠনমুলক্ষ কায্যে আকুনিয়োগ ঋতুন । কলিকাতার নর্দামার নিঃসারণস্থান কলিকাতার মর্দামাসকলের জল ও ময়লা কোথায় পড়িবে তাহা লইয়া দীর্ঘকাল গবন্মেণ্ট দীর্ঘসূত্রিতা করিতেছিলেন । সস্তোষের ধিষয় যে, এক্ষণে র্তাহার মিউনিসিপালিটির প্রধান এঞ্জিনীয়ার ডক্টর বীরেন্দ্রনাথ দের স্কীমটি গ্রহণ করিয়াছেন । শীঘ্র এতদনুসারে কাজ সমাপ্ত হইলে কলিকাতার স্বাস্থ্যের অবনতির একটি কারণ দূরীভূত হইবে। কলিকাতার মেয়র নির্বাচন কলিকাতার মেয়র নির্বাচন এণনও (২৫শে জ্যৈষ্ঠ ) হয় নাই। কোন ব্যক্তির নির্বাচন হউক বা না-হউক, নিৰ্ব্বাচন উপলক্ষে যে-সব লজ্জাকর, অনিষ্টকর ও শোচনীয় ব্যাপার দু-বার ঘটিয়াছে, সেরূপ আর কিছু যেন না হয়। মান্দ্রাজ শহরে ঘনবসতি ; কলিকাতায় ? মিউনিসিপালিটির গৃহীত মান্দ্রাঞ্জ শহরের লেঙ্গসে জানা যায়, যে, তথাকার ৪৪৭০টি গৃহ ও কুঁড়েঘরে ৭১৩৮০ জন লোক থাকে, ২৫৮৮টি গৃহে জলের কল নাই, ২২৫৬টিতে পায়খানা নাই ; মৈলাপুরের ২৩টি গৃহে ২৭৭২ জুন মানুষ বাস করে। এই সব তথ্যের উপর মন্তব্য করিতে গিয়৷ "মাদ্রাস মেল” কাগজ বলিতেছেন, আত্যপ্তিক ঘন বসতি । (overcrowding) দsলীয় অপরাধ হওয়া উচিত। - কলিকাতার এইরূপ একটি সেন্সস আবগুক । হরিজন বস্তি সম্বন্ধে দলিত সুধার সমিতি’র পত্র কলিকাতার "হরি ম” ও অপর দরিদ্র লোকদের বঞ্চিগুলি সম্বন্ধে “দলিত স্বধার সমিতি’র সম্পাদক শ্ৰীযুক্ত বসন্তলাল মুরারকার নিকট হইতে ঐ ধস্তিগুলির অস্বাস্থ্যকরত ও দুরবস্থা সম্বন্ধে অনেকগুলি চিঠি পাইয়াছি। স্থানাভাবে সেগুলি ছাপিতে পারিলাম না। বস্তিগুলিতে কলের জলের, আলোর, পায়খানার এবং পরিষ্কারপরিচ্ছন্নতার বন্দোবস্ত নাই, বা কোথাও কোথাও নামমাত্র আছে। অধিকন্তু মিউনিসিপালিটির মেথর ডোম প্রভৃতি ও অন্য গরিব লোকের কাবুলীদের কাছে ঋণগ্রস্ত। তাহারা লাঠির জোরে অতিরিক্ত হারে মুন্ন আদায় করে, আসল শোধ প্রায় হয়ই না । বস্তি ও তাহার অধিবাসীদের এইরূপ অবস্থা সমস্ত নগরবাণীর ও মিউনিসিপালিটিপ্ল লজ্জার বিষয়, এবং বিপদের কারণও যে-কোন সময়ে হইতে পারে। বস্তিগুলিতে যথেষ্ট দলের কল বা নলকূপ, আলে, পায়খানা, অল্পলাভে খাদ্যাদি বিক্রীর দোকান, এবং ব্যাঙ্কের বা তদপেক্ষাও কম স্বদে টাকা ধার দিবার ব্যবস্থ হওয়া উচিত । গত বৎসর আমরা ইংরেজী হরিজন” কাগজ হইতে ঐযুক্ত সীতারাম সেকসরিয়া প্রভৃতির হরিজন কল্যাণচেষ্টার যে বৃত্তাস্ত সংক্ষেপে উদ্ধৃত করিয়াছিলাম, সেইরূপ চেষ্ট কলিকাতার সব বস্তিতে হওয়া আবশুক । - মৈথিলী সাহিত্য-পরিষৎ বিহারের এক-তৃতীক্ষাংশ লোকের মাতৃভাষা মৈথিলী। ইহ কথোপকথনে ব্যবহৃত হয় এবং ইহার পুরাতন ও নূতন সাহিত্য আছে। মৈথিলীভাষীরা চান, যে, পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিহারের শিক্ষা-বিভাগ ইহাকে একটি স্বাধীন ভাষা বলিয়া কাৰ্য্যত স্বীকার করেন। কলিকাতা ও বারাণসী বিশ্ববিদ্যালয় তাহা করিয়াছেন । অন্ধু অনেকের মত মৈথিলীভাষীরাও চান, যে, হিন্দী সবগ্র ভারতবর্ষের রাষ্ট্রভাষা হয়; কিন্তু যেহেতু মৈথিলীর স্বতন্ত্র অস্তিত্ব আছে, ইহা হিী নহে, এবং ইহার লিপিও স্বতন্ত্ৰ ( বাংলার মত ), সেই জন্য র্তাহারা ইহার স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠা চান। মৈথিলী সাহিত্য-পরিষদের তৃতীয় বার্ষিক অধিবেশন সম্প্রতি হইম্বা গিয়াছে । ধারবঙ্গের মহারাজাধিরাজ ইহার উদ্বোধন করেন। এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূৰ্ব্ব ভাইসূচ্যান্সেলার মহামহোপাধ্যান্থ গঙ্গানাথ ঋ, এমূ-এ, ডি-লিট, মহোদ্বয়ের --