পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| অপেক্ষা করিয়া আছে। চড়চাপড় বা হাসি এমনই একট। তুরস্ত মাতামতির মধ্যেই তথ্বী উঠিত বাজিয়া । কুমাসার মত অভিমান মিলাইম যাইত । কিন্তু সে বন্ধুত্বের সূত্রপাত স্কুলেই । কতকগুলি ক্ষুদ্র ঘটনা তু জনকে নিকটে টানিয়া বন্ধুত্বের বাৰ্ত্তাটি কানে কানে জানাষ্টয়া দিয়াছিল । মাটিক পাস করিবার পর কি করিবে এই ভবিষ্যৎ ভাবনার মধ্যে দু-জনেই স্থির করিয়াছিল, যদি পণ্ডিতে হয় সু-জনে একই কলেজে পড়িবে, চাকুরি করিতে হয় একই আপসে ঢুকিবে । বিধাতা সে সুযোগ উভয়কে দিয়াছিলেন । ইটি বাড়ির দূরত্ব অনেক পানি হইলেও ব্যবধান বিশেষ উগুণ পাড়, হঠতে দক্ষিণ পাড় এক মাইল । { ,;ه }ة ر: " মাঝখানে জেলা স্কুল । স্কুলের প্রকাগু মাঠে ছেলের দল প্রতিদিন পেলার কোলাহল জমাষ্টত । থেলাশেষে নদীব ঋটে প, ধূহয় বাধানে। চা তালে বসিয়া এ-দেশ ও-দেশের নান, গল্প করিত। তারপর সন্ধার শঙ্খধ্বনিতে গৃহে ফরিত। অজিত ও শস্থ কোলাহলময় নদীর ঘাটে ন বসিয়া অদরে বটতলে ধাত্রীপূর্ণ পেয়ার নৌক ধপানে পারাপার কাবত সেইখানে আসিয় বসিত। গোধূলিবেলাব আবড়। অন্ধকাৰে নদীপ্রাপ্তর অতিক্রম করিয়া কল্পনার অশ্ব ছুটিত দেশদেশাস্তরে । “আচ্ছ। শস্তু, এই একঘেয়ে জীবন তেfর ভাল লাগে ?” শঙু উত্তর দিত, “মন্দ কি ” অজিত বলিত, “চমৎকার । সামনের নদীটার মত মন্থর অলস। ন-ঢেউ, ন-স্রোত । জীবন হবে পদ্মার মত । .বগমত্ততায় সে যেমন ভাঙবে এক হাতে, দানের গৌরবে অঙ্গ হাতে করবে স্বষ্টি । আমি যুদ্ধে যাব।” “তাতে লাভ ?” “লাভ ? সে লাভ বোঝাতে পারব না । দখব, গোলার সাম্নে বুক পেতে দা ভাব । ??۔۔س,Afui: শম্ভু হাসিয়া অজিতের কাধে হাত রাখিয়া বলিত, ‘দেহের কাঠামো আর একটু শক্ত হোক, নার্ভগুলো উঠক মজবুত হ’য়ে তবে ত ! আমার ইচ্ছে- ডাক্তারী শিখব । tামধকে মারার চেয়ে শুশ্রুষা করা ঢের বেশী শত্ৰু ।” কত দেশ এরোপ্লেন” মুহূৰ্ত্তের মূল্য 83) অজিত “ হাসিয়৷ উত্তর দিত, “তবে ইচ্ছাটা বদল ক’রে আশ্চৰ্য্য! থাকতে বেছে বেছে নিতে হবে করুণার কাজ !” শভু উত্তর দিত, ক্ষমত যার আছে- সে-ই করুণ করে, দুৰ্ব্বল মুহূর্ত আনে উত্তেজন । ধারা খুনী তার শতকর। নব্বই জন দুৰ্ব্বল। আমি ছবি দেখেছি ।” অজিত সে তর্কের শেষ করিয়া কহিত, "চল, এপন ওঁঠ এস দু-জনের নিই । দেহে আত ক্ষমত। ধাক । উহু, ৪-পথে নয়, আমাদের বাড়ি হয়ে । আজ একটা মস্ত খাওয়া আছে, তুহু ন গেলে খাওয়াই আমাৰ মাটি । বিনা নিমন্ত্রণে এমন কত দিন বন্ধুব বাড়ি শম্ভূ পাইধ আসিয়াছে । আর এক দিনের কথা । - ‘ এত ময়ল কাপড় প’রে আসতে তোর ঘেন্ন হয় না ?” শস্থ হাসিয়া জবাব দিত, “তুষ্ট ত আর ফুটুথ নোস ? তোর কাছে আমার লজ্জা-ঘেন্না কি ?” “বটে। চ’ দেখি আমাদের বাড়িতে ম| কি বলেন ?” বলবেন না-হয় ওটা আমার চাকর । কিন্তু সতি্যু কথা কি জানিস, আজু, একজোড়া ছড়ি; কাপড়ষ্ট লেঃ অামার । SaS BB BBBB BBB SBS BB BE0KS নিবি । লজ্জা হবে না ত ? ধে ধীরপুরুষ : আধার আত্ম সম্মানে না বাধে !” হাসিয়া শঙু কহিত, “তোর কণ্ঠে ও আত্মাকেও বিক্ৰ। করেছি, সন্মান দেবে ৰুে ?” বন্ধুর দেওয়া কাপড় লঙ্গ হ এতটুকু কুণ্ঠ সেদিন রাগে নাই । তারপর করে ৪ হইতে বিদায় লইবার পূর্বদিন অজিত শঙ্ককে টানিয়া আনিল সেই ছায়াস্নিগ্ধ বটতলে । গীষ্মের দুপুর । পাবষত্রির কোলাহল নাই, কৰ্ম্মের ব্যস্তত নাই । তীব্র রৌদ্রের তাপে সারা জগৎ ম্ৰিয়মাণ । বচক্ষণ পরে শস্তু কথা কহিল, কালষ্ট চলে যাচ্ছি । বাবা বদলী হলেন কি-না।” অঞ্জিত জিজ্ঞাসা করিল, “পড়বি নে ?”