পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{Naa *প্রবাসী স্ট - తెచి83 SBBB BB BB BBBBB BBBB BBBS BB BkS kDD DD DD DS স্বামীদের মিলনষ্ট কেবলমার কৃষ্টির বিষয় করে তুলে আপন করে নিলে। । -কোনো এক জ্ঞাতনাম গ্ৰীক কবির লিখিত কোনে? একটি প্লেকের গদ্য অনুবাদ দিচ্চি –ং ইংরেঞ্জী তত্নমার থেকে ১–“আপেল গাছের ডালের ফীকে ফঁাকে কুরু কুরু বইছে শরতের হাওয়া ! থর থর করে কেঁপে-ওঠা পাতায় মধ্যে থেকে ঘুম আসছে অবতীর্ণ হয়ে পুথিবীর দিকে— ছড়িয়ে পড়ছে নদীর ধারার মতো।” এই যে কম্পমান তালপালার বধ্যে মৰ্ম্মরমুখর স্নিগ্ধ হাওয়ায় নি-শব্দ সদীর মতো ব্যাপ্ত হয়ে পড়া ঘুমের রাত্রি এ আসাদের মনের রাত্রি। এই রাত্রিকে আমরা স্থাপন করে তুলে তবেই পূর্ণ ভালে উপভোগ করতে পারি। কোনো চীন দেশীয় কবি বলছেন – - - - - - --" - - পাহাড় একটান উংে - গেছে বহুশত হাত উচ্চে ; সরোবর চলে গেছে শত মাইল, কোথাও তার ঢেউ নেই ; . বলি ধুধু করছে নিষ্কলঙ্ক শুভ্ৰ ; গীতে গ্রীষ্মে সমান অক্ষুন্ন সবুজ দেওদায় বন ; নদীর ধায় চলেইছে, বিরাধ নেই তার : - গাছগুলো বিশ হাজার বছর জ্ঞাপন পণ সমান রক্ষণ করে এসেছে— হঠাৎ এরা একটি পথিকের মন থেকে - জুড়িয়ে দিল সব দুঃখ বেদনা, একটি নতুন গান বলবার জল্পে চালিরে দিল তার লেখনীকে ॥ মায়নের দুঃখ জুড়িরে দিলো নদী পৰ্ব্বত সরোদয় । সম্ভব হয় কী কয়ে ? দীপৰ্ব্বতের অনেক প্রাকৃতিক গুণ আছে কিন্তু সাবনার মানসিক গুণ তো নেই। মানুষের আপন মন তার মধ্যে বাপ্ত হয়ে নিজের সম্বিন স্বাক্ট করে। যা বস্তুগত জিনিষ তা মানুষের মনের স্পর্শে তারই মনের জিনিষ হয়ে ওঠে। সেই মনের বিশ্বের সম্মিলনে মন্বিয়ের মসের ছুঃখ জুড়িয়ে রায়, তখন সেই সাহিতা গেকেই ঘffহত্য জাগে । - বিশ্বের সঙ্গে এই মিলনটি সম্পূর্ণ অনুভব করায় এবং ভোগ করার ক্ষমতা সকলের সমান নয়। কারণ যে ইঞ্জিয়ের মিলন না হয়ে মনের মিলন হয়ে ওঠে গে শক্তি হচ্চে কল্পনাশক্তি ; এই কল্পনাশক্তিতে মিলনের পথকে আমাদের অস্তরের পথ কয়ে তোলে, যা কিছু আমাদের থেকে পৃথক এই কল্পনার সাহায্যেই তাঁদের সঙ্গে আমাদের একাত্মতার বোধ সম্ভবপর হয়, যা আমায়ের মনের জিনিষ নয় তার মধ্যেও মন প্রবেশ ক’রে তাকে মনোময় করে ভুলতে পারে। এই লীলা মানুষের, এই লীলায় তার আনন্দ । যখন মানুষ বলে “কোথায় পধি তীরে আমার মনের মানুষ যে রে” তখন খুঝতে হবে বে-মানুবকে মন দিয়ে নিজেরই ভবিয়সে তাপন করে তুলতে হয় তাকেই আপন করা হয় নি—সেইজন্তে "হারায়ে সেই মান্বয়ে গুরি উদ্দেশে দেশ-বিদেশে বেড়াই ঘুরে ।” মন তাকে মনের করে নিতে পারে নি বলেই বাইরে বাইরে ঘুরচে। মানুধের বিশ্ব মানুষের মনের বাইরে যদি থাকে সেটাই নিরানদের কারণ হয়। মন যখন তাকে স্থাপন করে নেয় তখনি তার ভাষার দুরু হয় সাহিতা, তার লেখনী বিচলিত হয় নতুন গানের বেদনায়। মানুষও বিশ্বপ্রকৃতির অন্তর্গত। নানা অবস্থার খাতে প্রতিঘাতে বিশ্ব জুড়ে মানবলেীকে হৃদয়াবেগের ঢেউখেল চলেছে। সমগ্র করে একস্ত করে স্পষ্ট করে তাকে দেখায় দুটি মস্ত কাষত আছে। পৰ্ব্বগু বা সরোবর বিরাজ করে আক্রিয় অর্থাৎ প্যাসিভ ভাবে, আমাদের সঙ্গে তাদের যে ধ্যবহায় সেটা প্রকৃতিক, তার মধ্যে মানসিক কিছু নেই, এই জন্তে মন তাকে সম্পূর্ণ অধিকার করে আপনভাবে ভাবিত করতে পারে সহজেই । কিন্তু মানবসংসারের বাস্তব ঘটনাবলীর সঙ্গে আমাদের মনের যে সম্পর্ক ঘটে সেটা সক্রিয়। দুঃশাসনের হাতে কৌরবসভায় দ্রৌপদীর যে অসম্মান খটেছিল তদনুরূপ ঘটল যদি পড়ির ঘটে তাহলে তাকে আমরা সানব-ভাগোর বিরাট শোকাবহ লীলার অঙ্গরূপে বড় করে দেখতে পারি নে। নিত্য ঘটনাবলীর ক্ষুদ্র সীমায় বিচ্ছিন্ন একটা অষ্টা ব্যাপার বলেই তাকে জ্ঞানি, সে একটা পুলিস্ কেস রূপেই আমাদের চোখে পড়ে,—মু৭ার সঙ্গে ধিঙ্কারের সঙ্গে প্রাতাহিক সংবাদ-জাবৰ্দ্ধনার মধ্যে তাকে ঝোঁটয়ে