পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্তুত্রহীদুষ্ট । - - কোন তারকা দ্বীপ জালে সেই গানে, - ধাতাস করে কোন কুমের প্রাণে, - কে গো - - সেথায় স্নিগ্ধ ছু-দয়া অনাদি কাল চাহে আমার স্তরে।" - কত ভয়জন্মান্তর আগে আমার প্রাণ প্রিয়তমের বশির স্বরে মজিয়াছিল যাহাকে চোথে দেখা যায় না তীহাকে ভালবাসিয়াছিল । তিনি তো আমাকে পথের ধুলায় বসিয়া থাকিতে দিবেন না। - “তুমি ৰসে খাতে দেবে না বে, - मेिवानिनि ठाझे ८उ! वारख পপ্লাশ মাঝে এমন কঠিন হর । তোমার পেজ পোঞ্জার মোরে, - তোমার বেদন কাদার ওয়ে, -- আরাম যত করে কোণায় দূর।” কত যুগ-যুগান্তরের খেয়া বাহিয়া, কতলোকপলাকাস্তুর পর্যটন করিয়া আমি চলিয়াছি বধুর বেশে আমার চির-প্রিয়তমের গলায় বরণমাল পরাইয়া দিবীর ব্লন্ত ! - - “তোমায় সামায় মিলন হবে যশে* - যুগে যুগে বিশ্ব-ভুবন-জলে - পর্যুপ আমার বধুর বেশে চলে - চির-স্বয়ম্বৱ ॥" - কবি মনের মধ্যে, বিশ্ব-প্রকৃতির মধ্যে প্রাণের দেবতাকে খুজিয়া ফিরিতেছেন । এই খৌজাই তাহার গানের মধ্যে রূপ লইয়াছে। এই খে"ক্ষ্মাই তাহার গানগুলিকে অনু- গ্রাণিত কবিয়াছে। - “গান দিয়ে যে ষ্ট্রোমীয় পুঞ্জি বাক্টিরে সুমে চির-নিস মেঞ্চ জীবনে।” - - - - এই খোজার শেষ নাই ! এই জীবন শেষ হইয়া যাইবে, কিন্তু খোজার শেষ হইবে না। পরজীবনে আবার অন্বেষণ আরম্ভ হইবে।

  • "তোমাঞ্জ পোঞ্জ শেষ হবে লা মেথি,

যবে আমার জনম হবে গুৈrর । চ’ম্পে যাবে। লব-জীবন-লোকে, নুতন দেথ: জাগবে আমার চোখে, লধীন হ’য়ে নূতন সেক্সলোকে প'ৱব তব নব মিলন ডোর তোমায় খোজ শেষ হবে না মোর ” শাকুবের বত্ৰি কোথাও চিরতরে থাঞ্জিী যাইতেছে লা, তাহার গানও কোথাও নিঃশেঘে কুরাইতেহে না । " "ঞ্চী নিরধি হাজি, এ কী অফুরা লাঙ্গ, এ কি নবীন বtহ অন্তঃশীল । পুরাতন ভাষা ম'হে এলে ঘধে মুখে নৰ গান হয়ে গুমলি উঠিল বৃকে, পুরাতন পথ শেষ হ’য়ে গেল গেথা সেপায় ভাযারে জানিলে নূতন দেশে ” একদিন আসিবে ঘেদিন জীবনের তরণীখানি বন্ধ সাগরের ঝড়ঝঞ্চ অতিক্রম করিয়া বন্দরে শাসিয়া ভিড়িবে। সেদিন মিলনের-অপরিসীম আনন্দে প্রিয়তমেঃ বক্ষে আমি ঢলিয়া পড়িব । গীতাঞ্জলির মধ্যে বার-বার দুটা উঠিয়াছে প্রিয়তমের সঙ্গলাভের জন্য এই ব্যাকুলতার হর। “ণ্ডাকে, ড্রাকো, ডাকে স্বামীল্পে তোমার স্নিগ্ধ শীতল যুম্ভীর পালয় তাধারে " 'স'রক্ষণের বাকামনের সহস্ৰ বিকারে মলিন ক্ষুব্ধ আস্থা কঁদিতেছে একটি শুভ্ৰ-কোলের জন্ত যাহার স্পর্শে তাহার সমস্ত মালিন্ত নিমেষে সুইস যাইবে ।

    • অtছু ঐ স্তুত্র কোশের তবুে বাকুল হৃদয় কেঁদে নরে. দিয়ে না গ্রে দিয়ে ন মার

ধূলার শুতে।” ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আকাঙ্কার পিছনে ছুটিয়া ছুটিয়া জীবন ক্লাস্ত হইল৷ পড়িয়াছে ; রিক্ত-তপ্ত প্রাণ আর পথে-প্রাস্তরে ঘুরিতে পরে না। সে শুধু শুনিতে চায় তোমার বাণী। “কি স্বাবেশে কিসের কপায় ফিলেছি হে ঋণায় তখায় পথে প্রাস্তুরে, এবাই বৃকেই কাছে ওমুখ রেপে তোমার আপন বাণ কহ " ফাল্গুন আসিয়াঁছে । বনে বনে পল্লবে পল্লবে এ কি মৌন বেদনা ! বাকুল বন্ধেরা, কে সাসিবে বলিয়, যেন দিগন্তের পানো চাহিয়া সাজিয়া-গুঞ্জিয়া বসিয়া আছে। কিন্তু প্রতীক্ষার বেদনা শুধু যসুস্তের প্রকৃতির বধো নহে ; কবির মনের মধ্যেও সেই একই বেদনার সুর বাজিতেছে : "শ্রাজি ক্ষুব্ধ নীলাম্বর মাঝে এ কী চঞ্চল ক্ৰন্দন কাজে । স্বদুর দিগস্তের সকরুণু সঙ্গীত পোগে ম্যেন্ত্র চিস্তায় কাজে। মঞ্জি কুঞ্জি করে অযুগ্ম মনে - গঙ্কৰিখুৱ সমারণে " - বসন্তের গন্ধ-বিধুর সমীরণ কবির মনে বে, বিচ্ছেদ + ੨੦as]