পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--بہ پنج• مهم "*" বুঝিল না । কিন্তু এ-কথা বেশ বুঝিল যে, তাহার ন্যাৰ্য্য দাবিটা পিতামাতার কাছে আস্তায় আবদার ছাড়া আর কোনে নামই পাইবে না । থোকাই সংসারের সব । থেfকার অল্পপ্রাশন হুইয়া গেল। কাকা, জ্যাঠ মাসি, পিসি সকলেই নারায়ণীর লোলুপ দৃষ্টির সম্মুখে থোকাকে সোনারূপীর অলঙ্কার পরাইলন । নারায়ণী আজ আর কাদিলও না, চাহিলও না কিছু। পরদিন মা যখন খোকার পায়ের মল ও গলার হার খুলিয়া লইয়া আদর করিয়া তাহীকে পরাইতে আলিলেন, নারায়ণী রাগ করিয়া দুইটা গহনাই ছুড়িয়া ফেসিয়া দিল । তাহার টানের চোটে হারটা ছি-ড়িয়া হইল ছুই টুকরা, আর আছাড় থাইল্লা মলের চারটা খুঙর গেল ছিটকাইয়া পড়িয়া । মা রাগের মাথায় তাহাকে ধরিয়া খুব দুই-চার ঘা দিলেন । পিঠে তাহীর মায়ের পাঁচ আঙুলের দাগ লাল হইয়া ফুলিয়া উঠিল । তবু নারায়ণীর চোখে জল দেখা গেল না । সে কেবল বলিল, “থোকার বেলা গয়না, আর আমার বেলা মেরে মেরে হাড়ভাঙা । তুমি নিশ্চয় আমার সৎম৷ ” সারা দিনরাত্রি নারায়ণীর মুখে কেহ অল্প তুলিতে পারিল না । সে মুখ গু"জিয়া নীরষে গুইয়া রহিল। শিশু নারায়ণী সত্যাগ্রহ করে নাই, কাজেই ক্ষুধার তাড়নায় দ্বিতীয় দিন মা-বোনের পাত-কুড়ানো অল্প তাহাকে গ্রহণ করিতেই হইল। ক্ষুদ্র শিশুর অভিমানের কোনো মুল্য কেহ দিল না । থোকার অাদর ও খুর্কীদের অনাদরে কোনোই পরিবর্তন হইল না । ૨ সে পুরাকালের কথা, তখন দশ বৎসরের পরে কস্তা সম্প্রদান বড় কেউ করিত না । সুতরাং চতুর্থী কস্তা হইলেও নারীষ্মণীর বিবাহের সম্বন্ধ খুজিতে পীতাম্বরকে অন্তান্ত পিতা তই আদাজল খাইরা চারিদিকে ফুটাছুটি মল্প করিতে হইল যত বীর বিফল হুইয়া বাবা ঘরে ফিরেন, তত বীরই মা মেয়েকে খোটা দিয়া বলেন, “কেল এসেছিগি ৰাছ, ভিন মেয়ের পিঠে গরিবের ঘরে জন্মাতে ? ঘুরে ঘুরে গঙ্গে ৰিল ধরে গেল, ভেবে ভেবে মাথার চুল সব সলিখে গেল, তবু মেয়ের জয় জুটুল না।” 皋 *oto - . * :-1: ግጫNo . নারায়ণীর মুখের জোর এখনও ছেলেবেলার মতই ছিল । তাছাড়াপত্য কথা বলিতে কি, দশ বৎসর বয়সে ত আর তাহাঙ্গ শৈশব মুল্লাইয়া যায় নাই ? সে রাগিয়া বলিত, “কে বলেছিল। তোমাদের আমার বিয়ের ভাস্কন ভাবতে ? আঁতুড়-বরে মুন ঋাইরে মেরে ফেলতে পার নি ?” মা গালে হাত দিয়া বলিলেন--**ধঙ্গি পাকা মেয়ে বাছ তুই ! দেখি পরের ঘরে গিয়ে আমনি কটকট, ক’রে কথার স্থল ফোটাস নে, তাহলে শাশুড়ী-ননদ উন্নন-কঁদোয় মুখ ঘষে দেবে ।” নারায়ণী ঠোট উন্টাইয়া তুড়ি দিয়া বলিল, “তোমরা বড় আদরে রেথেচ, তার আবার শাশুড়ী-ননদের ভয় দেখাচ্চ ! এখানেও পরের পাত কুড়িয়ে থাই, ছেঁড়। কাপড় পরি, সেখানেও তাই করব ।” মা বলিলেন, “দুঃখী মায়ের পেটে জন্মেছিস্ বাছ, ছঃথটাই কেবল বুঝলি। মায়ের প্রাণটা ত দেখতে শিখলি না। যে থেকে তোরা খেতে শিখেচিল নিজের মুখের গ্রাস ষে তোদের মুখে দু-বেলা তুলে দিচ্চি, তা আজ বুঝবি না, মেয়ের মা হ’লে বুঝবে। আশীৰ্ব্বাদ করি ধন-দৌলতে তোর ঘর ভরে যাক, তৰু মেয়ের ম৷ হ’লে বুঝ,বি মায়ের ভালবাসাটা কি ” মায়ের প্রথম আশীৰ্ব্বাদ শীঘ্রই ফলিল; তিন মেয়ের চেয়ে নারায়ণীর সম্বন্ধই ভাল আসিল । খুড়ী জেঠী कॅअहन् ? “ষাই বল, পোড়া বিধাতারও ত কিছু দয়ামার আছে। মেয়ের এমন রঙের চটক, এমন মুখের কাট, গরিকের স্বরে জন্মেচে তাই না গোবর-কালি মেখেই দিন কাইচে । এতদিনে বিধাতা মুখ তুলে চাইলেন, এবার জেগে৷ ” খেয়ে মেখে মেয়ে আমাদের পদ্মফুলের মত ঘর ময়s : ক’রে থাকবে ।” -ઃ মা বলিলেন, “তোমরা ভাই আশীৰ্ব্বান্ধ করা: নারাণী আমার বড় দুঃখের ধন, একটি দিনের জঞ্জ আমার হাতে ভুলে কিছু দিতে পারি নি, ম হয়ে কোনো আদর-লোহাগ করি নি। নিজের স্বৱে মা আমার রাণী হয়ে থাক, দেখেই জামার চোখ জুড্রোৰে।” বড় ঘরে মেয়ে যাইতেছে, তাহারা কিছুই দাবি रूप्न नांश् । उनू भांज थांद्र नैौडांचव्र ऊांशत्र छडूर्यौ தி: