পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

;" ՊՆ-Հ - {otor పిన8ఫి DBB BBBBB BBBB BB BB BBB BB BBBBBS BBBB BB BBB BBBBBS BB BBBBB ডাক্তারী পড়াইবার খরচ ত সামাষ্ঠ নয়, তাহার উপর সৰ্ব্বকনিষ্ঠ কন্তী কাত্যায়নীর এখনও বিবাহ হয় নাই । অাৱ সব মেয়েদের দশ বৎসরের মধ্যে বিবাহ হইয়া গিয়াছে, এ-মেয়ের তের বৎসর চলিতেছে, তবু আজি পৰ্য্যস্ত বিবাহের কোনো ফ্লোগাড়ই হইল না । সকাল-সন্ধ্য। তিনি হু"কা-হাতে অন্তমনস্ক ভাবে দাওয়ায় বসিয় থাকেন, কলিকার আগুন নিবিয়া যায়, তবু তঁহির হুস থাকে না । কোনো রকমে একবার ফুপুর বেল জমিদারী কাছারীতে হাজির দিয়া আসেন। দিশ-পনের এমনি একটানা চিস্তাতেই কাটিয়া গেল । গৃহিণী চিন্তিত মুখ করিয়া বলেন, “স্থা গী, ভেবে ভেবে কি পাগল হবে নাকি ?” কর্ক্স বলন, “কি করি বল ? এত একটা বোঝা সঙ্গ, এ যে ফুটে বোৰণ । মেয়েটাকে ঘাড় থেকে না নাজিম ছেলের জন্তে ত কিছুই করতে পারব না দেখুচি।” 8 কfত্যায়লীর বিবাহু দূর গ্রামে ঠিক হইয়াছে। পীতাম্বর বলিলেন, “তিন দিনের মধ্যে মেয়ের বিয়ে দিয়ে ফেলতে হবে । বেশী জায়োজন করবার সময় নেই। এর বিয়েট। হয়ে গেলে তবে ছেলের পড়াশুনোর ভাবনা শুরু করব । তাড়াতাড়ি লা সেরে ফেললে কলেজ খুলে যাবে।” গঞ্জ থলিলেন, “এত তাড়াতাড়ি হুড়োছড়ির মধ্যে ঞ্জিলিষপঞ্জ ক্ষখনও হয় ? গয়ন কাপড় করতেও ত দু-দিন সময় লাগবেঙ্গ”. পীতাম্বর বলিলেন, “ও-সব, কিছু দিতে হবে না । তাদের অবস্থা ভাল, গরিব মানুষের গল টিপে তারা কিছু নিতে চায় না । শুধু শাখা শাড়ী পরিয়ে গেগেটি দান করলেই হবে I* * বাবার কথা শুনিয়া কাত্যায়নীর মুখ একেবারে অন্ধকার হইয়া গেল । তাহার তের বৎসর বয়স "ইয়াছে, কাজেই সীসার্থী সকলেরই তাহার আগে বিবাহ হইয়া গিয়াছে । যাব থেঞ্চাই অবস্থা হউক, বিবাহের দিনে মেয়েকে পাৰুে বস্তু-কলঙ্কাজে বখাপাধ্য বিবাহের বেল তাহার এত দিনের সকল সাধ অপূর্ণ রাখিয়া বাবা শুধু শাখা-পরাইয় তাহার বিবাহ দিকেন ? কাত্যায়নী মাকে কিছু বলিতে পারিল না, দিদিকে গিয়া বলিল—“দিদি ভাই, তুমি মাকে গিয়ে বল, জামার বিয়ের কাজ নেই। আমি অমনি থাকুব, বীপের বাড়ির দাসীগিরি করেই দিন কাটিয়ে দেব ।” নারায়ণী তাহার ফোলা গালফুটি টিপিয়া দিয়া বলিল, “কেন রে কাতু, বিয়ের নামেই এমন যৌবনে যোগিনী সাজবীর ইচ্ছে হ’ল কেন তোর ? কার সঙ্গে ঝগড়া হয়েচে, কে কি বলেচে তোঁকে ?” কাত্যায়নী ঠোঁট ফুলাইয়া মুখ ভার করিয়া বলিল, “বলবে আবার কে ? দাদার পড়ার বেলা মা গায়ের সব গয়না বেচুতে পারলেন, আর আমার বিয়ের বেলা শুধু শাখা শাড়ী ! কেন, এত হেনস্থা কিসের জন্তে ? বাবা কি মেয়ের জন্তে দু-শ টাকাও খরচ করতে পারেন না ? ধান ভেনে চাল ঝেড়ে বাসন মেজে বাবার যা খরচ বাচিয়েচি এত বছর, তাতেও দু-শ টাকার গয়না হয় ।” নারায়ণী বলিল, “কাকে জার শোনাচ্চিস ভাই ? ওসব আমি তোর চেয়ে অনেক আগেই জেমেচি । ছেলেবেল বাপ-মায়ের ছেলে ছেলে’ বাতিকের চোটে মনে একটি দিন সুখ পাই নি । তবে তোর মতন একেবারে ভাড়াবোচা ক’রে আমার বিয়ে হয় নি, এটা সত্যি ! তা কি আর করবি দিদি । আমি ছিলাম চার নম্বর, তুই যে আবার পাচ নম্বর। এখন ও নিয়ে রাগারগি করিস নে, তোর হাতের চুড়ি আমি মেৰ এখন : গড়াবার সময় হবে না, আমারই চুড়ি পরিন্থে হেৰ, দেখিল বেশ নতুন । তা ছাড়া বর ত গুৰূছি টাকাওয়ালা, বিয়ের পর মাড়ি নিয়ে গিয়ে গা তরে গয়না দেবে বলচে ” । o কাত্যায়নী জার কিছু বলিল, ম, কিন্তু সাৱারী মাকে গিয়া বলিল, “ম, বরুেদ্ধ যদি টাকা-পয়ল আছে, BB BBBBBBD BDLL DD DSTBBB DDD BB BBBBS BBB DD DDDB BDD BBB BBB BB .হ’ত মা ! গুৰু কালে স্কুল জার পায়ে মগ দিয়ে মেয়ের বিয়ে BBBS BBBB BiB BBBB BBB BS SSS S eS ""هين