পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- ঐপারুল দেবী অন্নদা লেখে ভীল । ছোট গল্প লেখায় তার হাত বেশ পাকা । সেই আই-এ ক্লাস থেকেই সে ছোট গল্প লিখে আসচে, এখন চাকরিতে ঢুকেও ছোট গল্প লেখায় তার লেখনীর মুক্ত ধারা বাধা পায় নি। ‘বিজুলী’ মাসিকপত্রিকার সম্পাদক মাসের প্রথম সপ্তাহ যেতে-না-যেতেই অন্নদাকে তাগাদা পাঠান লেখা পাঠাবার জন্ত। আগে আগে চার পয়সার খামে ক’রে তাগাদার পত্র অসিত, সম্প্রতি খামগুলির পাঁচ পয়সা দাম হওয়াতে পোষ্টকার্ডই আসে । অষ্ঠ এক মাসিক-পত্রে ‘বিজলীর সমালোচনা বাহির ছইয়াছিল,-“এ-জাসে বিজলীতে ষে-সকল গল্প কবিতা প্রবন্ধদি প্রকাশিত হইয়াছে, তাহীর সমালোচনা করিতে গৈলে কেবল নিন্দাই করিতে হয়, অতএব সে অপ্রিয় ফাঁধ না করাই ভাল। ভাগ্যে অন্নদা বাবুর চোখের জল *টিছিল, তাই বিজলী এবারকার মত তরিয়া গিয়াছে। দম্পাদক মহাশয় দেখিতেছি পত্রিকার নামটি সার্থক খিছিলেন। খন অন্ধকারের মধ্যে পাঠক যখন দিশাহীরা ংইয়া যায়, তখন চোখের জল গল্পটির পাতারূপ আকাশে একধর ক্ষণিকের জন্ঠ বিজলী-প্রভা চমকাইতে দেখিয়া চোখ একটু আলো দেখিয়া বাচে—ম্ভবত তাহার পরেই आंदब्र निविफू अककांद्र !” . অন্নদী সমালোচনা পড়ে বোঙ্গকে ডেকে শোনায় ; বললে, “দেখচিল, কি লিখিচে ?” ষোলট হাশিমুখে বললে, *সত্যি দাদা, তেজর ‘চোখের জল গল্পটা পড়ে চোখের DD BSBB BBSS BB DS BB BD BBB S BBS BB DB BBB DS SSSS SeeeS S S S S S S S S S * অঙ্গদার লেখনী চোখের স্থল থেকে পৰ্যাঙ্গের রঞ্জি *ধাদের রাত্রি থেকে মৃত্যুপারেতে গুগুলয় হয়ে চলতে থাকে। বিজলীর সম্পাদক মহাশয় লেখককে উৎসাহিত কাজে চিঠি লেখেন, পারিশ্রমিক থেকে ইঞ্চিত না। মাৰে স্বাক্ষ কশলয় পাঠকগণ্ডারে মিঞ্চইতও ; অভিনন্দন-পত্র আলে--"আপনার বিষাদপূর্ণ লেখা পড়ে মনে হয়, না-জানি আপনার গভীর হৃদয়ের মাঝে কত ব্যথাই লুকান আছে। আপনার সেই গভীর দুঃখ আপনার লেখনীর ছত্ৰে ছত্রে পরিস্ফুট। এই অপরিচিতার সহানুভূতি অনুগ্রহ করিয়া গ্রহণ করুন।” অন্নদা উত্তরে লেখে, “আপনার করুণাপূর্ণ সহায়তায় আমি ধন্ত হইয়াছি। এ পৃথিবীর মধ্যে দুঃখই কেবল চিরস্থায়ী; নিজের জীবনে আমি তাহ অত্যস্ত সত্য বলিয়া জানিয়ছি। সুখ, হাসি, আনন্দ সকলই দু-দিনের—কিন্তু অনাদি কাল হইতে যে মৃত্যুশোক ও বিচ্ছেদ-ব্যথার চোখের জলে এ বিরহী পৃথিবী ভাসিয়া গেল, পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করিয়া ইহার সেই প্রাণের ব্যথাই যদি নিজের মৰ্ম্ম দিয়া অনুভব না-করিতে পরিলাম, তাহা হইলে বৃথাই জন্মগ্ৰণ করিয়াছি—” ইত্যাদি ইত্যাদি। পুথিবীর সকল দুঃখ ও শোকের কাহিনী অপরকে শোনাবার ভার থাড়ে নিয়ে অঙ্গ একটা মহা আত্মপ্রলfদ লাভ করে । o সে ধীরে অন্নদার জর হয়েছিল, সময় মত গল্প পাঠান হয় নি। সম্পাদকের তাগাদার পর ভাগীদার পত্র বোমটি দাদাকে তার জয়ের মধ্যেই পড়ে শোনায় । মা বলতেন, “ইা রে, কিসের এত চিঠি ? ছেলেটা क-निन अrब्र cवtदांब्र, dधन ८कम eमर क्न् ि७एक ?” বেলটি মাকে বুঝিরে বলন্ত, “দাদার লেখা না হ’লে কাগজখানা ৰে চলে না । দেশের এই অবস্থায় একখানা মাসিক-পত্র চালান বড় সহজ কথা নয়ত—এই সেনি কাগজে দেখলাম রাধ উঠে গেল; আবার কাল শুনি সেবা’ ৰঙ্গে মাসিক-পজটাও মা-কি উঠে বাক্ষে। 'विजनैौ' कश्रयश्रीन यहे बांभांद्र cनशील धtछहे कि আছে-কাজেই দয়াকে সা-জালির কি করি? পরের দিকেণ্ড ত ভারতের - , , মা ছতশত বেক্ষেম লা—রেগে বলেন, “রেখে দে