#3. অম্বিন cশ্ৰণত ৰঙ্গল BBS BBB DDDBBBBBS BBB BB BBBS BBBS BBB DDBD DDS DDBBBBBYEB খুন হচ্চে, তার উপর দিনরতি ঐ লেখা আর লেখা— জর সরিযে কি ক’রে ? কাগজ উঠে গেল ত বয়েই গৈল । কাগজ নিয়ে ত বাড়িতে ধ্বজ দেৰ মা ।” অল্পদ বললে, “মুনি, তুই ঐ চেয়ারটা খাটের কাছে টেনে বোস, দরজাট ভেজিয়ে দে । লিখে নে, আমি বলি। মাকে ভাই বলিস নে কিছু, বকবেন। দেখচিসই ত একটা কাগজের তার আমার হাতে, কি ক’রে চুপ ক’রে থাকি বল ? মা ত বোঝেন না এ-সব ।” “দুঃখে সাস্বনা’ নাম দিয়ে গল্প মুরু হয়ে গেল । গল্পের শেষের দিকটা লিখতে লিখতে সুনীতির চোখের পতি ভিঞ্জে আসে। সে চোখ মুছে হেসে বললে, “দীদ তুমি বড় দুঃখের কথা লিখতে ভালবাস কিন্তু । একটাও গল্প কি বাপু সুখে-স্বচ্ছদে শেষ করতে নেই ?”
- T ***, *wtfirst co, Sweetest songs are those that tell of saddest thoughts *
জর সারল । গল্প-লেখা অবাধেই চলছিল ; ভাই লিত বোনকে পড়ে শোনাত, বোন চোখের জল আঁচলে মুছে হেসে বলত, “কি সুন্দর লিথেচ দাদা ।” দদা হালিমুখে গল্পটা বিজলীর ঠিকানায় পাঠিয়ে দিত । ঠিক সময়ে গল্পটি ছাপার অক্ষরে কাগজে বহির হ’ত— নানা দিক থেকে নানা রকম চিঠিপত্র অসিত—কোনও গোল ছিল না । গোল বখালে বেী এসে । অন্নদীর বিয়ে অনেক দিন হয়েচে । কিন্তু এত দিন তাঁর বিরহের যুগ চলছিল । গল্পের বিষাদের যুগের সমস্তটা কালই বৌটি ছিল বীপের বাড়ি । ছোট মেয়ে, অল্পদীর ধাপ বললেন, “আহি থাক কিছু দিন বাপ-মার কাছে । এ-ক্ষয় তো চিরদিনই করবে—তাড়া কি ?” কিন্তু এবার বেী এল । এখনও ছোটই আছে । নাম লীলা । মুক্তন খণ্ডয়বাড়ি এসে মাঝে মাঝে কাদে, জিজ্ঞাসা করলে গাল ফুলিয়ে বল, “মীর জন্ত আর টুলুর জন্তে মল কেমন কল্পচে'।” BB BB DDDD DD BBBB SBBB BBB অরদার মনটা খুব এবর হয়ে উঠল না সভ্য, কিন্তু সে ভাবুক মাঙ্গুধ, মনকে খোৰালে—ত হোক এই ত ভাই-বে'নকে ছেড়ে এসে দু-দিনে তাদের ভুলে খঞ্জ নূতন গৃহকে জপিলার ক’রে মনের মধ্যে নিতে যাদের দু-দিনও লীগে মা, তাদের মনের গভীরতা কোথায়? হ-দিনে যারা ধাপের বাড়ির স্নেহ ভুলতে পারে, আবার ছদিল যে তারা শ্বশুরবাড়ির মাথাও ভুলবে এ আর আশ্চৰ্য্য কি ? তার চেয়ে এই গুলি গীলার হদয় BSBBSS BB BDDH BBBS BBBDD BBBB SDDDS হলিকা মন অঙ্গদা ভলিবসে না । • * সুনীতিকে ডেকে পুরালে ‘বিজঙ্গীর তাড়া বাহির ক’রে তার হাতে দিয়ে অল্পদ বললে, “কুনি, এগুলো দিস তোর বৌদিক পড়তে । তার মমে খুব শ্লীষ্মআমার লেখাগুলো বেছে দিস, পড়ে তার ভাল লাগৰে নিশ্চয় ।” বিকালে আপিস থেকে এসে গুলথাবার খেয়ে এ-মাসের বিজলীর জন্ত লেখা সদ্য শেষ কর গল্পষ্টীয় আর একবার অন্নদা চোখ বুলোচ্চে, এমন সময় সুনীতি ঘরে ঢুকে বললে, “দাদা, ধৌদি তোমায় ‘চোখের জল’ আর মৃত্যুপারে’ গল্প দুটো পড়ে এমন বাৰু-ডাকানো কান্না কঁদিছিল যে কি বলব। বাবা কাল্লা শুনে এ-ঘরে এসে রেগে কত বকলেন তোমাকে—তুমি ত ছিলে না-শোন নি । সব বিজলীগুলো নিয়ে গিয়ে কেথিায় চাবি বন্ধ ক’রে রেখে দিয়েচেন নিজের ঘরে । বৌক্ষিকে সার্কাস দেখাতে নিয়ে গেচেন এখন । এমন মেয়ে বাবা, তখনও ফু"পিয়ে ফু"পিয়ে কঁদছিল ।” অন্নদীর মনটা ধড়াস ক’রে উঠল। শুকমুখে জিজ্ঞাস করলে, “কি বলছিলেন রে বাবা ?” সুনীতি বলশে, “বললেন, দু-বছর ধরে আপিলে প্রোমোশন বক্ষ, সেদিকে ছেলের খেয়াল নেই, এদিকে এই সব ছাই পাশষত থিয়েটার গর লেথ হচ্চে। ভারী লিখিয়ে হয়ে উঠেচে দেখতে পাচি । তল যা লেখে নিজেই যেন পড়ে ব’সে । মেয়েট একেই কেঁদে সার, কোথায় ছেলেমানুষকে একটু ভুলিয়ে রাখবে তা স এই লৰ চোখের জল রে মৃত্যুপারে BB BB BBB BB BBB SBB BB BB D S বৌদি বেচারী অভশত বোধে না দাদা, তুমি কেন
