পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧ જાન ওরে ও সব প্রক্ষতে দিতে গেলে ? সাহিত্য কি সরাই বোৰে ?” " . হৃদয়ে এত বেশী করুণ, করুশার আবার গুপ্ত ৰেণী রকম গভীরতা জয়দার ভাল লাঙ্গল কি-না ঠিক বলা স্বায় না। রাত্রে নুতন লেখা ‘মূনের ব্যথা' গল্পট হাতে নিয়ে শোবার ঘরে ঢুকলা ; লীগকে ৰুিঞ্জে পড়ে শুনিয়ে তাকে জাল ক'রে বুঝিয়ে দেবে য়ে ব্যস্থার টাচ না থাকলে গল্প কখনও জ্বাল হয় না । লীলা ঘরে এলে অন্নদা তাকে যত্ন ক'রে খাটে বুলিয়ে নিজে একটু চেয়ার, টেনে নিয়ে বসল। পকেট থেকে লেখা কাগজগুলো বার. ক’রে জিজ্ঞাসা করলে, জীর একটা গল্প গুনবে ? লীলা ঘাড় নেড়ে জানাল @NR ! j. অন্নদা বললে, “কিন্তু তুমি আজ শুনলাম বিজলীতে লেখা আমার গল্প প"ড় নাকি বড় কেঁদেছ ? আবার fখন কঁজিবে না ত ?” গ্রীষ্ম কথার উত্তর দেওয়া বোধ করি আবশ্বক মিৰেচম করলে ম. কিন্তু অন্নদা থামে না, কেবলই জিজ্ঞস করতে লাগল, “কি লীলা কঁদিবে না ত ? , শেকট লীলা উত্তর দিলে, “দুঃখের কথা শুনলেই ক্ষীমার বড় কাল্লা পায় যে ! আমি কি করব, চোথের জল সামূলীতে পাৰি না ’ । DDD BBBD BBB BBBSSSBBBB BBB DH আসে সে ত ভাল কথাই জীল.। ষার ভাল লেখক তাঁর সকলেই দুঃখের কথা লেখে, আর যার ভাল পাঠক, তারা সকলেই দুঃখের কথা প’ড়ে কাদে, কিন্তু তাই ব’লে কি এমন কলা কঁদিক্তে হয়.যে ঘরে লোক জড় হয়ে বায় ? ছিঃ !” লীলা চুপ করেই রইল। ছবি দেখে মনে হ’ল যে বুঝি আবার কাবায় কথাই ভাবচে । , .ঙ্গল্পদ বুঝিয়ে বললে, “শ্লামি এই রকম, কক্ষণ গল্প স্কুল লিখতে পারি বলে সব কাগজে দেখ, মামার লেখাৰু কত প্রশংসা করে। হাসিকৌতুকের লেখা হ’ল খেলে লেখা—যাদের মন গভীর, আর কখনও রক্ষন *ালক কৃেণ লিখে আনন্দ পায় না। স্থান ক্সি চাঞ্চল

প্রশ সময় সূত্ৰ

যে আমি এক জন ভাল লেখক বলে লোকসমাজে আদর পাই?” লীলা ঘড়িটি নেড়ে বললে, “জ্য ।” উৎসাহিত হয়ে ময়দা বললে, “ক্সাচ্ছ, তাহলে এই গল্পট পড়ে তোমাকে শোনাই, কেমন ? দেখবে একটি মেয়ে মনের ব্যথা মনে রেখে রেখে শেষে তার সহ করতে ন পেরে কি রকম ক’রে আত্মহত্যা ক’রে দুঃখের হাত এড়াল। পরের দুঃখ নিজের হৃদয় দিয়ে বুঝে তবে এসব লেখা লিখতে হয় লীলা, এ বড় শক্ত জিনিষ। তুমি বড় হ’লে বুঝবে সব । এখন গল্পটা পড়ি, শোন । মন দিয়ে মেয়েটির মনের ব্যথা বুঝতে চেষ্টা কর, কিন্তু কেঁদো না, কেমন ?” § লীলার কাছ থেকে সাড়া পাওয়া গেল না । অন্নদা পড়তে লাগল—মলিনা গরিবের মেয়ে ; উদয়াস্ত সংসারের খাটুনি খাটে । মা-বাপ পয়সার অভাবে মেয়ের বিবাহ দিতে পারে না । সেজন্ত তারা মেয়েকেই দোষী মনে করে, নানা কটু কথা শোনায় । মেয়েটি ভাল খেতে পায় না, পরতে পায় না, একটু ভাল কথাও কারুর কাছে শুনতে পায় না । শেষে একটি ছেলের সঙ্গে তার বিয়ের ঠিক হ’ল । মলিন অনেক আশা করছিল এইবার তার বাপ-মায়ের ভার কমবে, তার নিজেরও হয়ত দুঃখ খুচবে। সমস্ত দিনের অবিশ্রান্ত খাটুনির মধ্যে, কষ্টের মধ্যে, অভাবের মধ্যে সে ঐ আশাটুকু মনে আঁকড়ে ধরে দিন কাটাত। এমন সময়ে হঠাৎ সে খবর পেল যে, সেই ছেলেটির তারই এক বন্ধুর সঙ্গে বিয়ের সব ঠিক হয়ে গেচে । সে মেয়েটি সকল দিক দিয়েই মল্লিনার চেয়ে ভাল পত্রিী, তাই ছেলেট এখানে বিয়ে করবে না বলে পাঠিয়েচে । একখান ক্ষুদ্র নিমিতে নিজের তুচ্ছ ও জ্ঞাদ্ভূক্ত জীবনের পরিসমাপ্তির কারণ অত্যন্ত করুণ ভাবে মুখোপকে জানিয়ে মলিন বিষ খেয়েচে--এইখানেই গল্পেরঞ্জ পরিসমাপ্তি। ' - কিন্তু শ্যে বুধি,"ার স্কার এগেন হ'ল না। মলিনার দুঃখে লীলার এখন থেকেই প্রাণ দিছিল, তবু কোনও বৃক্কমে চুপ করে নিজেকে সূমিলে ছিল এতক্ষণ । কিন্তুৱেই মলিয়টি লারম্ভ কৃষ্ণুে, " জ্বয়ারৰি আমি কেবলুইত্ত্বে আগেয়েই য়িছি- স্ট্রর দ্র, আর বাং