মানিল না ; সে আচলে মুখ ঢেকে ফুপিয়ে কেঁদে উঠল । অন্নদা লেখা ফেলে চেয়ার ছেড়ে লাফিয়ে উঠল, “জারে চুপ, চুপ, চুপ। ও লীলা, ও কি করচ ? মা-বাৰা এই পাশের ঘরে—থাম থাম, ছিঃ ! এ যে গল্প—এ যে মিথ্যে— বানান কথা । কদিছ কেন ? ও লীলা—” লীলা কাদতে কঁদিতে বললে, “তুমি মলিনাকে বিধ খাওয়ালে কেন ? গুৰু শুধু একটা প্রাণ নষ্ট করা । কেন তুমি ত ইচ্ছা করলেই ওর সঙ্গে সেই ছেলেটার বিয়ে দিয়ে দিতে পারতে । বড় নিষ্ঠুর—তোমার কেবল সকলের মনে কষ্ট দিতেই ভাল লাগে—ইrা, আমি বুঝেচি t তোমার মায়া নেই মোটে—” লীলা কঁদি তই লাগল । অন্নদা ত্ৰস্তভাবে এদিকওদিক তাকিয়ে কি যে করবে ভেবে পেলে না । পাশের ঘরেই মা-বাবার গলা শোনা যাচ্চে—ফুপুরে একবার বকুনির পালা হয়ে গেচ, আবার যদি বাবার কানে এখন এই কান্না যায় তাহলে এই বুড়ে বয়েসে বৌয়ের সামনে বীপের কাছে মার খাওয়া কপালে থাকা কিছু বিচিত্র নয়। অন্নদা লীলার পাশে ব’সে প’ড়ে অত্যন্ত সত্ত্বেনার স্বরে বললে, “ন, ন, লীলা তুমি বুঝতে পারচ না । আচ্ছা, সে তোমায় আমি আর এক দিন এমন ভাল ক’রে বুঝিয়ে দেব, তুমি এখন চুপ কর লক্ষ্মীট। বাবা কাল্পকাটি মোটে ভালবাসেন না, জানই ত—এই পাশের ঘরে রয়েচন, এখনই শুনতে পাবেন । কেঁদো না ছিঃ ! একটা গল্প শুন এত কাল্লা ! বড় মুস্কিল বাধালে তুমি । শেষ কি তোমার পারে খরতে হবে ।” পাশের ঘরে শ্বশুর-মহাশয়ের উপস্থিতির কথা জেনেও লীলার মনে কোনরূপ ভাবস্তের হ’ল না । স্বামী যখন সত্যই পারে ছাত দিল সে সমানে ষ্ট্ৰেীপাতে ফোপাতে ভাঙা গলায় বললে, “তুমি গু-গল্প বদলে দাও । মলিনার শীগীর ঐ ছেলেটির সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দাও । তা হলেই उ जय पूरषद्धं श्झे-कथन १ीणां शक्काँ* श्द्र ! ७ भब्रयद्भि কান্নাকাটি জাম্বি নোটে সইতে পারি নে। ভূমি ও সব ছিড়ে ফেল,ওরকম গল্প আর কখনও লিখে না।” লীলায়.ক্ষেপামি কিছুতে খামে না দেখ নিরুপাৰ डcछ च्छक कथवश्वष्ण छूण निष्इ थण८ण. “आश्श
- ష్క్రి
বাপু আচ্ছা, দিচ্চি সব কেটে ; এখন দয়া করে থাম ভূমি লীলা । মরবে না মলিন-ফুবে তাহ’লে ? বাপ রে, রূপরে ভাল লোককে লেখা পড়ে : “t. f এসেছিলাম — এই লাও, এই দেখ, কেটে দিয়েচিছ? *". লীলা চোখ মুছে বললে, “বেশ করেচ এরকম:
- ,
ফুঃখ-কষ্টের কথা আর শিখৰে সাপ্ত ** अग्ननां शनष्ण, “अबूक रtब्रां मां. जौण ! ५ प्यों★ मां-श्छ তোমার কষ্ট হবে বলে বলে দিচ্চি, কিন্তু চিরকাল আমি এই রকম করুশ ধরণেয়ই গল্প লিখে আসটি– uइcङई चांभांद्र नाभ-७-द्रक्ष्य श्रझ णिcथ अॉभि कछ প্রশংসাপত্র পেরেচি, তোমার এক দিন দেখাব সব । এখন একেবারে হঠাৎ লেখার ধারা বদলাব কি ক’রে ? এটা দেখ, এই কেটে দিয়েচি—মলিনার বিয়ে দিয়ে দেব এবীর, তাহ’লে খুশী ত ?” লীলার গল! আবার কায়ায় ভেঙে এল—“এত ক’রে বলছি, তবু শুনবে না ? অস্ত লোককে কষ্ট দিয়ে দিয়ে যত নাম কেনা—কি হবে অমন নাম নিয়ে ? তোমার কি দয়ামায়া নেই একটুও ? নাম বড়, না মানুষ বড় ?” কাল্লার শব্দ আবীর পাশের ঘরে পৌছবার উপক্রম দেখে অন্নদা হতাশ হয়ে বললে, “আচ্ছা আচ্ছ, তাই হবে। আমি হাল ছেড়ে দিচ্চি, তুমি আর কেঁদো ন! লীলা, খাম । এবার না-হয় আর কষ্টের কথা লিখব না । বাস করিতে লাগিল বলে গল্প শেষ ক’রে দেব সব, তুমি চুপ করলে এখন বাচি—বীপ রে, এমন জেদী মেয়েও ত - দেখি নি কোথাও । যা ধরবে তাই, আর না হলেই - চীৎকার কান্না । সব গেল।” * * সেই থেকে অন্নদীর শ্রোত ফিরেচে। অপরিচিত সহায় পাঠিকার কাছ থেকে চিঠি এসেছে, “আপনার গভীর ফায়ের অতলস্পশা হুঃখের অন্ধকারের মধ্যে ক্ষণে ক্ষণে ষে BBBBBBBB BB BBBB BB DDDB BBD DDS তাহা হইতে মনে হয় আপনি এত দিমে বুধি এ-পুথিবীর সুখের খনির সন্ধান খুজি পাইয়াছেন।” বাৰায় বকুনি ও লীলার কায়ায় ভয়ে কত দুঃখে যে ভাল বিপদেই পড়েচি । আমার যশসীন BBB BBBB BDDD DDD DDBB DBB BBS BB BBBYS "সুখে-স্বচ্ছদে ।
