পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৭৪

مسير جمعية কৰ্ত্তব্যবোধে তাহার সহিত মালাপ করে মাল—তাহাকে ভালবালে না । . . . কত ক্ষণ সে এমনই অভিভূতের মত বাসস্থা রহিল, নিজেই তাহ জানে না । হঠাৎ একটা ঘটনা তাহার দৃষ্টি আকর্ষণ করিল। সে দেখিল, কিয়জুৱে—অপেক্ষাকৃত নির্জন স্থানে-যেখানে সপীকৃতি কৃত্রিম জলপ্রণালী ব্ৰহ্মদেশীয় দারুময় কারুকার্যখচিত প্যাগোডার পাদমূল ধৌত করিয়া যাইতেছে সেখানে দুই জন নরনারী ভ্রমণ করিতে করিতে আসিয়া দাড়াইলেন । কিছু ক্ষণ পরে দুইটি গোর সৈনিক পশ্চাৎ দিক হইতে আসিয়া ভদ্রলোকটির সঙ্গে বাগবিতও। আরম্ভ করিল। তর্কবিতর্কের শেষ হইল হাতাহাতিতে । ব্যাপার স্ববিধাজনক নয় বুঝিয়া অচলেশ যখন র্তাহাদের সান্নিধ্যে আসিয়া পড়িয়াছে তখন পুরুষটিকে অক্ষম করিয়া বীরপুঞ্জবদ্ধর স্ত্রীলোকটির দিকে ধাবমান হইতেছিল । স্ত্রীলোকটি চীৎকার করিয়া উঠিল, পুরুষটি “help, help" বলিয়া বৃথাসাধ্য শক্তিতে সাহায্য প্রার্থনা করিল। ঠিক *নি সময় আচলেশের বজমুষ্টি সজোরে এক জনের নাসিকার উপয় পড়িল। “অকস্মাৎ আক্রাস্ত হইয়া দারুণ বাথ পাইয়। ঙ্গে থুসিয়া পড়িল । আর এক জন তত ক্ষণে ব্যাপার বুঝিয়া স্থাদেশের দিকে ছুটিয়া আসিল । ইতিমধ্যে দু-এক জন করিয়া জাগির জমিতেছিল। গোরা দুইটি অবস্থা বুঝিয়া গুড়িয়া গায়ের খুলা ঝাড়িতে ঝাড়িতে তাহার দিকে R. মৃক্তচক্ষে চাহিয়া, বিনাবাক্যব্যয়ে প্রস্থান করিল। চারি কি হইত্ত্বে অজস্র প্রশংসার বাক্য আচলেশের উপর মৃত্তি হইতে লাগিল—ভদ্রলোকটি গভীর কৃতজ্ঞতায় তাঙ্কাকে জড়াইয়া ধরিলেন । বিপন্মুক্ত রমণী ডাগর ছলছল চোখে গছার দিকে চাহিয়া রছিলেন । ::'অচলেঙ্গ যখন র্তাহঙ্গের নিকট হইতে চলিয়া যাইতে চাহে তখন র্তাহারা কিছুতেই তাহাকে ছাড়িতে চান না । ভদ্রলোক কেবলই বলিতে থাকেন, “আপনি আমার পরম বন্ধু, ভাই ; আপনি আজ জামায়, খনমান রক্ষা করেছেন।” বিপন্ন ভাব কাটিা গেলে রমণী হাজির স্বামীকে বলেন, , “দেখ, সাহেকীয়ালার ফলেই তোমার স্নাঙ্গ পরম শিক্ষা * ফুল। আর দাদার দলে ভিড়য়ে-সাহেব সাজবে, ধীরপুরুষ ?” পরে অচলেশের দিকে চাহিয়া বলেন, প্লামি আসবার আগেই ওঁকে বলেছিলাম—দু-এক জন গঙ্গরঙ্গারোয়ান সঙ্গে নিয়ে এল-ত উনি, গুনবন * উনি চান সাহেব মেমদের মত বেড়াতে . ভাগ্যে জাপরি ঠিক সময়ে এসে পড়েছিলেন-নইলে কি হ’ত ; :- গুগুলীয় চলেশের মুখ রাঙা হইয়া উঞ্জিসে এখন কেনমস্তে পূৰ্ব্বইত্ত্বে পারিলে রাচে । কিন্তু উপকতের MBBB DBBDBS BB BBB BBDBB BBBS অচলেশকে ধরিয়া লইয়া যাইতে পারিলেন না, তখন তাহাকে তাহীদের নিজেদের নাম ও ঠিকানার কার্ড দিয়া প্রতিজ্ঞ করাইয়া লইলেন যে কাল, অপরাহ্লে সে নিশ্চয়ই তাহাদের বাড়ি যাইরে । অচলেশের মন তখনও স্থির হয় নাই ৷ মন বলিতেছে, সব শূন্ত, সব বাৰ্থ ; পরক্ষণেই অস্তরের তৃপ্তি বলিতেছে, না, না, আত্মপরতায় সুখ নাই, আত্মদানেই আনন্দ, নিজেকে বিলাইয়া দেওয়াই চরম সার্থকতা। অনেক ক্ষণ পরে অচলেশের মনের ঝটিক শাস্ত হইয়া আসিল । আর সে উল্কাকে নিজের জন্ত বিরক্ত করিবে না–তাঁহাকে পীড়াপীড়ি করিয়া কষ্ট দিবে না । তাহাকে সুখী করিবার জন্ত সে নিজের দাবি ছাড়িয়া দিতেও প্রস্তুত আছে { .م: 豪 豪 豪 মনোহরপুরের নবীন ভূম্যধিকারী শুমিলবিকাশ বিলাত হইতে ব্যারিষ্টার হইয়া আসিয়া কলিকাতার উপকণ্ঠে বালিগঞ্জের সৌর্থীন পল্লীতে বাস করিতেছেন । তিনি অকৃতদার,—তবে বন্ধুমহলে তিনি এক জন অদ্বিতীয় মহিলা-মনোরঞ্জক ( ladies man ) বলিয়। থ্যাত ; এব: বিলাতে কয়দিনে তিনি কয়টি মহিলার মস্তক চৰ্ব্বণ করিয়াfছলেন, এ-বিষয়েও তাহারা সময়ে সময়ে গভীর গবেষণা করিয়া থাকেন । বাড়িতে আত্মীয়ের মধ্যে র্তাহার একমাত্র ভগিনী সুশীল ও ভগিনীপতি সুরেশ থাকেন । মিঃ ইরেশ রায় কলিকাতা হাইকোটের এ্যাডভোকেট, তিনি ব্যারিষ্টারী-শিক্ষণ মানসে কোনরকমে বাপমায়ের রীক্স ভুঞ্জি বোম্বাই পর্য্যস্ত গিয়াছিলেন । কিন্তু পরে অর্থাভাবের দরুণ দারুণ মনোকষ্টে বোম্বাই হইতেই ফিরিতে হয় । তিনি হ্যামলবিকাশের উচ্চ আদর্শের আদর্শ অনুকরণ । একত্র থাকিয়া আহারে-বিহারে, শয়নে-স্বপনে হ্যামলৰিকাশের সাহেীয়ানায় উৎকট অাদর্শ তিনি অক্ষুণ্ণ রাখিয়া চলিয়াছেন. দু-জনেরই বড় ইচ্ছা-ফুলীলাকে মনের মত করিয়া তোলেন । কিন্তু সে কিছুতেই মেমशॉट्श्व झ्झे८ङ ब्रांर्छौ झुद्र त्वां । তখন শুীমলৰিকাশ ঘর ছাড়িয়া দেশকে সুশিক্ষিত করিয়ার জন্ত উঠিয়া পড়িয়া লাগিলেন। ভারতের ঘরে ঘরে মুক্তির বাতাম বহিরে-পর-নারী যদিচ্ছা জালাপ জীচরণ, করিবে, বিলাতী জয়করণে প্রতি গৃহে আনন্দবৃত্তের উৎসব রহিরে, যুৱক-যুবতী স্বাধীন প্রেমের সুখ श्रांश्वमन कृब्रिहब ! aहे नाँ इहे८ण छौदन ? গুমিলবিকাশ ক্লেময় এমনি বিজিয়ে বাহির दश्ब्राहिण, cनद गमन श्#ां९.७कमिन छेकांद्र शत्नcप्रथा । মারাকপুন্নেৱ রেলের পর উক্ত বাড়ি ফিরিজেছিল । এক সে মোটর লইয়া পবনের বেগে চলিয়াছে।