পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

هويسرا বাহির হইয়া ৰাইবে বাপ বলেন, সমান ঘরে বিমলের সম্বন্ধ করতে তাহার লজ্জা বোধ হয়, ইহাকে নিজের পুত্ৰ বলিয়া লোকের সন্মুখে তিনি বাহির করিবেন কিরূপে ? ছেলৈয় যেমন চেহারা, তেমনি গুণ । দেখিলে বোধ হয় ঠিক যেন চালকলাভোজী ভট্টাচার্ষ্যের পুত্র, দিনরাত বই মুখে করিয়াও ঠিক তেমনই বসিয়া থাকিতে পারে । কেরাণীর কাজে ইহাকে মানাইবে ভাল, জমিদারী করা ইহার কৰ্ম্ম সয় । মা বলেন, “না-হয় অসমান ঘর থেকেই বউ আনি, এমনও ত চের হয়। প্রথম দুই ছেলেরই বিয়েতে কুল ত ঢের দেখ গেছে, এবার না-হয় থাক।” করালীকিঙ্কর বলেন, “আমি থাকতে ত নয়। ও-সব চন্দ্রকান্ত গুহুর দ্বারা হয়, করালী মিত্তিরের দ্বারা হয় না । টাকার লোভে সে নাকি নাপিতের মেয়ের সঙ্গে ছেলের বিয়ে দিয়েছে।” চন্দ্রক্ষাস্তের নামে এই অপবাদটি প্রচার করিয়া ৰেড়াইতে করালীকিঙ্করের বড়ই ভাল লাগে । ক্রমাগত ঘলিয়া বলিয়া তিনি কথাটাকে প্রায় সত্য বলিয়া চালাইয় দিয়াছেন । চঞ্জকান্ত সত্যই অবগু নাপিতের ঘরে ছেলের বিবাহ দেন নাই। অর্থের লোভে কিছু নীচু ঘরের মেয়ে তিনি মানিয়াছিলেন বটে। বধুর কুলগৌরবের অভাব, তাহার পিতা অর্থ ীিয় এমন ভাবে মিটাইয়া দিয়াছিলেন, যে, চঞ্জকান্ত কোনদিন । এ-কার্যোর জন্ত অনুতাপ করেন মাই। প্রধানতঃ বেহাইয়ের নিকট হইতে লন্ধ অর্থের সাহায্যেই তিনি কৰালীকিঙ্করকে উপবি-টুপলি দুইটি বড় মামলায় হীরাইরা দিতে পারিয়াছিলেন। সুতরাং বেহাইটকে মাপিত প্রতিপন্ন করার দিকে করালীকিঙ্করেরই স্থচেয়ে বেশী বেীক্ষ ছিল । বিবাহ করিতে ধিমলের ইচ্ছা আছে কি অনিচ্ছা আছে, তাহা জবঙ্গ কেহ কোনদিন জানিবার চেষ্টা BB BBS MSBBB BBS DD B BBB DDB DBBD প্রখা তখন ছিল ছা । * * * * চক্ৰকান্ত করালীকিঙ্কর অপেক্ষ ধরলে অনেকটাইঞ্চ । ऊंशन्न निप्छद्र ८श्ञ-८धत्सिरक्त्व क्षािंश् अंभक कांग्रोह চুকিয়া গিয়ছে, এখন গবে নাভনীদের পালা হুরু হইছে। খড়ছেলের বক্তমেয়ের বিবাহ ইঞ্চ গিয়াছে, এখন মেজ ছেলের একটি মেয়ে এবং একটি ओक्लौक्वािरू ।। ८षौश्री श्वां.ेiटश् । उश्ािंश्व “वं श्रीव” नरृणु। করা হইতেছে। দৌহিত্রীর মা, তাহার তৃতীয় কম্ভ । অল্পবয়সেই বিধবা হইয়। এই কষ্ঠাটি মাত্র লইয়া সে আবার মা বীপের ধরে ফিরিয়া আসিয়াছে । শ্বশুরবাড়িতে ষে তাহাকে ভাত দিবার মত অবস্থা মাই, তাহ! নহে । তবে মেয়ে ভরসা করিয়া সেখানে থাকিতে পারে মা ! শ্বশুর-শাশুড়ী বাচিয়া নাই, তাহুর-দেওরগুলি অতি দুৰ্দ্দান্ত, তাহঁদের নামে বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খায়। মেয়ের বিবাহের ভার তাহার মাতামহের উপরেই পড়িয়াছে। তিনি অব ইহাতে কিছু কাতর নন। মেয়েটির রূপের থ্যাতি চারি দিকে ছড়াইয়া পড়িয়fছে । রূপ দেখিয়া মাতামহই সাধ করিয়া তাহার নাম রাখিয়াছিলেন পূর্ণিমা। বিধবা মায়ের একমাত্র সস্তান, ইহাকে পরের ঘরে পাঠাইবার নামেই মায়ের বুক কঁপিয়া উঠিত। তাই তখনকার দিনের আন্দাজে মেয়ের বয়স যথেষ্ট হইয়া যাওয়া সত্ত্বেও তাহfর তখনও বিবাহ হয় নাই। বাড়ির লোকে অবশু তাহার বয়স দশের বেশী হইয়াছে তাহা স্বীকার করিত না, কিন্তু পূর্ণিমা বাস্তবিক তখন ক্রয়োদশী । তাহার চেয়ে দুই বৎসরের ছোট মামাতো-বোন কনকলতারও যখন বিবাহের সম্বন্ধ প্রায় স্থির হইয়া আসিল তখন আর পূর্ণিমার বিবাহ না-দিয়া কি করিয়া চলে ? সুতরাং চন্দ্রকন্তু ঘটকটকীকে দৌহিত্রীর জন্তও পাত্র খুজিতে বলিয়া দিলেন । পৌত্রীর বিবাহ অপেক্ষণ দৌহিত্রীর বিবাহে তিনি যে, খরচ কিছুই কম করিবেন না, তাহাও জানাইতে ক্রটি করিলেন না। দুই-একটি করিয়া এধারশুধার হইতে সম্বন্ধ আসিতে লাগিল । কিন্তু পূর্ণিমার মা উমশিশীয় কোনো সম্বন্ধই জার পছন্ম হয় না। স্বাক্ষস দেখিয়া তাহার মা বলিলেন, “অত খুৎপুত করলে কি আর ছেলেমেয়ের বিয়ে হয় বাছ ? একেবারে নিখুৎ মানুষ কি আছে ? ,শুরই মধ্যে পদষ্টুকু বাদ দিয়ে, ভালটুকুর দিকে তাকিয়ে কাজ করতে হয় ৰীক্ষী দৈবের হাত " " ' ' ' -- . . . . . . জগবান করুশ সময়ই থাক, তাই এ-কথা বলতে পাঞ্জ আদিৰে সৈকের শার খেয়েছিংগা, লামার মত স্থা -