পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ও আমি নেহ । সাতক্ট8ময়:পাট লয়, এই একটি ত থেক্ষে জয় अमृtछे छूःथः थांद्र अॉमि cनष८ठ नांङ्गन नव3हांह क्डकाः পারি ভাল দেখে দিতে চাই। বাংলা দেশে কি এই চারটি পাত্র ছাড়া পাত্র নেই ?” মা বলিলেন, “থাকবে লা কেন ? তবে শুধু ছেলে হলেই ত হয় না, আমাদের করণীয় ঘরও ত হওয়া চাই ? সেরকম আর কণ্টা আছে ? তোমার বাবার মাথা হেট করে যেখানে-সেখানে মেয়ে দিয়ে দেওয়া ষায় না ত ?** উমাশশী জানিত বাবার হেটমাথা টাকা পাইলেই আবার সোজা হইয়া যায় । কিন্তু সে-কথা ত আর মাকে বলা বায় না । সে শুধু বলিল, “তবু আর একবার ঘটকঘটকীদের একটু ঘুরতে বল । ছেলের বয়স খুব বেশী আমি চাই না, স্বাস্থ্যও যেন ভাল হয় । লেখাপড়া জানা হ’লে ভালই, একেবারে মুর্থ মানুষের স্বভাবচরিত্র প্রায়ই ভাল হয় না.” মা মেয়ের ব্যথা কোথায় জানিতেন, নিজের। তাহার জন্য যে বরাট অনিয়া দিয়াছিলেন, তাহার না ছিল যৌবন, না ছিল স্বাস্থ্য ; স্বভাবচরিত্রেরও বিশেষ গৌরব করা চলে না । ই, তবে অর্থ ছিল, কুলগৌরব ছিল, এ না দেখিলে তাহাদের ত চলে না। হতভাগিনী মেয়ের অদৃষ্ট খারাপ, তা এখন অর্থ, বা কুলগৌরবের উপর রাগ করিলে কি হইবে ? তিনি হাসিবার চেষ্টা করিয়া বলিলেন, “তা বেশ, ঘটকীদের বলে দেব আমার রাঙা দিদিমণির জন্তে টুলে। ভট্টচাষ ধরে আনতে।” করালীকিঙ্করের বাড়িতেও খবর পৌঁছিয়া গেল যে, চক্ৰকাস্ত গুহের পরিবারে জোড়া বিবাহের আয়োজন হইতেছে.। তিনি হালিরা গোফে চাড়া দিয়া বলিলেন, “এবীয় গুহমশায় গোয়ালা কি তঁাতি কার বাড়ি কাজ করেন দেখা যাক । সৎ কায়স্থের জাত ন মারলেই ভাল, তবে ট্রাক্ষর স্বাক্ষকাঙ্গ সব হয় ।” .*.** অঙ্গরমহলেও ইহা লইয়া খুব আলোচনা চলিতে লাগিল । বিমূলের বিধবা পিসীমা প্রভূজায়াকে গুনাইয় শুনাষ্ট্রর মলিলেন, “ঞ্চ শ্ৰেী, গুরুর ত ঢfক বাজিয়ে জেলাযুদ্ধ BBB BkB BBYSDBBBSBB BBBS BBBBB আৰু কি ছেলেমেয়ে নেই, একেবারেই চুপ ক’রে থাকবে ?” করালী-গৃহিণী মুখ জাখার করিয়া বলিলেন, “ও কথা আমায় শুনিয়ে কি হবে ঠাকুৰুঝি ? আমি তৃ বিয়ে দেবার মালিক নই, যে মালিক তাকে শোনাও ???, . ঠাকুরধি বলিলেন, “এসব মেয়েদেরই ব্যাপায়, তারা পিছন থেকে ঠেলা না দিলে কি বেটাছেলেয় এগোয় ? তোমার গিরিজাও বেশ ডাগর হয়ে উঠেছে বাপু, আর চোখে দেখা যায় না, আমরা ও-বয়সে চার বছর শ্বশুর-ক্ষয় ক’রে এসেছি, আর বিমলের ত বয়সের গাছপাথর নেই। ওর কি তোমরা বিয়ে দেবেই না ? সত্যিই কষ্টি তিলক ধারণ করাতে চাও নাকি ?” *... ? ভ্রাতৃজায়া ননদের স্থল ফুটানোর চেষ্টা দেখিয় মুখ ভার করিয়া উঠিয়া গেলেন । রাত্রে স্বামীকে বলিলেন, “খ্যা গা, তুমি ছেলেমেয়ের বিয়ে দেবে না, আর খোটা খেয়ে মরব কি আমি ?” করালীকিঙ্কর বলিলেন, “এ ত বিনা-পয়সায় হবার ব্যাপার নয়, পয়সা আসে কোথা থেকে ? অবস্থা ত তোম,র অজানা নেই। টাকা ধার করার কতরকম চেষ্টা করছি, পাচ্ছি কই r" *...* গৃহিণী বলিলেন, “ত কিলেরই বিয়ে দাও মা কৃ, তাতে ত টাকা লাগবে না ? বরং ঘরে কিছু আসতেও পারে । গিরির বিয়ে পরের বছর দিলেও হবে, তোমার বোন যাই বলুন, সে এমন কিছু অরক্ষণীয় হয়ে ওঠে নি। বিমলের বিয়ে ভাল দেখে দিলে, গিরির বিয়ের খরচের ভাবনাও কিছু কমতে পারে।” করালী ঠোঁটটা প্রায় উণ্টইয়া ফেলিয়া বলিলে, “পাগল হয়েছ ? তোমার ঐ ছেলের জন্তে কেউ টুকি দেবে ? ওকে জমিদারের ছেলে বলে বিশ্বাসই কেউ করবে না ।” ~. “. গৃহিণীর মুখ একেবারে অন্ধকার হুইয়া গেল দেখিয়, প্তাহাকে আবার একটু হর বদলাইতে হুইল । ৰোট দিবার লোভচুকু ছাড়া যায় না, বড় মধুর জিনিষ, আবার খুব বেশী চটাইয়া দিতেওঁ লাহল ছয় না । অগত্য বলিলেন, “দেখা যাক, ঘটকছুড়ামণি বামাপদকে একবার ডাক দিই। বউ কি রকম চাও? অন্ত বউলের মত কি আর পাবে ?” . . .