পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খাসিয়া ও জয়ন্তিয়া পাহাড় এবং কামাখ্যা শ্ৰীঅবনীনাথ রায় শিল সম্বন্ধে লিখতে একটু সাবধান হতে হয়, এই জন্তে করে। কেননা, শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি যাওয়ার পথে যে পূৰ্ব্বে এই পাহাড় সম্বন্ধে কেউ কেউ লিখতে গিয়ে কোন কমলালেবুর বাগান নেই ; শুধু নেই নয়, থাকা কিছু ভুল করেছেন এবং তাই অবলম্বন করে সেখানে নানা অসম্ভব। বিরাট পাহাড়ের পয়র ভেদ করে যে গল্পের স্বষ্টি হয়েচে। কোন ভ্রমণকাহিনীর লেখক ন-কি সাবধানতার সঙ্গে সেখানে সে-পথ নিয়ে যাওয়া হয়েছে, . . . তার পাশে বাগান দূরে থাক কোন বুক্ষেরই অস্তিত্ব নেই বললেই হয় । আছে এক পাশে গভীর খাদ, আর এক পাশে দুরধিগম্য পৰ্ব্বতশ্রেণী । দ্বিতীয়ত: কমলালেবুর গাছ শিলং থেকে চেরার পথে ত নেই-ই, এমন কি চেরাপুঞ্জিতেও নেই । তার কারণ চেরাপুঞ্জির যে, আবহাওয়া সে আবহাওয়া কম - লেবুর গাছ জন্মানোর পক্ষে অন্তকূল নয়-অত বৃষ্টিতে ওঁ-গাছ জন্মায় না । কমলালেবুর বাগান হচ্চে চেরাপুঞ্জি থেকে আরও পাচ-ছয় মাইল নীচে কৃত্রিম হ্রদ।--শিলং যেখানে অভ বুষ্টি নেই অথচ বৃষ্টির লিখেছিলেন যে, শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি আবহাওয়া আছে, যেখানে খুব শীত নয় যাওয়ার পথে দু-ধারে কমললেবুর . . . -- ". . . . . *s. . . . . . . বাগান দেখতে পাওয়া যায়। আর x : । * কোন গল্প-লেখক না-কি লিখেছিলেন । . . . . . . যে, একটি লাল রঙের ত্রিতল বাড়ির প্রকোষ্ঠে কোন প্রণয়িনী তার প্রণয়ম্পদের জন্তে অধীর আগ্রহে প্রতীক্ষা করছে। বলা বাহুল্য, এ দুটি উক্তির মধ্যে যারা কখনও শিলিং যান নি তারা কোন অসামঞ্জস্য দেখতে পাবেন ন, বরঞ্চ লেখকের পর্যবেক্ষণশক্তির তারিফই করবেন, কিন্তু আসলে এ দুটি ঘটনা ওখানকার লোকের হাস্যোন্ত্রেক