পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাছা খবরের কাগজে প্রকাশের জন্ত দেওয়া হইয়াছে। আজ ৩১শে অত্র চিঠি দুটির সংক্ষিপ্ত তাৎপৰ্য্য কলিকাতার দৈনিক গুলিতে প্রকাশিত হইয়াছে। পণ্ডিতজী তাহার চিঠিতে করাচী কংগ্রেসে প্রস্তাবিত ও নির্ধারিত জনসাধারণের পৌরজনপদ জীবনের ভিত্রীভূত অধিকারগুলির ( fundamental rights R) Both cwfw fxt:GR r šiątą চিঠিতে ইহাও বিশদ করা হইয়াছে, যে, শ্ৰীযুক্ত আণের ষ্টেটমেন্ট দ্বারা কংগ্রেস ভাঙিয়া দেওয়া হয় নাই। এবিষয়ে গান্ধীজী ও আশে মহাশয় যাহা করিয়াছেন, তিনি তাহার সহিত একমত। সব কংগ্রেসওয়ালা যাহা করিবার অভিপ্রায় করিবেন তাহার অগ্রিম খবর গবন্মে টকে দিতে হইবে, ইহা তিনি হান্তকর মনে করেন—যদিও তাহার মতে গান্ধীজীর পক্ষে ইহা ঠিক ও যথাযোগ্য বটে। গান্ধীজীর চিঠিতে পণ্ডিতজীর চিঠির দফা দফা উত্তর আছে। মহাত্মাজীও মনে করেন, যে, স্বত্ববানদের স্বার্থসঙ্কোচ না করিয়া জনসাধারণের অবস্থার উন্নতি করা যাইবে না। পণ্ডিতজী দেশী রাজ্যের রাজাদের সম্বন্ধে যতদূর পরিবর্তন চান, মহাত্মাজী ততদুর না গেলেও, ইহা মনে করেন, যে, ভারতবর্ষের একীভবনের জন্ত নৃপতিদিগকে র্তাহাদের অনেক ক্ষমতা ছাড়িয়া দিতে এবং তাহাদের শাসিত প্রজাদের প্রতিনিধিস্থানীয় হইতে হইবে। ভারতীয় স্বাজাতিকতা ও পৃথিবীব্যাপী অন্তর্জাতিকতার সামঞ্জস্য রক্ষা সম্বন্ধে উভয়ে একমত। এই প্রকার নানা আদশের বিবৃতি দম্বন্ধে উভয়ের ঐকমত্য থাকিলেও, তাহদের মধ্যে ধাতুগত temperamental) &SR =E I G-FRKICA strúñ বলিয়াছেন, যে, তিনি জানেন, বর্তমানে এমন কোন শৃঙ্খলাবদ্ধ দল বা মণ্ডলী বা সংঘ ("organization” ) নাই, যাহা I্যাপক দলবদ্ধ অহিংস আইনলঙ্ঘনের ভার বহন করিতে পারে। র্তাহার মতে, কংগ্রেসওয়ালাদের পক্ষে নিরুপদ্রব প্রতিরোধে যোগ দিতে অসামর্থ্য অনুভব করায় কোন দোষ নাই । তাহারা গঠনমূলক কাজ করিলেও দেশের সেবা করিবে, যেমন দাম্প্রদায়িক ঐক্যসম্পাদন, অস্পৃশ্যতাদূরীকরণ, এবং চরখা ও ধদরের সর্বত্র প্রচলন। তিনি আশা করেন, যে, ব্যক্তিগতভাবে ঈহার অসহযোগ স্থগিত রাখা কিছু দিন লোকে ভুল বুঝিলেও, अंशंग्र बांब्री बांउँौञ्चषणलनांथन धzल्लडेॉब्र क्रडि झहेट्रु न । ৰিীৰৰ প্রসঙ্গত্রগ্রাঙ্ক ফেজল >Ꮘ > নৃপতি ফৈজল অল্পদিন হইল এদেশে সংবাদ আসিয়াছে যে, নৃপতি ফৈজল স্বইজারল্যাওে ভ্রমণকালে ধমনী রোগের ফলে মৃত হইয়াছেন। ইহার মৃত্যুতে এশিয়াখণ্ডের অভিনব পুনর্জাগরণের ফেপৰ্যায় এখন চলিতেছে তাহার একজন অন্ততম প্রধান নামক যবনিকার অন্তরালে চলিয়া গেলেন । আরব দেশের হেজাজ অঞ্চলের এক সর্দারের পুত্র ফৈজল, গত নৃপতি ফৈজল মহাযুদ্ধে নিজ জাতির వ్రై হইয়া তুর্কদিগের বিরুদ্ধে যে-অভিধান করিয়াঞ্জি এখন ইতিহাসের অংশবিশেষ। অর্থবল জনবল জগদশ ইত্যাদির দারুণ অভাব, বিভিন্ন আরব উপজাতির পরস্পরের প্রতি হিংসা—এই সকল বিপদ থাকা সত্বেও ইনি যুদ্ধের প্রথম অংশে কিরূপ অসমসাহসের সহিত দুৰ্দ্ধৰ্ষ তুর্ক সেনাবাহিনীকে আক্রমণ করেন ও যথাসময়ে ইংরেজ সৈন্তের সাহায্য না পাওয়ায় ইহাকে কিরূপ ধৈৰ্য সাহস ও স্থিরবুদ্ধির সহিত বিষম বিপন্ন অবস্থা হইতে নিজ দলকে মুক্ত করিতে হইয়াছিল তাহাও এখন ইতিহাসে লিখিত হইয়াছে। ".