পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

BBBB BBBBB BBBBB g ttt BBBBB BBB g DBB BBD BBB BBBB SBBBBS श्वनtब्रथ नौङ्ग फेडब्र छछूमि वाॉनिब cष जैौषम छत्रण সমস্ত সিংডুম এবং মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও মানভূমের কতকাংশ পৰ্যন্ত বিস্তৃত ছিল, তাহাই বাড়খণ্ডের জঙ্গল নামে অভিহিত হইত। তখনকার কালে ঝাড়খণ্ডের তীর্থপিপাস্ক নরনারী পুরুষোত্তম যাইবার একমাত্র পায়ে ইটার পথ, এই আমাইনগরের খেয়াঘাটে পার হইয়া, বর্তমান ঘাটশিল রাজার অধীন আটকোণী তরফের মধ্য দিয়া ময়ুরভঞ্জ রাজ্যে প্রবেশ করিত। ঐ যে ধূম্ৰজাল-বিজড়িত পাহাড়ের শ্রেণী মোষাবনীর তাম্রখনির পুৰ্ব্ব-দক্ষিণ দিক ব্যাপিয়া দিকচক্রবালকে গাঢ় আলিঙ্গনে আবদ্ধ করিয়া দণ্ডায়মান আছে, উহাই “আটকোশীর পাহাড়” । যাহা হউক, কতকাল পরে কালের কুটীল প্রবাহে এই আমাইনগর আবার হস্তান্তরিত হইয়৷ ঘাটশিলা রাজার । অধীনে আসে। ধলভূম ও ময়ুরভঞ্জ পাশাপাশি দুইটি রাজ্য নিজ নিজ সুবিধা-অসুবিধার জন্ত মিতালীস্থত্রে আবদ্ধ হইয়া ময়ূরভঞ্জের রাজা তাহার অধীনস্থ আমাইনগর, হলুদপুকুর ও আটকোণী এই তিনটি স্থান ঘাটশিলার রাজাকে প্রদান করেন এবং তদ্বিনিময়ে তিনি প্রাপ্ত হন আটবাখরা ও বাইশবাখরা নামক দুইটি তুল্য আয়ের সম্পত্তি। এই রকম অদল-বদল ভাঙা-গড়া, উখান-পতন যুগযুগান্তকাল ধরিয়াই চলিতেছে,—ইহার বিরাম নাই। একদিন হঠাৎ শুনিতে পাইলাম মোষাবনী তাম্রখনির অধিকারী ইংরেজ বণিকেরা মোষাবনীর তামার খনিট উপড়াইয়া আনিয়া মৌভাণ্ডারের পথ-ঘাট, মাঠ-বাট, আর লোকজনের বসতি, সব তামায় মুড়িয়া একাকার করিয়া দিবে। শুনিয়া প্রাণটা আমার উল্লাসে নৃত্য कब्रिश फ़ेfण । ऋन कड्रेिगॉव, ব্যাপার রাতারাঞ্ছি ঞ্জলোৰ। বাহ হউক, এই

  • এখানে বাস করিতেছি এমন অতিথি তো কোনমিই

কারখানার আর একটি অপ (পালঙ্গরাইজড কোল প্ল্যান্ট, কনসেন্ট্রশন দ্যান্ট, বেজি ধিন, । . রিভারবারেটোরী, কন্‌ভারটার ও রিফাইনারী ফারনেস) . . .م . পাই নাই! অনেক অতিথিই আসে, কিন্তু এক-একজন অতিথি আসিয়া মনের অস্তরে এমন একটা ছাপ দ্বিন্ধ যায় যাহা বহুদিন ধরিয়া, হয়ত-বা জীবনভোর সে জায়গাটায় সময়ে সময়ে খচখচ করিতে থাকে। তাহারা পরস্পর পরস্পরে কি যে বলী-কহা করিতে লাগিল আর আমার চতুর্দিকটা অঙ্গুলি নির্দেশে কি যে তাহারা দেখিতে লাগিল, তাহা কিছুই বুঝিতে পারিলাম না! - যাহা হউক, দ্বারে অতিথি, অতিথি-সংকার করিতে হইবে। তখন নদীর জল, গাছের ফল, পোরের চাল,* বনের শাক, আর গরুর দুধ দিয়া অতিথি-সংকার করিলাম। পরে সাহেবী পোষাক পরিহিত বাঙালী অফিসারটির সহিত আলাপ জমাইয়া জানিতে পারিলাম, ইনি আমাদের মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয়ের বড়ছেলে । পরদিন হইতেই জঙ্গল-কাটা স্বরু হইয়া গেল। স্থানে স্থানে তাবু খাটানো হইল এবং ঘরবাড়ি ও স্থাবর সম্পত্তির উপযুক্ত মূল্য লইয়া মৌভাগুর ছাড়িয়া চলিয়া যাইবার জন্ত মেীভাণ্ডারের অধিবাসীদের উপর কোম্পানীর পরোমান জারি

  • এদেশের গৃহস্থেরা পৌর্য ও মাঘ মাসে সারাবন্দরের জন্ত মেগঞ্জ, LDD DDDDLD BBDD BDD BB BYSJJSYSS SS