পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২০৩

আগ্রহীয়প শশখৰৰيد $Art जांब एजकूप्ले-विषांब चांभांब हिल बिर्ध्नि शंज़नज, शङब्रां९ “হংসমধ্যে বকে যথা” আমাকে ইংরেজ ও আমেরিকানদের সঙ্গেই আগাইয়। যাইতে হইল । কেন জানি না, কিন্তু মনে হইল আমার অগ্রগমন দেখিয়া আস্তান্ত জাতির যে সব ব্যক্তি বসিয়া রছিল, তাহাঙ্গের দুই চারি জন যেন আমার দিকে আডচোখে একবার দেখিল, দুই এক জনের গোঁফের আডালে যেন ঈষৎ হাসির বিদ্যুৎও খেলিয়া গেল। যাহা হউক, এ সব ঈর্ষ্য-প্রণোদিত বিদ্ধপ-দৃষ্টি গ৷ হইতে ও মন হইতে ঝাডিয়া ফেলিয়া দিয়া আমি আপিল-ঘরে প্রবেশ করিলাম। দুই তিন জন কেরাণী বসিয়া আছে, ছাড়পত্রেব ব্যবস্থা কবা তাঃাদেরই উপরে। কাজটি সহজ - পাসপোর্টখানি খুলিয়া দেখা, আমাব ইটালী যাইবার জন্য ব্রিটিশ গভর্ণমেণ্টের তরফ হইতে স্পষ্ট অনুমতি আছে কি না, তদুষ্টে কেবাণী “যাইতে পারে” এই অর্থে ইটালীয়ান সববণবের ববার ষ্ট্যাম্প দিয়া ছাপ মারিয়া দিল, তারিখ লিখিয়া দিল, যে কয় ফ্রাঙ্ক দক্ষিণা ধাধ্য আছে তাহা লইল, এবং কিযংকাল অপেক্ষ কবিতে বলিয়া এক বড় কৰ্ত্তার কাছ হঠতে রবাব ষ্ট্যাম্পেব পাশে দহি কবাইয়া আনিয়া দিল । ব্যস, বেলা দশটাব মধ্যেই কাজ চুকিয়া গেল । ইটালীতে যথাকালে প্রবেশ কবিলাম। স্থইট্সারলাগুেব ভিতর দিয়া, আল্পস-এর স্বভঙ্গের মধ্য দিয়া ইটালীতে আসিলাম, মিলানের পথ দিয়া সরাসরি পন্থছিলাম পাদুয়াতে। পাছম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার সপশততম স্মৃতি বাধিক উৎসব ছিল, সেই উৎসবে যোগ দিবার জন্ত কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিমন্ত্রণ হয়, আমরা কলিকাতার প্রতিনিধি হিসাবে পাছরায় আগমন করি। পাদুয়ায় উৎসবের কয়দিন কাটাহয় আমরা ভেনিসে আসিয়া উপস্থিত হই। ভেনিস দেখিবার লাখ বহু দিন হইতে ছিল, এতদিনে সে সাধ পূর্ণ হইল, চার পঁাচ দিন ধরিয়া ভেনিসে থাকিয়া শহুবটিব সম্বন্ধে একটা ধারণা করিয়া লণ্ডয়া গেল। ভেনিস দেখিয়া বার-বার আমাদের কাশীর কথা আমার মনে হইত। ভেনিস মন্তবড করে। এখানে প্রায় সব জাতির কনসাল বা প্রতিনিধি আছে। हिब्र कब्रिणांम, औदन वाहेषांइ जछ झाउन्टङ अन्नभडिग्न छां* এইখানকার কনসালের কাছারী হইতেই লইৰ। . नकरनई चांप्नन,८छनिन ननर्द्रौणग्रटजब जळण बस कङक्खणि খালের গুণন অবস্থিত। খালের পাশে পাশে দক্ষ লকক্ষ, কোথাও বা খালের জলের উপরেই সব ৰাষ্ট্ৰী ས་ཊ ཨཻ་ལ་, দাভাইরা আছে। ধানবাহনের মধ্যে নৌকা, লগ-হাতে ধার্থী পিছনে দাড়াইয়া চালাইয় থাকে,এইরূপ সঙ্ক লা এক প্রকাশেরী নৌকা, ৰাহাকৈ Gondola ’ গনোলা" বলে সেই নৌক । এতরি টীমার ও ইলেকটিক লঞ্চও আছে। ঘোড়ার গাজী কি মোটরকাব নাই, কারণ ইহাদের চলিবার পণ নাই । ডাঙ্গাপথে যাইতে হইলে হাট ভিন্ন উপায় নাই । গাইড-বুক বা বর্ণন-পুস্তক দেখিয়া গ্ৰীক কনসালের আপিসের ঠিকান বাহিৰ করিলাম। সকালবেল অন্ত হই একটা স্রষ্টব্য স্থান দেখিয়া লইয়া কনসালের জাপিস খুঁঞ্জি বাহির করিয়া, সেখানে পহছিতে বাজিয়া গেল প্রায় পৌল বাবোট । ফ্রান্সেব মত ইটালীতেও, আপিস কাছারী প্রভৃতি খোলা থাকে নয়টা হইতে বারোটা পৰ্য্যন্ত । ੋ ফ্রান্সের চেয়ে বেশী গৰম দেশ, এখানে জুপুরের আহারেব পবে সকলে একটু নিজা দেয়-এই বলে siesta “সিয়েস্তা”। তাহার পরে আবার দিকে দুইটায়, কি তিনটায় আপিস খুলে । আমার হইয়া গিয়াছিল—অন্ততঃ আরও আধ ঘণ্টা আগে পইছানো উচিত ছিল। যাহা হউক, যখন এতদূর মে মাসের প্রখর রৌদ্র হাটিয়া আসিয়াছি, তখন একবার না চেষ্টা করিয়া ফিরিখ না। দোতাল বাড়ী, উপরেব ছাতটি খাপরা বা খোলায় ঢাকা । ইটালীর প্রায় সব প্রাচীন বাউীই এই ধরণের খোলার চালঘুক্ত। সমূত্রের তীরে বড় সডকের দিকে মুখ করিয়া বাড়ী, দোতালায় উঠতে হয় পাশের একটি সরু গলি দিয়া। জাপিলঘরের একটা জানালার সামনে গ্রীক ও ইটালীয়ান ভাষায় লেখা “গ্রীসের প্রতিনিধির কাছারী” , এবং একখানা সাইনবোর্ডের কাঠের পাটায় নীলজমির এককোণে সাদা ক্রুশযুক্ত ও গাদ এবং নীল রঙের ডোরাকাটা গ্ৰীক নিশান জাক আছে । আমি পিছনের সিড়ি দিয়া উঠিলাম, কনসালের কামরায় যাইবার দরজায় একটি ঘন্টা বাজাইবার দড়ি ছিল সেই দড়ি ধরিয়া টান দিলাম, ভিতরে ঘণ্টা বাজিয়া উঠিল, খানিক পরে এক চাকর দরজার একটি মাত্র কপাট খুলির অগ্রসন্ন মুখে इं*ालौघान छषांब विजाना कब्रिज-“कि कांहे ? जांनिन दक कग्निद्रां घzग्न शिक्षा ८वकांग्रैौ श्वfहेtद धश्चhrar-8