পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২০৮

রাই, নে থাকে কেন।” ጙ . . . . . . . . ." . श्७ि०े श-कार्ष्णा-चit.* SSDDDDD DDD BDD DDDDDS DDDD BBBB BBB BBB DD DD DD MDDBS TTmB BD Di DD DD BDD DmD DmmDS gB BDD DDD DDD DDD DDDD DDS कंठंक हॉर्णबर्ण संग्निर्ज । 曼 গণশ গাজিতেছিল— রাজেজ তাহার নিজের লেখা কবিতা খিলি কারণ্ডে “छो—जो-आोभर्स्ट-6न-cु. DBBBBBS BBB DDDD DDSSSSS BBB BBDS ৰাঁদের কাছে মুখ দিী বলিল—“এই, সব খেপে রয়েটে, এখন জার ঘটিাঙ্গ নি । ধারা পড়তে জানে না, ভাবৰে— ঠী বীরচে' ' রাজেন্স ক্ষুদ্ৰ মনে বলিল—“তাহলে এগুনে কি খৰে ? এত কষ্ট করে লিখলাম, ছাপালাম, কেউ পড়বে " গোরাচাদ আশ্বাস দিল—“ভাবিস নি, আমি কাল শেয়ালদার মোড়ে বিলি করিয়ে দোবখন। আজকাল একটা ছোড়া জ্যেঠার সন্ন্যাসীপ্রদত্ত দক্রভৈরবের হাওবিল বিলোয় কি-না,—সঙ্গে একখানা করে তোর হর্বোচ্ছ্বাসও দিয়ে দেবে " রাজেন কোন উত্তর দিল না; নাকমুখ কুঞ্চিত করিয়া পদ্যের বাণ্ডিলট হাতের মধ্যে ঘুরাইতে লাগিল । ত্ৰিলোচন ভীতভাবে গণণার দিকে মুখটা সরাইয়া লইয় গিয়া বলিল—“দেখলি তো। পিসে আর সহায়রাম বাবুর কাওটা ? ওদের আর কি ? ওরা দু-জনেই তো এই গাড়িতে লৰা দেবে ; সব ঝোকটা গিয়ে পড়বে আমার ওপর। ভাৰটা বুঝচিস্ তো ? ব্যাটারা বাড়িতে মেয়েদের সব খবর দিতে গেল—আসরের শোধ বাসরে তুলবে।...দেখেছ ?— গোলমালে আবার গানের অন্তরাটা দিলে ভুলিক্ষে ...তারপরে কি র্যা গণশ ?—‘মুহ পঙ্কজ সোংরি সৌংরি..." একটু মাথাটা সরিয়ে জান, ক্ষর করেই বল।” গণশ মখমলের বালিসের উপর তর্জনীর টোক দিতে দিতে জিলোচনের মুখের উপর ভাবব্যাকুল চোখ দুইটা তুলিয়া গুনগুন করিয়া গাহিতে লাগিল— রাজেনের হাতটা টিপিয়া বলিল—“তুই খাম্, এগিয়ে যাচ্চিল ত—জাড়াহুড়ো করে।” थयगद्रङाप्य भूर्भ? पूबाईं★ों बनिबं ब्रश्णि। मान भरन हिब्र করিল—এমন জানিলে কখনই আসিত না । গণ শার ব্যবহারে তাহার দুঃখটা বিশেষ করিয়া এই জঙ্ক যে গানটি তাহার স্বরচিত, যদিও গণ শার স্বর দেওয়া। রাজেন বাসর-তাওব’ নাম দিয়া বালোয়ার প্রদেশের রাজপুত-কাহিনী অবলম্বন করিয়া একটা নাটক লিখিতেছে। ঝালোয়ার-সামন্ত সুব্বা সিং বাসরঘরে রাজপুত বীরাঙ্গন-পরিবৃত হইয় অবগুণ্ঠনবতী বধু মীরাবাঈয়ের উদ্দেশুে তন্ময় হইয়া গানটি গাছিতেছেন, এমন সময় খবর পাওয়া গেল-দুর্গপাদদেশে মুঘল সৈন্ত । এই সময় ত্রিলোচনের বিবাহের হাঙ্গাম আসিয়া পড়ার নাটকটা আর অগ্রসর হয় নাই। রাজেন স্থির করিয়াছিল রাজপুতদের জিতাইবে ; কিন্তু গণ শার দুর্ব্যবহারে মেজাজটা অত্যন্ত তিক্ত হইয়া যাওয়ায় মনে মনে ভাবিতেছে—‘গণেশশঙ্কর’ নাম দিয়া একটা তোংলা দাগাবাজ ব্রাহ্মণকে দাড় করাইয়া রাজপুতবাহিনীকে মুঘলের হন্তে বিদ্ধস্ত করাইস্ক দিবে। গোরাটা কে. গুপ্তকে বলিতেছিল—“পুচিভাজার গন্ধ বেরুচ্চে ; কি রকম খাওয়াবে কে জানে...” এমন সময় ত্রিলোচনের পিতা ডাক দিলেন—“বাধা গোরাষ্টাদ, গুনে যাও একটা কথা ।” - গোরাচাদ কাছে গিয়া বসিল । জিলোচনের পিতার চোখ দুইটি একটু রক্তাভ ; বেশ জনায়াসেই ধে চাহি আছেন এমন তৰোধ হয় না। গোরাচাদের কাধের উপর কেলি