পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“সত্যম্ শিবম্ সুন্দরম্” “নাম্নমাত্মা বলহীনেন লভ্যঃ” ৩ এশ ভাগ } Sá అeఆ =కాfత్రా5, Sలso } ১ম সহ প্র্যা ংলা পরিভাষা শ্রীরাজশেখর বসু অভিধানে পরিভাষা’র অর্থ সংক্ষেপাথ BB BDDD DD BBBBD B KAttDD BS BBBBS DD “ዯ ! SBB BBB BBS BB BBBB BB KDD S gGBB DDD ggg gkDS DD BBB BS BBBBS gBB S BBBBBBSSBB BBS মন শব্দ ব; শব্দাবলী বোঝায় যার অর্থ পণ্ডিতগণের সম্মতিতে স্থিরীক্লত ধ। দর্শন-বিজ্ঞানাদির আলোচনায় প্রয়োগ করলে অর্থবোধে সংশয় ঘটে ন! । সাধারণ লোকে কথাবাস্তায় চিঠিপথে অসংখ্য শক নির্দিষ্ট অর্থে প্রয়োগ করে, কিছু বিদ্যাচর্চার জন্য করে না, সেজন্ত আমাদের পেয়াল হয় ন; সে সে সকল শপা পারি ভাষিক । স্বামী, পী, গাঙ্ক, গাড়, বন্ধক, তামাদি, লোহা, তাম, চৌকে, গোল’ প্রভুতি শব্দের পরিভাধিক খ্যাতি নেঙ্গ, কারণ এ-সকল শব্দ অতিপরিচিত । বিলাতে একটা নূতন ধাতু আবিষ্কৃত হ’ল, আবিষ্কৰ্ত্ত তার পারিভাষিক নাম দিলেন ইয়েছে এবং এলুমিনিয়ম । বহুদিন এই নাম কেবল পণ্ডিতমণ্ডলীর গবেষণায় আবদ্ধ রইল। এখন এলুমিনিয়মের ছড়াছড়ি, কিন্তু নামের পারিভাষিক খ্যাতি অক্ষুঞ্জ আছে । ‘প্লাটিনম এলুমিনিয়ম ক্রোমিয়ম’ প্রভৃতি নাম বিশেষজ্ঞ পণ্ডিতের স্তম্ভ, সেজন্য পরিভাগ রূপে খ্যাত। ‘লোহা তাম সোনা' প্রভৃতি নাম পণ্ডিতাগমের পূর্ববর্তী, তাই অখ্যাত। পণ্ডিতগণ পদি বৈজ্ঞানিক প্রসঙ্গে 'প্লাটিনম এলুমিনিয়ম প্রভূতি নামজাদ অর্থাৎ - শপের পাশে স্থান দেন, তবে ‘লোহা তাম সোনা’ও পরিভাষা রূপে খ্যাত হবে । যে শব্দ সাধারণে আলগা ভাবে প্রয়োগ করে ভাণ্ড পণ্ডিতগণের নির্দেশে পরিভাষা রূপে গণ্য হতে পারে। সাধারণ প্রয়োগে রই পুটি চিংড়ি তিমি সবই ‘মৎস্য । কিন্তু পণ্ডিতরা দি যুক্তি করে স্থির করেন যে ‘মংঙ্গ’ বললে কেবল বোঝাবে—-কান্‌কে-যুক্ত হাত-পা-বিহীন মেরুদণ্ডী অগুজ ( এল আরও কয়েকটি লক্ষণ যুক্ত) প্রাণী, তবে ‘মৎস্য’ মাম পারিভাসিক হবে এবং চিংড়ি তিমিকে বৈজ্ঞানিক প্রসঙ্গে মং" বলা চলবে ন; ৷ বিদ্যাচর্চায় যত পরিভাস আবশ্বক, সাধারণ কাজে তত নয়। কিন্তু জনসাধারণেও নুতন নূতন বিষয়ের পরিচয় লাভ করছে সেজন্য বহু মৃত্তম পারিভাষিক শব্দ অবিদ্বানেও শিখছে । যে জিনিষ সাধারণের কাজে লাগে তার নাম লোকের মুগে মুখেষ্ট প্রচারিত হয় এবং সে নাম একবার শিখলে লোকে সহজে ছাড়তে চায় না । পণ্ডিতর। যদি নূতন নাম চালাবার চেষ্টা করেন তবে সাধারণের তরফ থেকে বাধা আসতে পারে। বাংলা পরিভাষা সঙ্কলনকালে এই বাধার কথা মনে রাগ। দরকার । আমাদের দেশে এখনও উচ্চশিক্ষার বাহন ইংরেজী ভাষা । নিম্নশিক্ষায় মাতৃভাষ চালাবার চেষ্টা হচ্ছে । শিক্ষা উচ্চই হোক আর নিম্নষ্ট হোক, মাতৃভাষাই যে শ্রেষ্ঠ বাহন তা সকলে