পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

نت نشناختند न भिन् ॐ शन्नग; कजाऊच्न कळदन তীর্ধার এক ক্ষুত্র ছুরিকা বের করে বললে, “জার তো সময় নেই? আমার এই শেষ মুহূর্তে একটিার তুমি এলে না, প্রিয়তম গুনে গেলে না, আমি তোমায় কত ভালবাসি ? মা শিন ছুরিকা তুলল—সদ্ধার অস্পষ্ট ছায়ালোকে শাণিত ফল বিছাতের মত ঝলমল করে উঠল । “ম শিন, প্রিজম, আমি এসেছি " অপরিচিত পুরুষের ছদ্মবেশ ফেলে দিয়ে সহসা মং টিন ছুটে এসে তার প্রিয়দেহু জড়িয়ে ধরলে । - “এসেচ, প্রিয়তম, আমার কাতর আহবান তোমার কানে পৌছেচে ? আঃ,” গভীর আরামে শ্রান্ত মা শিনের দেহু মং টিনের বুকে এলিমে পড়ল । “আজ জীবনের পরপারে আমাদের মিলন, মা শিন " অনতিদূরে অশ্বপদ শব্দ অগ্রসর হতে লাগল—“আর কোন ভয় নেই, কারও সাধ্য নেই তোমায় আমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিতে পারে।” “গুড়ম গুড়ম্,”—বন্দুকের আওয়াজ মুখরিত হয়ে উঠল। শে। করে একটা গুলি মং টিনের কানের পাশ দিয়ে চলে .م: "يء ... مما ينغ - ه. - t so * فتنة.تمسك 雙 & Φά -- মিশিন জাল আমাদের রক্তের করা আরও জোরে সে মা শিনকে জড়িয়ে ধরল—তার মাথা খুরে’উল . —পদতলে পৃথিবী কাপতে লাগল-বুকে অসঙ্ক যন্ত্রণ বৈধি হ’ল—আলিঙ্গনবন্ধ হাঁত শিথিল হয়ে এল। মুহূর্তের জন্য মা শিন রক্তাপুত সেই প্রিয় দেহের দিকে চোখ মেলে চাইলে – - তার নয়নে পলক পড়ছে না-চোখে শঙ্মশ্র বীরছে নী— নিনিমেষ চেয়ে চেয়ে চারিদিক অন্ধকার হয়ে এল—সৰ্ব্বাঙ্গ অসাড়, অবশ বোধ হ’ল— - কানে পিতার কাতর আহবান ক্ষীণ হয়ে ভেসে আসছে— “মা শিন, কস্তা আমার, ফিরে আয়—ফিরে আয়-- - মসীকৃষ্ণ আঁধারের গায় বা খ-এর প্রেতমূৰ্ত্তি হিংস্ৰ চোখে চেয়ে আছে। তারপর—ছিন্নমূল সহকারলতিকার মত আলিঙ্গনবন্ধ প্রেমিক-প্রেমিক চিরমিলনের কোলে চলে পড়ল । - ইরাবতী ঘোর নাদে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠল—কালে জঙ্গ কলহাস্যে ছুটে এল ; শোকাতুর পিত, হিংসালোলুপ প্রণী যখন তটগ্রান্তে গেল। অশ্বপদশৰ আরও নিকটতর হ’ল; আবার এসে পৌছলেন, তখন নদী শুধু গভীর উপহাসে কবরীচ্যুত বন্দুক গর্জন করে উঠল । মল্লিফুলের মালা উপহার নিয়ে এল ! কাব্যে ভাব ও শৈলী শ্ৰীবিনায়ক সাদ্যাল আমাদের দেশের আলঙ্কারিকেরা বলেছেন, “বাক্যং রসাত্মকং কাব্যমূ” অথবা “রমণীষার্থ প্রতিপাদক: শবঃ কাব্যমূ" বা ঐরকম আর কিছু। অর্থাৎ তারা বলতে চান যে, বাইরের সঙ্গে সংস্পর্শের ফলে আমাদের মনে যে নানা বিচিত্র ভাবের উদয় হয় তাকে সহৃদয় জনের উপাদেয় ও উপভোগ্য ক’রে প্রকাশ করাই সাহিত্য । এরই নাম ভাবের রসে রূপান্তর। - छोष cकभन क'tब्र ब्रन झ्छ ? बिडांव ७ भश्छांtवब्र भषा দিয়ে সঞ্চারী বা ব্যভিচারী অন্তান্ত ভাবের পরিপোষকতা হয় ভাবের রসে পরিণতি। কাব্যপ্রকাশ বলেছেন—- “কারণাস্থ্যখ কাৰ্য্যাণি সহকারণি বানচ রত্যান্ধে: স্থা য়নো লোকে তানি চেন্নাট্যকাব্যয়োঃ । বিভাষী জনুজ্ঞাবাচ্চ কথাভে ব্যক্তিচারিণঃ বাজৎস তৈৰি ভাবাটা স্থায় ভাবে রূণ স্বজ্ঞ।" অর্থাৎ নাটক এবং কাব্যে রতি প্রভৃতি शौ खट्वा যে কারণ, কাৰ্য্য ও সহকারী কারণ, তাদের বখাজীৰ