পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

न्हश्ॐ चडि क्रूगशन श्रीग चावाप्रब्रहे व क् ि? :ས་: মাদেরই বা কি ? ব্রাহ্মণ কায়স্থ যদি স্ব স্ব স্তরে থাকেন अंश ब्रहेण श्जूिष६ बजाब রহিৰে । অতএব সৰ্ব্বাগ্রে সম্প্রদায়ের কথা না শুনিয়া সহস্ৰ সহস্র নির্যাতিত অশ্বশ্বের গজুখে গিয়া উপস্থিত হইলেন, তখন তাহার, প্রাণ যুগপৎ সকলেই চঞ্চল হইয়া উঠিল। শত শত অস্পৃশু এই স্থান হৃদয় সমাজ-সংস্কারকগণের চরণতলে প্রণত হইয় তাছাদের প্রাণের বেদন জানাইল । তাহারা হিন্দু। কিন্তু হিন্দুর কোন অধিকারই তাহার পায় না। হিন্দুর নাপিত ধোপা, মুসলমানগণ নিৰ্ব্বিবাদে পাইতেছে, অথচ তাহারা হিন্দু হইয়াও সেই অধিকারে বঞ্চিত । দেবতার নিকট তাহদের বেদনাভর কণ্ঠের স্বর পৌছায় না। কারণ দেবমন্দিরের দ্বার অস্পৃশুদের জন্য চিরকুদ্ধ । যুর হইতে দাড়াইয়া দেখাও তাহাদের ভাগ্যে বড়-একটা ধটি উঠে না। তাহদের স্পৃষ্ট জল খাওয়া ত দূরের কথা, জনেক স্থলে ব্রাহ্মণ কায়স্থদের পুষ্করিণীর জলও না কি তাহার স্পর্শ করিলে দুষ্ট হয়। ব্রাহ্মণ কামস্থের নিকট তাহদের সত্তা চণ্ডাল অপেক্ষাও নৃন। এতদ্ব্যতীত অন্যান্য নানা উপায়েই নির্বাতন চলে—সে সব ত সাধারণ কথা। কাজেই মুসলমান হওয়া ছাড়া তাহাদের আর অন্য উপায় কি ? মুসলমান হইলে হিন্দুর নাপিত ধোপা সবই পাইবে, অথচ একটা বিশাল জাতির সকলের সহিতই একত্র পানাহার চলিবে—ইহাই হইল ইহট্টের সমাজ নাটিকার প্রথম দৃপ্ত ! তারপর অন্যান্ত জিলার সহিত তুলনা করিলে দেখা যায়, ইহট্ট নিজের বৈশিষ্টটুকু খুব ভাল রকমই বজায় রাখিয়াছে। আঞ্চ ও কাম্বের গাঢ় সম্প্রীতি যখন ক্ষত্ৰিয়ত্বের প্লাবনে ভাসিয়া গেল, তখন বাংলার বিভিন্ন জিলায় একে অন্তের প্রতি সহায়ক্ষতি দেখাইতেও কার্পণ্য করিতে লাগিলেন। তাহাতে eङकङ्ग भाषाई फ़ेब्रड इंश्वाब अर्को ८द्रयारहरिद्र छर রাইলেন, লাখার বৈগু হইলেন, হযোগ বুৰিয়া অস্পৃঙ্গ জাঞ্জিও সিমাজে ষে যেখানে আধিপত্য খাটাইবার eర్టీ : , , , , ఏం8ం 轮 रुकन नश्रूह लक्रसन्नह जज्झिन शक्कळी করিতেছে। তরুণেরা জ্ববিদ্যার মোহপাশ ছিন্ন করিয়া সমাজসংস্কার-ব্রত অবলম্বন করিতে সচেষ্ট হুইয়াছেন, গুদ্ধি-আন্দোলন নিৰ্ব্বিবাদে চলিতেছে, হিন্দু মুসলমান হইলেও তাঁহাকে পুনরায়ু হিন্দুসমাজে গ্রহণ করা হইতেছে, ধর্ষিতা নারীর স্থান য়াহাঁতে, সমাজে হয় এবং নারীনির্যাতন যাহাতে না হইতে পারে তৎপ্রতি অনেক কাঁরই দৃষ্টি পড়িয়াছে। নারীসম্প্রদায়ের মহীয়সী রমণীবৃন্দেরাও বক্তৃতা প্রসঙ্গে নারীধর্ষণ নিবারণের কথা বলেন । .. কিন্তু বাংলার বিভিন্ন জিলায় যখন এইরূপ অবস্থা তখন শ্ৰীহট্টের ব্রাহ্মণ কায়ন্থের সম্প্রীতি, ব্রাহ্মণত্ব ও শূত্রত্বের ভিতর দিয়া আরও পাকাপাকি রকমে গড়িয়া তুলিবার চেষ্টা চলিতেছে। অর্থাৎ তাহারা চান যে ব্রাহ্মণ ও কায়স্থ বনাম সংপূদ্র জাতি ব্যতীত অপরাপর সব মুসলমান হইলেও তাহাদের কোন ক্ষতি নাই । শ্রীহট্টের কায়স্থগণের ক্ষত্রিয় হইবারও কোন লক্ষণ নাই। তাহারা ক্ষত্ৰিয়ই হউন, আর শূত্রই ইউন ব্রাহ্মণকে লষ্টয়াই তাহারা পূর্ণাঙ্গ। অস্পৃষ্ঠ জাতির প্রতি সহানুভূতি দেখান নিরর্থক । তরুণেরা পিতৃপিতামহের জীর্ণ শীর্ণ লম্বা পুথির পাতাই উণ্টাইতেছেন । সমাজসংস্কারের দুরূহু সমস্তার গ্রন্থিভেদ করা তাহাদের সাধ্যায়ত্ত নহে। স্বতরাং গুদ্ধি-আন্দোলন করিবে কাহার ? তাহারা হয়ত টিকি নাড়িয়া স্মৃতিশাস্ত্রের ব্যবস্থাই দিবেন । সমাজে ধর্ষিতা নারীর স্থান কোথায় – এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হুইলে নারীজাতিসম্বন্ধে কিছু বলিতে হয়। এক সময় সমাজ নারীকে কত উচ্চ আসন দিয়াছিলেন, তাহার প্রমাণ vঐইচওঁীতে মহামায়ার স্তব করিতে করিতে দেবগণ বলিতেছেন ঃ– “ন্ত্রিয় সমস্তাঃ সকল জগৎক্স ইত্যাদি। অতএব দেখা যাইতেছে, তখনকার সমাজে মহামায়ার অংশগভূত নারী জাতি অশেষ শ্ৰদ্ধার পাত্রী ছিলেন। অশাস্ত্রেও দেখিছে: পাওয়া যায় অনেকস্থলেই নারীর প্রাধান্ত বর্ণনা করা হইছে-" “প্রিয় নো ৱিা প্রাণা ত্রিম এর বিভূষণা" স্ত্রীলেৰ প্রঞ্চ,