পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কালান্তর

ইংরেজের আগমন ভারতবর্ষের ইতিহাসে এক চিত্র ব্যাপার। সাক্ষবহিলাৰে তারা রইল মুসলমানদের চেয়েও আমাদের কাছ থেকে অনেক "গ্নে-কিন্তু য়ুরোপের চিত্তদূতরূপে ইংরেজ এত ব্যাপক ও গতীয় ভাবে জামাদের কাছে এসেছে যে আর কোনো বিদেশী জাত কোনোদিন এমন করে জানতে পারেনি। যুরোপীয় চিত্তের জঙ্গমশক্তি আমাদের স্থাবর স্বনের উপর আঘাত করল, যেমন দূর আকাশ থেকে আঘাত করে বৃষ্টিধারী মাটির পরে; ভূমিতলের নিশ্চেষ্ট অন্তরের মধ্যে প্রবেশ করে প্রাণের চেষ্টা সঞ্চার করে দেয়, সেই চেষ্টা বিচিত্ররূপে অঙ্কুরিত বিকশিত হতে থাকে। এই ষ্টেৰে-ভূখণ্ডে একেবারে না ঘটে সেটা মরুভূমি, তার যে একান্ত অনন্তযোগিতা সে তো মৃত্যুর ধয়।--

যদিও আমাদের চারদিকে আজও পঞ্জিকার প্রাচীর খোলা আলোর প্রতি সলছ উজ্জত করে আছে, তৰু তার মধ্যে ফাক করে যুরোপের চিত্ত জামাদের প্রাঙ্গণে প্রবেশ করেচে, আমাদের সামনে এনেচে জ্ঞানের বিষয়পি মানুষের বুদ্ধির এমন একটা সৰ্ব্বব্যাপী ঔৎসুক্য আমাদের কাছে अकन क्रब्र, द यरेश्डूक थाओंप्इ निकफेङय मूठभ वभूठभ इश्डन প্রয়োজনীয় জগ্রয়ােজনীয় সমস্তকেই যন্ধান সমস্তকেই অধিকার করতে গল্প এইটে দেখিয়েটে যে, জ্ঞানের রাজ্যে কোথাও র্যাক নেই, সকল তথ্যই পরস্পর জচ্ছেতহুত্রে গ্রথিত, চতুরানন বা পঞ্চাননের কোনো বিশেষ স্বাক্য শিখের ক্ষুদ্রতম সাক্ষীর বিরুদ্ধে আপন অপ্রাকৃত প্রামাণিকতা দাৰী করতে পারে না। স্থিতিৰ সম্বন্ধে যেমন, তেমনি চরিত্রনীতি সম্বন্ধেও। নতুন শাসনে ৰে-জাইন এলে তার মধ্যে একটি বাণী আছে, সে হচ্ছে এই যে, ব্যক্তিভেদে জগন্নামের ভেদ ঘটে না। ব্রাহ্মণই শূকে বধ করুক বা পুত্রই ব্রাহ্মণকে ৰধ করুক, হতা-রূপরাধের পংক্তি একই, তার শাসনও সমান,—কোনো মূমিগুধির অনুশাসন স্থায়-জন্তায়ের কোনো বিশেষ স্বষ্টি প্রবর্তন করতে পায়ে সা । - সমাজে উচিত-অনুচিতের ওজন, শ্রেণীগত অধিকারের বাটুখারাযোগে আপন নিত্য অর্শের তারতম্য ঘটাতে পারবে না, এ-কথাটা এখনো জামরা সৰ্ব্বত্র অন্তরে জন্তরে মেনে নিতে পেরেচি তা নয়, তৰু আমাদের চা ও ব্যবহারে অনেকখানি বিপ্লব এনেচে সন্দেহ নেই। সমাজ যাগের জর্শগুশ্রেণীতে গণ্য করেচে তাদেরও আজ বোলয়-প্রবেশে বাধা দেওয়া উচিত নয়, এই আলোচনাটা স্থার প্রমাণ। যদিও একদল লোক নিত্যৰঃजैौछिद्र कलद्र छन मा मिळ अत्र अष्ट्रकून नजद्र गमर्थन थeफ़ॉफ्रन, কুৰু সেই সাপ্তাকোর ওকালতিটাই সম্পূর্ণ জোর পাচ্চে না। আসল এই কথাটাই পেঙ্গলাধারণের মনে বাজচে যে, যেটা জন্তা সেটা প্রথাগত, গড়গঞ্জ বা ব্যকিঞ্চি গায়ের জোরে শ্রেয় হতে পারে না, শঙ্করাচাৰ্য্য উপাধিধারীর ধাৰ্চিত মার্ক সঙ্গেও সে প্রদ্ধের নয়। মুসলমান জালের বাংলা সাহিত্যের প্রতি দৃষ্টি করলে দেখা যায় যে, ‘श्कक्ष फलाख कङ्गाब्रचकिङ्गश् बर्मेवारीङ्ग'गक्५ गिरै क्रिानो कनूबिठ করেচে তখনকার দেবচরিত্রকল্পনাকে । তখনকার দিনে যেমন অত্যাচীরের দ্বারা প্রবল ব্যক্তি আপন শাসন পাকা করে তুলত, তেমনি করে জন্তায়ের বিভীষিকায় দেবদেবীর প্রতিপত্তি আমরা কল্পনা করেচি। সেই নিষ্ঠুর বলের হার-জিতেই তাদের শ্রেষ্ঠত আশ্রেষ্ঠতার প্রমাণ হোত । ধর্মের নিয়ম মেনে চলবে সাধারণ মানুষ, সেই নিয়মকে লঙ্ঘন করবার দুর্গাম অধিকার অসাধারণের । সন্ধিপত্রের সর্ব অনুসারে আপনাকে সংযত করা আবখ্যক সত্যরক্ষা ও লোকস্থিতির খাতিরে কিন্তু প্রতাপের অভিমান তাকে স্ক্র্যাপ অক্ষ পেপারের মতো ছিন্ন করবার স্পৰ্দ্ধা রাখে । নীতিবন্ধন-অসহিষ্ণু অধঃসাহসিকতার ঔদ্ধতাকে একদিন ঈশ্বরত্বের লক্ষণ বলে মানুষ স্বীকার করেচে। তথনকার দিনে প্রচলিত দিল্লীশ্বরে বা জগদীশ্বরে বা, এই কথাটার অর্থ এই যে জগদীশ্বরের জগদীশ্বরতা তার অপ্রতিহত শক্তির প্রমাণে, স্যায়পরতার বিধানে ময়, সেই পন্থায় দিল্লীশ্বরও জগদীশ্বরের তুল্য থ্যাতির অধিকারী। তখন ব্রাহ্মণকে বলেচে ভূদেব, তার দেবত্বে মহত্ত্বের অপরিহার্য দায়িত্ব নেই, আছে অকারণ শ্রেষ্ঠতার নিরর্থক দাৰী । এই অকারণ শ্রেষ্ঠত স্থায়-অস্কায়ের উপরে, তার প্রমাণ দেখি স্মৃতিশাস্ত্রে, পূত্রের প্রতি অধৰ্ম্মাচরণ করবার অব্যাহত অধিকারে। ইংরেজ সাম্রাজ্য মোগল সাম্রাজ্যের চেয়েও প্রবল ও ব্যাপক সঙ্গেই নেই, কিন্তু এমন কথা কোনো মূঢ়ের মুখ দিয়ে বেরোতে পারে না যে উইলিঙডনো বা জগদীশ্বরে ব। তার কারণ আকাশ থেকে বোমাবর্ষণে শত্রুপল্লী-বিধ্বসনের নির্মুম শক্তির দ্বারা ঈশ্বরত্বের আদর্শের তুল্যতা আজ কেউ পরিমাপ করে না। আজ আমরা মরতে মরতেও ইংরেজ শাসনের বিচার করতে পারি স্থায়-জন্তায়ের আদর্শে, এ-কথা মনে করিনে, কোনো দোহাই পেড়ে শক্তমানকে অসংযত শক্তি সংহরণ করতে বলা অশক্তের পক্ষে স্পর্দা । বস্তুত স্থায়-আদর্শের সৰ্ব্বভুমিনত স্বীকার করে এক জায়গায় ইংরেজরাজের প্রভূত শক্তি আপনাকে অশস্তুের সমানভূমিতেই দাড় করিয়েচে । যখন প্রথম ইংরেজী সাহিত্যের সঙ্গে আমাদের পরিচয় হোলো তখন শুধু যে তার থেকে আমরা অভিনব রস আহরণ করেছিলেম তা নয়, আমরা পেয়েছিলেম মানুষের প্রতি মানুষের অস্তায় দূর করবার আগ্রহ, শুনতে পেয়েছিলেম রাষ্ট্রনীতিতে মানুষের শৃঙ্খলমোচনের ঘোষণা, দেখছিলেম বাণিজ্যে মানুষকে পণ্যে পরিণত করার বিরুদ্ধে প্রয়াস। স্বীকার করতেই হবে আমাদের কাছে এই মনোভাবটা নুতন। তৎপূৰ্ব্বে আমরা মেনে নিয়েছিলুম ষে জন্মগত নিত্য বিধানে বা পুৰ্ব্বজন্মার্জিত কৰ্ম্মফলে বিশেষ জাতের মানুষ আপন অধিকারের থৰ্ব্বতা আপন অসন্মান শি রাধার্ঘ্য করে নিতে বাধা, তার হীনতার লাঞ্ছনা কেবলমাত্র দৈবক্রমে ফুতে পারে জন্মপরিবর্তনে। আজও আমাদের দেশে শিক্ষিতমণ্ডলীর মধ্যে বহুলোক রাষ্ট্রীয় অগৌরব দূর করার জন্তে আত্মচেষ্টা মানে, অথচ সমাজবিধির দ্বারা অধ:কৃতদেরকে ধর্গের দোহাই দিয়ে নিশ্চেষ্ট হয়ে আয়াৰমাননা স্বীকার করতে বলে, এ-কথা ভুলে যায় ষে ভাগ্যনির্দিষ্ট क्षिनिरू बिबिम्ब्रांtष मांनशद्र ऋनाइडिहे ब्राहक भब्रांशैनठांब वृथगरक হাতে পায়ে এটে রাখবার কাজে সকলের চেয়ে প্রকাশক্তি। যুরোপের সপ্রব একদিকে আমার সামনে এমেচে ৰিপ্রেকৃতিতে কাৰ্য্যকারবিধির नॉर्कलोबिंकड, चात्र *कक्रिक छत्र-ककॉरश्न नरे क्षिक जांश्नं वा : BBB DDBBD DBBS BB DDBmDB BDD DBBHHYS