পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७को देउखऊ कब्रिङ्ग निडाहेबाबू बनिएनन,-विनिद्र शंद्र ' - বিন্দু উপস্থিত ছিল, শুনিবামাত্র সে চীংকার করিয়া উঠিল,—“আমার হার ! ও কাক, শিগগীর আমার হার দিতে বল ।” কাক প্রশ্ন করিলেন,—“হার কোথায় পেলি ? বলব না। আগে বল মারবে না।’ কাকা বিবেচনা করিয়া বলিলেন,--“আচ্ছা, কম মারব । তুই হার নিয়ে নেমে আয়। তবে নামব না । হারও দোব না।’ বিন্দু বলিল,—‘ও কাকা—” কাক ও বাবা নিম্নস্বরে পরামর্শ করিলেন, তারপর কাক দুঃখিত ভাবে বলিলেন,—“আচ্ছা আয়, মারব না।’ নিতাইবাবুর সন্দেহু হুইল ইহার মধ্যে আইনের ফাকি আছে, তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, ‘থাপ পড ? না—থাপ পড়ও মারব না।’ ‘কানমল ? ‘না।’

  • আচ্ছা, তবে যাচ্ছি।’

‘হার নিয়ে আসবি, তা না হ’লে— সন্ধির সর্ব রীতিমত পাকা করিয়া লইয়া নিতাইবাবু হারটি উদ্ধারের চেষ্টায় যত্নবান হইলেন। স্বৰ্য্যাস্ত হইয়া গিয়াছিল, অতএব মৌমাছিদের পক্ষ হইতে আশঙ্কার বিশেষ কারণ ছিল না। নিতাইবাৰু গুটি গুটি অতি সাবধানে মৌচাকের নিকটবৰ্ত্তী হইলেন। মৌমাছি জাতিটা অতিশয় স্বায়ুপ্রধান, একটুতেই চটিয়া যায়, ইহা নিতাই বাবুর জানা ছিল। তিনি একটি চক্ষু চাকের উপর নিবন্ধ রাখিয়া হারের দিকে অগ্রসর হইলেন। নীচে বাহার ছিল তাহার বিশ হাত উৰ্দ্ধে হারটা দেখিতে পায় নাই, কেবল এই দুঃসাহসিক বালকের গতিবিধির দিকে চাহিয়া নিম্পদ হইয় রছিল। চাক নিন্তৰ, মৌমাছিদের বোধ করি তজা জাসিয়াছে । নিতাই বাৰু হারের নাগালে জাসিয়া আস্তে আস্তে হাত बाँफणिन। cडो-1 अर्काकै क्रुरु ७बन छुण । क्राको মৌমাছি চাৰু হইতে উড়িয়া একবার পরিক্রমণ করির জাৰায় চাৰে গিৰী বলিল। নিভাই বাৰু বিছাজেগে হাত R&& টানিয়া লইয়াছিলেন, কিছুক্ষণ নিশ্চল মূৰ্ত্তির মত ৰফিা: রছিলেন। আবার চাৰু নিস্তৰ-মৌমাছির নিশ্চয় নিজালু। নিতাইবাবু পুনরায় ধীরে ধীরে হাত বাড়াইলেন। হারটা গাছের কর্কশ ত্বক হইতে ছাড়াইতে একটু শব্দ হইল—আমনি ভ৭৭—তিনটা মৌমাছি তাহাকে আক্রমণ করিল। একটা टैिंक नांzरुद्र उशीघ्र श्ल झांझेब्रा निण, अछ झ? झ३ भt७ দংশন কবিম্বা আবার ফিরিয়া গিয়া চাৰে বসিল । । নিতাইবাবুর নাসিকা ও গগুৰয় আগুনের মত জলিয়া । উঠিল, কিন্তু তিনি নিবাত নিষ্কম্প দীপশিখার মত বসিয়া রহিলেন। একটু নড়িলে যে আত্মরক্ষার আর কোন উপায় থাকিবে না, চাক হইতে কোটি কোটি অর্বুদ অর্বুদ্ধ মৌমাছি আসিয়া তাহাকে গ্রাস করিয়া ফেলিবে, তাহাতে সন্দেহ নাই। নেহাৎ সন্ধ্যা হইয়া গিয়াছে বলিয়াই ইহার সদলবলে বাহির হইতেছে না, কিন্তু আর বেশী ঘাটাইলে সন্ধ্যার দোহাই মানিবে না। তখন তাহাদের স্থলের জালায় না হোক এই বিশ হাত উচ্চ হইতে মাটিতে পড়িলে মৃত্যু অনিবাধ্য। অপরিসীম সহিষ্ণুতা সহকারে নিতাইবাৰু আরও দু-মিনিট সেইভাবে বসিয়া রহিলেন। তারপর চাক যখন একেবারে নিঃশব্দ হইয়া গেল তখন তিল তিল করিয়া পিছু হটক্সা নামিতে আরম্ভ করিলেন। পাচ মিনিট পরে, অন্ধকারপ্রায় বৃক্ষতলে নিতাইবাৰু যখন নামিয়া আসিয়া দাড়াইলেন, তখন তাহার মুখ দেখিয়া বাবা এবং কাক চমকিয়া একসঙ্গে বলিয়া উঠিলেনএ কি ! এ আবার কে ? নিতাইবাবুর নাসিক ও গাল ছটি এরূপ বিপৰ্যয় ফুলিয়া উঠিয়াছিল যে, উপস্থিত কেহই তাহাকে চিনিতে পারিল না। 풍 웅 붕 রাত্রে বিছানায় শয়ন করিয়া দুই ভাইবোনে কিছুক্ষণ নীরব হইয়া রহিল, তারপর বিন্দু জান্তে আস্তে বলিল,-“নিতাই, বড় ব্যখা করছে—না রে ? নিতাইবাৰু বলিলেন,—‘ছ । বিন্দুর মনে আর রাগ ছিল না, সে বিগলিত স্বরে জিজ্ঞাসা করিল,--নাকে একটু হাত বুলিয়ে দেব ভাই ? নিতাইবাবুর নাকটি মাঝারি-গোছের শাকআলুর আকার