পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$ow ধারণ করিয়াছিল, গণ্ডের স্ফীতিবশতঃ চোখ ছটিও প্রায় । দিয়া দিছিল, তিনি ক্রনের প্রবল আবেগ টােৰ গিলিয়া ৰলিলেন,-“ছ ? কিন্তু তাহাকে জড়াইয়া লইয়া সযত্নে নাকে হাত বুলাইয় দিতে দিতে বলিল,—কেন ভাই, তুই আমার চুল কেটে নিলি ? তাই ও ভগবান রাগ করে তোর নাক আমন করে দিলেন। অমৃতপ্ত ভাবে নিতাইবাৰু বলিলেন,—‘জার করব না। মানুষকে বুদ্ধিবলে পরাস্ত করিলেও, দৈবী প্রতিহিংসার হাত হইতে নিস্তার পাওয়া যে অসম্ভব তাহ নিতাইবাবুর হৃদয়ঙ্গম इद्देब्रांज्ञेिण । S980

  • बिं श्वचश् अंशंङ्ग *शैड अख्रिषं *७ ।े नि করিয়া বলিল,—‘লঙ্কি ভাই, আর কখখনো করিস নি।" - কিছুক্ষণ চুপ করিা থাকিয়া নিতাইবাৰু বলিলেন–দিদি, তোর চুল আবার গজাবে।'

চুলের কথা নূতন করিম স্মরণ হইতেই দিদির দুই চোখ অশ্রীপুর্ণ হইয়া উঠিল, কিন্তু সে উদগত অশ্রু গিলিয়া ফেলিয়া বলিল,—‘হ। তোর নাকও আবার ঠিক হয়ে যাবে, এবার ঘুমে।" তারপর দুই ভ্রাতা-ভগিনী নিবিড় ভাবে পরস্পরের গলা জড়াইম্বা ঘুমাইয়া পড়িল । স্বগীয়া কামিনী রায় ঐপ্রিয়রঞ্জন সেন, এম-এ প্রায় সত্তর বৎসর পূৰ্ব্বে যে মহীয়সী মহিলার জন্ম হয় গভীরাষ্টমী দিবসে তিনি পরলোকে গমন করিয়াছেন। জীবনে ধিনি কৰিম্বয়ের জন্য পণ্ডিতসমাজে সমাদর লাভ করিয়াছিলেন, নানা প্রকার ঘটনাবৈচিত্র্যের ঘাত-প্রতিঘাতের পর তাহার জীবনভরী সেদিন কূলে আসিয়া ভিড়িল । তাহার জীবনকালের মধ্যে দেশে ও সমাজে কি আমূল পরিবর্তন হইয়াছে। তাহার জন্য র্তাহার ভাবনিষ্ঠায় কতই না আঘাত লাগিয়াছে। তৰু তিনি সকল দেখিয়া শুনিয়া সকল সহিয়া গিয়াছেন, সংযতচিত্তে জীবনযাত্রার একপাশে পাড়াই সব দেখিয়া লইয়াছেন, চিতার আগুনে সেই সংযমও নিবিয়াছে, এখন তিনি আছেন স্থতিমাত্রপ্রাণ হইয়া ।

ভারতের প্রাচীন ও মধ্য যুগের কথা বাৰু-কারণ

আর অভাব নাই। এমন কি, স্ত্রীশিক্ষা বলিতে আমরা আজ স্বাঞ্ছ বুৰি বাঙালীর অতীত ইতিহাসে তাহ লওঁ হইলেও बृह झणछांछ बॉज्ञैौ-कृबि बारण गाक्षिकान्न ** गांधन করিয়াছেন। কবিত্বশক্তি পুরুষের মতই নারীর হৃদয়েও আবিভূর্ত হইতে পারে, ইহা বঙ্গদেশে বহুবার প্রতিপন্ন হইয়াছে। কিন্তু কামিনী রায়ের নাম ইংরেজী শিক্ষিত বাঙালী মুগ্ধ হইয়া শুনিল চল্লিশ বৎসর পূৰ্ব্বে আচাৰ্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল মহাশয়ের নিকট। আচাৰ্য্য ব্রজেন্দ্রনাথ ‘New Essays in Criticism' atto oxv otzow offo রায়ের নাম করেন ; তখনকার দিনে রবীন্দ্রনাথের কবিপ্রতিভাও ইহার শক্তিকে মান করিতে পারে নাই। বঙ্গসাহিত্যের মধ্যে যে নূতন ভাৰ, নূতন শক্তি সঞ্চারিত হইয়াছে আচাৰ্য শীল মহাশয় তাহার তিনটি লক্ষণ নির্দেশ কৃরিয়াছেল-প্রথমতঃ, কল্পনার ঐশ্বর্থ ও বিশালত, যাহা ক্ষুদ্রকে বৃহৎ করিয়া দেখায়, যাহা আকাশে ৰাস বধে যাহা বিনা ভিত্তিতে বিরাট গৌধ নিৰ্মাণ করে ; আত্মচিন্তায় বিভোর, আপনার মন দিয়াই সকল জগং দেখেন, আপনার মনকেই সকল জগতের মধ্যে দেখেন : এই দুই