পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অগ্রহায়ণ iाब्रा कीबिजौ ब्रान्न ૨૬૧ বিহারীলালের নাম সৰ্ব্বাগ্রে স্মরণীয়। কিন্তু ঐ নবীন ভাবের আর একটি লক্ষণ অাছে। তাহা হইতেছে objective criticism oflife, staa sest, statyta পথে যেসব গল্পী আসিয়া মিলে তাদের কথা বিচার করিয়া গতি নির্ধারণ করা; ইহাই ছিল সেই নূতন ভাবের তৃতীয় লক্ষণ। ইহাতে আচাৰ্য্য শীল কামিনী সেনের কবিতার ভূয়সী প্রশংসা করিয়া গিয়াছেন ; তখন অবগু কবির একটি মাত্র গ্রন্থই প্রকাশিত হইয়াছিল—“আলো ও ছায়া ।” ইং ১৮৮৯ খ্ৰীষ্টাব্যে ‘আলো ও ছায় রচিত হয়। প্রথিতনামা কবি হেমচন্দ্র ইহার ভূমিকা লিখিয়া দেন। নবীন লেখিকার অসাধারণ প্রতিভা ও প্রকৃত কবিত্ব শক্তি, ভাবের গভীরতা, ভাষার সরলতা, রুচির নির্শ্বলতা এবং সৰ্ব্বত্র হৃদয়গ্রাহিতার প্রশংসা তিনি মুক্তকণ্ঠে করিয়াছেন এবং সেই সঙ্গে তাহার নিজের গুণগ্রাহিতার পরিচয়ও তিনি দিয়াছেন। আজ বহুদিন পরে তাহার সেই পুরাতন কবিতার দীপ্তি এতটুকু স্নান হয় নাই। র্তাহার সর্বপ্রথম কবিতার তারিখ যাহা আমরা পাই তাহ ১৮৮০ খৃষ্টাব্দ। যে কথা বৰ্ত্তমান যুগের গোড়ার কথা, সেই দশে মিলিয়া চলিবার কথা— “আপনারে লয়ে বিত্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী পরে সকলের অরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে” তখনকারই রচনা। “আলো ও ছায়া’র মধ্যে প্রধানত: কয়েকটি স্বর কানে আসিয়া লাগে । মানুষের স্থখ-দুঃখে কবির নিজের স্বখ-দুঃখ ভুলিয়া নিজেকে বিলাইম্বা দেওয়ার স্বর। কৈশোরেই তাহার অদৃষ্টে অনেক দুঃখভোগ সঞ্চিত ছিল, জীবনের প্রভাতেই তিনি যে আঘাত পাইয়াছিলেন, তাহাতে তাহার বুক ভাডিয়া যাইতে চাহিয়াছিল, তাহার কণ্ঠ হইতে বড়ই খেদে বাহির হইয়াছিল— क्षिांश, क्षिांन, गर्विद्ध विबांग, ময়ভাগ্যে সুখ লিখিত নাই, कॅनिंबाब्र एठ८ब्र भांनष औयन, যতদিন বাচি কাদিয়া যাই । কিন্তু দশের কথা ভাৰিয়া জনকোলাহলের মধ্যে নিজের তুচ্ছতিতুচ্ছ দ্বখকষ্টের কথা তিনি চাপিয়া রাখলেন। क्विॉन-क्विांन-क्षिांन बणिाम কেনই কাদিবে জীবন ওয়ে ? সাৰৰৈয় মন এত কি জগাৱ ? এতই সহজে গুইরা পড়ে ? \89-9 স্কুইটা তুচ্ছ কাটা পায়ে ফুটিলই বা, নয়নজল বহিলই न क्, अंशाउ कि ? धब्रौ उ ज्यू श्रथम नश्। চিনিতে চাহিঙ্গছিলেন। নূতন উদ্যমে, নূতন আনলে তিনি আলো ও ছায়ার কথা বলিতে আরম্ভ করিলেন, জঞ্জ থাকিল তাহার একার জঙ্ক, আনন্দ থাকিল সঞ্চলের সঙ্গে মিশিয়া ভাগ করিয়া লইবার জন্ত । এই নবীন আশা কি লইয়া দেশের চিন্তা এই আশার স্বরের এক প্রধান উপাদান। একভায় বলী,জ্ঞানে গৰীৱন ভারতসন্তান, ভারতশিশু বীরচরিত্র, গঙ্গাযমুন, কৃষ্ণ গোদাবরী নর্শ্বদা কাবেরী পঞ্চনদ হইতে পুণ্য দেবস্তুতি উঠতেছে, এই তাঁর আশার স্বপ্ন। দেশজননীকে উদেশ, করিাই মরিব তোমারি কাজে, বাচিৰ তোমারি তরে, - নহিলে বিষাদময় এ জীবন কে ৰণ জয়ে । :: ? , তখনকার তরুণীন্ধদয় শুধু কাল্পনিক দেশের ছবি লইয়া উপর অত্যাচার ছিল তখনকার নারীনিগ্রহের স্বরূপ। কঠোরকণ্ঠে ভারতের নারীসমাজকে সম্ভাষণ করিয়া তিনি বলিয়াছেন,— স্বপূর প্রাপ্তরে কুলী নারী, সে-ও ভগিনীর বোন, মায়ের মেয়ে ; তাৰ তার দশা, আপন ভগিনী झुश्ठिात्र बूथ वाष्ब्रक cझाच्न । কেমনে আমোদে কেটে যায় জিন, মুখের স্বপনে রজনী বায় ? नॉब्रेौब्र व्ब्रन कुर्भछि cनशकि, नाम्रोङ्ग झुझञ्च प्लेटल म आँख्न ? এই সময়ের রচনার মধ্যে দেখিতে পাই—কবির সংস্কৃত সাহিত্যে অঙ্কুরাগ, বিশেষ করিয়া সংস্কৃত গদ্যসাহিত্যের জয়ন্তম্ভ কাদম্বরীর প্রভাব ; অচ্ছেদ-সরসীতীরে পবিত্রত, সৌন্দর্ঘ্য, cशैशनब्र इदि, cन cव उँीशद्र कांग्रह औक्छ श्णि; বৈশম্পায়ন, চন্দ্রাপড়, মহাশ্বেত, পুওরীক বহু বাঙালীর তরুণ বয়সের কল্পনার খোরাক জোগাইয়াছে, শুদ্ধ সংযত পবিত্র প্রেমের ভারতীয় চিত্ৰ দিয়া তাহাদিগকে কল্পনার সমৃদ্ধ করিয়া তুলিয়াছে। ধাহা তিনি প্রাচীন সাহিত্যে, भज़िबाशिगन, उाश मूर्ख इंदेश अण, उशब निकों কাল কৰিয়া তা আবার সজীব হই উঠিল। .