পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'झार्ख ২৬১ এইভাৰে নারী-জান্দোলনের বিভিন্ন দিক দেখান হইয়াছে,—ইহার আনুষঙ্গিক ফল গৃহৰূর্শ্বে ও পারিবারিক ধর্শ্বে শিথিলত, মানুষ হিসাবে নিজের কৰ্ত্তবাবুদ্ধির উদ্বোধন, এবং সেই সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের মনে যে অভাববোধের স্বষ্টি, সেই অভাবের পূরণ, এই ভিন্ন ভিন্ন দিক কবি সরসভাবে দেখাইয়াছেন। “দীপ ও ধূপে” প্রকাশিত কবিতাবলীর মধ্যে আর একটি নূতন দিক্‌ লক্ষ্য করিবার আছে, তাহা প্রাদেশিক বা গ্রাম্য ভাষায় রচিত কবিতা। কান্তকবি রজনীকান্ত র্তাহার সরস পদাবলীর মধ্যে হাসির গান গ্রাম্য ভাষায় রচনা করিয়াছেন, কিন্তু নিম্নে যে কয়টি পংক্তি উদ্ধৃত হইল তাহদের করুণ রসের মধ্যে এমনি একটা সজীব ভাব আছে যে তাহার একটা সম্পূর্ণ, নিজস্ব ধরণ স্বীকার করিতে হয়। বাখরগঞ্জের এক মুসলমান মাঝি নৌকাডুবি হইয়া মারা যায়, তাহার বিধবা স্ত্রী পুত্রকে আর নৌকায় পাঠাইতে সাহস করিত না। কিন্তু বালক পূৰ্ব্বকথা ভুলিতে পারিল না ; গভীর রাত্রিতে নদীতে জোয়ার আসিতেছে, তখন ঘুমের মধ্যে সেইজোম্বারের শব্দে নদীর ডাক শুনিতে পাইল, সঙ্গে সঙ্গে তার পিতার ডাকও তাহার কাছে আসিয়া পৌছিল । বাহিরের যে ডাক মানুষকে মাতৃবক্ষনীড় হইতে কাড়িয়া লয় ইহা যে সেই ডাক । গাঙ্গ যে মোরে বোলায় মাগো, গাঙ্গ, মোরে বোলায়, “জয় রে মাণিক, দোল খাবিরে ধলা ঢেউ দোলায়। ঐ যে ঢেউর পাছে ঢেউ, তোরা দেখছ না কি কেউ ? মাথা তুলা, হাত বাড়ায়্যা, গাঙ্গ-মোরে বোলায়— মাগো, গাঙ্গ যে মোরে বোলায় । আমি যখন নায়ে নায়ে কমু আসা যাওয়া বাপজান যদি দেজা করে থামবে তুফান হাওয়া, মাগো ধবৃছি তোর পায়ে, কাইল যাইতে দিও নায়ে— শোল্ব তোম, ও কার গল -"জায়রে মাণিক জায়।” মাগো গাঙ্গ,কি মোরে বোলার } sk জামি যখন সারেঙ্গ হমু, চালামু জাহাজ, তোমার দিলট ঠাও হবে দেইখা মোর কাজ, अबिग्नि मान जप्त, यांच्छांनcयन कग्न, "মায়ের ছঃখ ফুবি তো ঘর ছাড়া জায়— মাগো জাবার শোলা বায়— “জয় রে মাণিক দোল খাবরে বলা ঢেউ দোলায়।” গঙ্গই মোয়ে ৰোলায় মাৰি স্থাপজানই বোলায় ? মাগো, বাপজামই বোলায় ! উপরে ছন্দের একটু বৈশিষ্ট মাছে, শেষচরণের পূর্বচরণে অগ্রসর হুইয়াছে । - ইং ১৯৩০ সালে তাহার অপ্রকাশিত ৬৪টি সনেট "জীবনপথে নাম দিয়া প্রকাশিত হয়। এই সনেটগুলির মধ্যে অল্প কয়েকটি ভিন্ন আর সবই ছিল বহুবৎসর পূর্বের রচনা; অন্ডরেক্স গভীর ভাবতরঙ্গের কতটুকু মানুষ প্রকাশ করিতে পারে ? : আমারে ফেমনে আমি খুলিয়া দেখাই, হায় রে, সত্ব মোর দেখাবার নয়। কুলে কুলে আছাড়িছে যে তরঙ্গচয় সাগরের গভীরতা নাই,—তাতে নাই । দৃষ্টিৰাণী হাস অঙ্ক,-চাই ৰিন চাই দেখাইতে—ধরা পড়ে ; তাহাতে কি হয় তরঙ্গিত হৃদয়ের পূর্ণ পরিচয় } কে তার আভাস লিৰ অঙ্গল যে ই? পঞ্চদশ বৎসরের বিবাহিত জীবনে যে ব্যাপক রসের আস্বাদ লাভ করিয়াছিলেন তাহা অতর্কিত কারণে একেবারে হারাইয়ী । ফেলিলেও পরলোকের আশায় ছিলেন, পাচ বৎসর পূৰ্ব্বেও যে লিথিয়াছিলেন, আজ অশ্রু-আবরত ক্ষীণ দৃষ্টি লয়ে সেই সুদিনের তরে চেয়ে আছি পথ, ' মোর দীর্ঘ তপস্তায় করুণাদ" হয়ে দেবতা করুন পূর্ণ এই মনোরথ— সেৰি এই ধরণীরে, সুখে দুঃখে ভরা, লোকাগুরে হই তব সর্থী যোগ্যতরা । অস্তরের দেবতার কাছে তার একটি মাত্র ভিক্ষা ছিল, পালিতে নিদেশ, যোগ্য শক্তি যেন মিলে, জীবনে বহিতে মৃত্যু তাও না ডরাই। কামিনী রায় কবি ছিলেন, কিন্তু কথাশিল্পী ছিলেন না, ৰাছিয়া বাছিয়া শব্দ প্রয়োগ করা, বা শবপ্রয়ােগের জন্য ধন্থ স্বীকার করা তার প্রকৃতিতে ছিল না। র্তাহার মধ্যে সকলের সঙ্গে মিশিবার যে একটা আগ্রহ ছিল, একটা democratic temperament fs", stąfè fa i citsin ভাষা প্রয়োগের বাধা হইয়া দাড়াইত। তাই তিনি বলিয়াছেন – यiब्रां ौन्,८षोम भूथ । খাটে নিত্য দুঃখ সুখে হাত দিয়া তাছাদের হাতে कथां कष मझ्छ छांशष्ठ । ঠাকুরষার চিঠিতে তিনি সেই কথাই পাঠকসমাজে निबनन कब्रिग्नां भिब्रांzछ्न--