পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"বীণা বলিল, “তা বেশ জমেৰ দূর থেকেই। মেধার সেই পুরনো দীঘিটা মনে আছে ? সেই ষে ভাঙা বাড়ীটার ধারে, বনের মধ্যে, ইস্কুল থেকে যেখানে একবার জামরা outing করতে গিয়েছিলাম?” নির্জন তরুছায়াঘন নিবিড়তার মধ্যে এত রাত্ৰি পৰ্য্যম্ভ ৰীশাকে লইয়া অজয় একাকী ছিল একথা শুনিতে পাওয়া মাত্র ঐজিলার বুকের মধ্যটা কেমন कब्रिओं ਚੋਠਿੰਗ | এধরণের চাঞ্চলের সঙ্গে জীবনে তাহার পরিচয় এই প্রথম। শুষ্ক মুখে একটা টোক গিলিয়া কষ্টে উচ্চারণ করিল, “ভিজে কাপড়গুলো “ছাড়ো - নিজের এই আকস্মিক উত্তেজনার কোনও কারণ অনেক ভাবিয়াও সে স্থির করিতে পারিল না । ভিজা জামাটার হক খুলিতে খুলিতে বীণা শ্লথ দেহে টানিয়া টানিয়া একটা নিঃশ্বাস ফেলিল। জাম খুলিয়া চুলের স্বান জালগা করিয়া দিল, আগুলফ-লম্বিত সিক্ত কেশরাশি গুচ্ছে গুছে পিঠের উপর ছড়াইয়া পড়িল। শাড়ীটাকে খুলিয়া তালপাকাইয়া আলনার নীচে ফেলিয়া রাখিল। বলিল, “আজ আর একটু হলে দুজনকেই মরতে হত।" ঐজিলা পূর্বের মত সহজ স্বর ফিরাইয়া আনিবার চেষ্ট করিয়া বলিল, “কি হয়েছিল ?” গা হইতে ভিজা কাপড় আরও কতগুলি খুলিয়া ফেলিয়া বীণা নীচু হইয়া পায়ের কাছ হইতে সেগুলিকে কুড়াইতে -কুড়াইতে বলিল, “বজ্রপাত ।” ঐজিলা বলিল, ‘সত্যিকারের ? কোথায়?” বীণা বলিল, “ভাঙা বাড়ীটার ছাতে।” चछ नयञ्च झ्झेटण झब्रऊ हेइ जहेब्र मैविान ब्रनिकठ করিতে ছাড়িত না ; কিন্তু আজ সে আবিষ্কার করিল, অজয় এবং বীণার প্রসঙ্গ লইয়া রসিকতা করিবার প্রবৃত্তিও তাহার চলিয়া গিয়াছে। জালনা হইতে একটি পাট করা রাতের কামিজ এবং একটি ক্টোচানো সঙ্কপাড় ঢাকাই শাড়ী পাড়িয়া সেগুলিকে কোলে করিয়াই বীণা আবার আসিয়া বিছানায় - একপাশে বসিল। তাবপর হঠাৎ নিজের কোলে মুখ গুজিয়া উজুলিত আবেগে হাসিতে লাগিল। সেট ষে হাসি স্থক হইল, কিছুতেই তাহ আর খামিবার নাম করে না। ইঞ্জিল বিয়ঞ্চ হুইয়া কহিল, “তোমার কি মাথা খারাপ "\t i t: th hi . جيوليو | বীণা বলিল, “ওকে আজ খুব জৰী করা গেছে।" বলিয়া দাতে ঠোট কামড়াইয় পরম তৃপ্তির হাসি হাসিতে লাগিল । ঐজিলা বলিল, “তুমি মানুষকে জবা করবে, এ আর একটা বেশী কথা কি ? ঐ করতেই ত আছ সারাক্ষণ।” বীণা হাসিতে হাসিতেই বলিল, “জৰাট এবারে আমি অন্ততঃ ইচ্ছে করে করিনি, ভয়ে একেবারে জ্ঞান হারিয়েছিলাম।” ঐজিলা তীব্রম্বরেই বলিল, “কি কীৰ্ত্তি করে এসেছ শুনি ?” তার পরমুহূৰ্ত্তেই নিজেকে সম্বরণ করিয়া লইয়া কহিল, “ষাই ক’রে এসে থাকে, আমায় কিছু শোনাতে হবে ন৷ বাপু, শুনতে আমি সত্যিই চাই না।” বীণা উচ্ছ্বসিত হাসির মধ্যে একটুখানি দম লইয়া কহিল, “না শোনাই ভাল।” তারপর কিছুক্ষণ হাসির অবশিষ্ট আবেগচুকুকে বহিয়া যাইতে দিয়া যেন নিজের মনেই বলিল, “এমন ভীষণ লাজুক, মারাত্মক কিছু একটা না ঘটলে কিছুতে ওর সাহস হত না ...আমার যেমন কপাল ! মনের মতন একটা মানুষ যদি বা জুটুল, আকাশ ভেঙে বাজ না পড়লে কিছুতেই আর তার সাড়া পাবার জো নেই। সাড়া আজকেই যে খুব পেয়েছি তা নয়, তবু যতটা পেয়েছি তাই যে পাব সে আশা কি ছিল ? আমি যে খুসিই হয়েছি তা ত বুঝতেই পাৰ্বছ। এখন কেবল ভাবছি, কপাল-জোরে আজকেই নাহয় বাজ একটা পড়েছে, এর পরে উপায় হবে কি ? আমি ইচ্ছে করলেই ত যখন তখন বজ্রপাত বা ভূমিকম্প ঘটাতে পারব না ?” ঐজিলা কহিল, “থাক্ থাক, আমন ৱিচিত্র বেশ নিয়ে আর এত রসের গল্প করতে হবে না। শীগগির কাপড় বলে নাও, আমার বাপু ভয়ানক ঘুম পেয়েছে।” বীণা উঠিয়া বলিল, “তুমি শোও, আমি দরজা বদ্ধ করে আলো নিৰব এখন " সেদিন বৰক্ষণ ধরিয়া বহুধত্বে সে প্রসাধন সম্পন্ন করিল। जष्ट्रकूण उitनाब्र कारश् चधनहे कब्रिब्र निtजब क्लउछष्ठ निरवक्रम कब्रिब क्षम चरण बािहेब्र उद्दे८ङ cभण उषम ঐজিলা ঘুমাইজেছ, অন্ততঃ বুৰাইতেছে মনে করি তাৰে আর আলি না। কিন্তু জৰাং অন্ধকারে অল্প একটু পাশ দি ঐলি কলি,“লিখলে তোমার" ।