পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৯৯

જ૧ স্বাক্টর পূৰ্ব্বেও পৃথিবীতে তার অস্তিত্ব ছিল। আসলে ও জিনিষ অসামাজিক এবং কোনো কোনো হিসাবে নয়মারীর পরম্পরের প্রতি অশ্রদ্ধার ঝোতক । আমি জাজ খুব জোরের সঙ্গে অনুভব করছি, নরনারীর পরস্পরের সম্বন্ধে এই অসামাজিক অশ্রদ্ধা অপরিচয় এবং অর্ধপরিচয়ের মধ্যেই সব-চেয়ে বেশী প্রশ্রয় পায় । “প্রিয়দাকে ধারা অনুযোগ করছেন তাদেরও আমি দোষ দিই না, কারণ আমি জানি, অর্ধপরিচিতদের ঘনিষ্ঠ মিলনের যে স্বযোগ সেদিন আমরা করে দিয়েছিলাম তার অপব্যবহার হয়ত কোথাও কোথাও হয়েছে । ভবতোযদের এবং পুটিদের শেষ অবধি আমরা রাশ মানাতে পারিনি। আমার দুঃখ প্রিয়দার জন্তে । পাচ্ছি, অকারণেই এই অপ্রীতিকর প্রসঙ্গে আপনাদের নাম জড়িয়ে গেল। প্রিয়দ আমাকে ক্ষমা করতে বাধ্য কেননা এসম্বন্ধে বহু পূৰ্ব্বেই তার সঙ্গে আমার বোঝাপড় হয়ে আছে। আপনাদের ক্ষমা চাইতে পারি সে-সাহস আমার নেই। “আপনাদের করুণ উক্তি করবার জন্তে লিখছি, আমার দু-একটি রোগিণী ছিলেন, চিকিৎসক হিসাবেও তাদের কাছে যাওয়া আমার নিষিদ্ধ হয়ে গিয়েছে। এদের একজনের কথা বলতে পারি, র্তার অমুখটা মারাত্মক এবং আমার চিকিৎসায় তার সেরে ওঠবার খুব বেশী সম্ভাবনা झिल (” হঠাৎ বীণার দিকে ফিরিয়া ঐশ্রিল কহিল, “থাকৃ, জমন চমৎকার মুখ করে আর তাকাতে হবে না। এই নাও, পড়।” চিঠিটিকে আদ্যোপান্ত পড়িয়া আবারও তাহার স্থানে স্থানে চোখ বুলাইয়া লইয়া বীণ কহিল, “বেচারা স্বভদ্রাবাৰু!” ঐন্দ্রিল কহিল, “বেচার কিজন্তে ?” বীণা কহিল, “আমনি খচ করে লাগল। বেচার। এইজন্তে যে এত ত বুদ্ধিমান মানুষ, তবু একটা সহজ কথা এত কষ্ট করে তাকে বুঝতে হল। ৰি লিখবে জবাবে ” ঐজিলা কহিল, “কি আবার লিখৰ ? কিছুই निषब नीं ।" আপনাদের কথা ভেবেও দুঃখ , अ७ प िअधिकारबब अनाथ द्रि श्ठा क्रय क्कड কিছু লিখৰি ন কিরকম? আমি বলি, কাল বিকেলে গ খেতে বলে চিঠি লিখে দে ” s ঐজিলা কহিল, “সে কাজ ত তোমার, তুমিই তাহলে कद्र !” - বীণা কহিল, “খুব ষে সাহস বাড়ছে দেখছি। কাজের ভার আমাকে যদি দাও, আমি নিজের মত্ত করে করব । স্বয়ং গিয়ে ধ'রে নিয়ে আসব।—অজয়বাবুকেও অবিঞ্চি আনব সেই সঙ্গে " $ . . . . ঐজিল কহিল,“তোমাকে বাধা দেবে কে?" . . বীণা রন্ধনের তত্বাবধান সমাধা করিতে নীচে চলিঙ্ক গেলে দরজা বন্ধ করিয়া দিয়া স্বভত্রের চিঠিটি রাখার • ? একবার সে পড়িয়া দেখিতে বসিল। চিঠিটির কোনো কোনো কথা হঠাৎ তাহার মনে লাগিয়াছে । সে রাত্রিতে বাড়ী ফিরিয়া অজয় বুঝিতে পারি বজ্ৰপাত ভাঙা বাড়ীটার ছাতেই কেবল যে আজ হইয়াছে অহা নহে তাহার জীবনের মাঝখানেও হইয়াছে। অথচ তাহার অন্তৰ্য্যামী জানেন এতবড় শাস্তি একটুও তাহার পাওনা নয়। বীণাকে তাহার ভাল লাগে একথা ত নিজের কাছে কখনও সে অস্বীকার করে নাই ; খুব বেশী ভালই লাগে, কিন্তু তাহার হৃদয়ও ত নিঃসংশয় ভাবেই জানে, এই ভাল লাগাৱ মূলে ঐন্দ্রিলা কতখানি। কিন্তু পৃথিবীর মাহুৰ কি জাজ আর তাহা বিশ্বাস করিবে ? ঐন্দ্রিল বিশ্বাস করিবে ? : বীণার সম্বন্ধে তাহার চিত্তগতি অত্যন্ত সহজ শোতেই চিরকাল বহিয়াছে। তাহার সম্বন্ধে কোনও সতর্কতা অবলম্বন করার প্রয়োজন কোনওদিন সে অনুভব ক্ষরিত না, আজও করে নাই। বিমানের সঙ্গে, নন্দের সঙ্গে তাহার ষে দ্বিধাহীন অসঙ্কোচ সম্পর্ক, বীণাকেও তেমনই সম্পর্কের মধ্যে কেন সে কাছে পাইবে না এ প্রশ্ন বারম্বার নিজেকে সে করিয়াছে। অবশু , বীণা নারী, সেকথা সম্পূর্ণ বিশ্বত হওয়া তাহার সাধ্য ছিল না, কিন্তু হুওয়া কর্তব্যও হইত না। ৰেচারি বীণা। অজয় না থাকিলে अब्रेहे चाण श्ब्रज्र उाशब्र श्रम्७िङ्ग क्रिय बक श्हेझ पश्डिी