পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

༧ རྗེ་ཙ༤ Sово দুই জনের অপর্যাপ্ত ও অসমাপ্ত বন্ধ হতে चारिता। করিলাম, পথচারী কোনও মেটকার তাহানের এই সাধের হাউওটির উপর দি একান্ত নির্দয়ভাবে তাহার চক্ৰ । निर्मिदात्त्व झाणहेत्व निमात्रु ? श्बउ शख्रख्द्र चौदनौ।" নির্বাপিত হইবার আর বিশেষ বিলম্ব নাই। ডাক্তার ডাকিতে পঠালো হইতে মোটরটিকে দাড় করাইয় তাহার নম্বর লওয়া প্রধাজ্ঞ সকলই হইয়াছে, এ সকল মাত্র দশ মিনিট পূৰ্ব্বেকার ¥श्वों ! অদূরে কলাসনের পার্থে ক্রিড-পত্নী উপুড় হইয়া বসিয়া। কলের উপর বোধ হয় হাউগুটি পড়িয়া আছে, সন্ধ্যার অন্ধকারে স্পষ্ট কিছুই বোঝা যাইতেছিল না। ঘরের ভিতর আলো দেওয়া হইয়াছিল—আলোটা বাহিরে লইয়া আসিলাম। চতুষ্পন্ন জীবটি একান্ত নিঃসহায় ভাবে শুধু পা কেন, সমস্ত দেহ ছড়াইয়া দিয়া নিঃশব্দে পড়িয়া আছে। মাঝে মাঝে চক্ষু মেলিতেছে, কিসের আবেশে পুনরায় বদ্ধ করিয়া ফেলিতেছে। নাক ও মুখ দিয়া কখনও কখনও নিঃশ্বাসের সঙ্গে রক্ত আসিতেছে—দৃষ্টি অর্থহীন, শ্বাসকষ্ট সমধিক। বলিলাম, মুখে চোখে জল দাও নাই ? ক্রিড মাখ নাড়িয়া বলিল, না। তাহারা উভয়েই যেন একান্ড অভিভূত হইয়া পড়িম্বাছিল। বলিলাম, এক্ষেত্রে মামুষেরও যাহা হুইত, হয়ত পশুরও অছাই। ঠাণ্ড জল মাথায় দেওয়ায় দোষ হইবে না। জল জাগিল। পরিচ্ছন্ন কাপড়ে জল হইয়া আস্তে আস্তে আমরা উহার নাকে ও মুখে দিতে আরম্ভ করিলাম। শ্রান্ত জলহায় পশু অর্থহীন দৃষ্টিতে দুই একবার আমাদের দিকে চাহিল ; রক্ত ধুইয়া মেজেতে ধারা বহিল। দেখিলাম ক্রিড ও তাহার স্ত্রীর চক্ষু ছলছল করিতেছে। ক্রিড-পত্নীর এ দৃশ্য অলঙ্ক বোধ হইতেছিল—অত্যন্ত করুণ স্বরে বলিল, কিটি...কিটি...ফিটি আমার বাচিবে তো চ্যাটাজা ? কথা কহিলাম না, কহিলে তাহার বিশেষ কোনও অর্থও ইঞ্চনা এক ষ্টে কিটর দিকে চাহিলাম। তালে তালে পাজরের স্পন্দন দেখা যাইতেছে—ম্পন্ন সমজৰেই পক্ষিতেছে, স্তবে একটু ক্ৰত ; কখনও নাক দিয়া কখনও রংগুণ দিয়া স্বায়ু গ্রহণ ও পরিবর্জন চলিতেছে। মনে হইতেছিল, জাছত পঞ্চ যেন বেদনায় বেঙ্গস । ক্রিকিতিক্ষ্ম পড়িয়াছিল। o ক্রমাগত কিটির মাথা হইতে পা পৰ্যন্ত অত্যন্ত সন্তৰ্পণে ও আদরে হাত বুলাইয় দিতেছিল। তাহার হাতের প্রতিটি ভজিতে মনে হইতেছিল যেন সে কিটির একটু ব্যথা দূর করিবার জন্য নিজের জীবন পণ করিতেও কাতর নয় ; অদূরে ক্রিড-পত্নী নিঃশন্ধে দাড়াইয়া,–চক্ষু সজল,যেন মুমুধু অতি নিকট কোলে আত্মীয়ের শয্যাপাশ্ব অধিকার করিয়া আছে। এই বিষন্ন সন্ধ্যায়, এক অখ্যাতনাম ডাকবাংলার বারান্দাম, আমরা তিনটি মানব একদিকে দাড়াইয় একটি পশুকে আসন্ন মৃত্যুর কবল হইতে রক্ষা করিবার জন্য বিশ্বনিম্নস্তার নিকট যেন চরম প্রার্থন: জানাইতে আরম্ভ করিলাম-কায়ে, মনে ও বাক্যে । ক্রিড বলিল, এখানকার মোটরচালকদের খুব বেশী রকম শাস্তি হওয়া দরকার । লক্ষ্য করিয়াছ এথানকার রাস্তায় কত ছাগল বাধ থাকে ? বল ত ত্রিশ মাইল লেগে গেলে মিনিটে কমটা ছাগল মারা যায় ? হিসাব করিবার ইচ্ছা ছিল না, কিন্তু বুঝিলাম ক্রিডের অকস্মাৎ এই দেশী ছাগভক্তির মূল কোথায় ; তর্ক চলে না ; বলিলাম, তা সত্য । কিটি অফুট বেদন ধ্বনি করিয়া উঠিল। ক্রিড-পত্নী ছুটিয়া আসিল । বলিল, কিটি, কিট, কি হইয়াছে ?—যেমন করিয়া মা রুগ্ন ছেলেকে বলে । কিটি উত্তর দিল না, হাত পা ছুড়িতে লাগিল—হয়ত অসহ বেদনায় । আমি আরও ভাল করিয়া মাথায় জলের পটি লাগাইতে লাগিলাম—-ক্রিড আরও সন্তপণে হাত বুলাইতে লাগিল । ডাক্তার আসিলেন । বলিলেন, জ্যাকৃসিডেন্ট কেস তো ?—ও কি কুকুর না কি ? আমি যে শুনিলাম সাহেবের ছেলে । ভাবিলাম, বড় মিথ্যা শোনেন নাই। ক্রিডকে বলিলাম তুমি কি পশুর ডাক্তার ভাকিয়া পাঠাও নাই ? ক্রিড় হতভম্বের মত বলিল, তাহা তো বলি নাই । বলিলাম, ডাক্তার বাবু, আমাদের বিদ্যা মানুষের পক্ষেই খাটে না--স্ত পপ্ত । আপনি একবার দেখুন তো । - ডাক্তার বাবু বিদ্যা-গৌরবে নত হইলেন। টর্চ জালিয়া তন্ন তন্ন করিয়া কিটির নাক, মুখ, চোখ দেখিলেন ; বুঝের शछ क्* शङज्जाहेब्रा लहे८णन, *७ थांब नद्रौचर्ण कब्रिटूलन ।