পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আগ্রহায়ণ ৰিবিৰ প্রসঙ্গ—সকল ৰাজাভিকের জলঙ্গুমোদিত একটি জিলিৰ ミv● সকল ৰাজাতিক দলের সমবেত ককারেন্স। এখন চাহিতেছেন কেবল সকল স্বাজাতিক দলের সমবেত কনফারেন্স। তাহাতে কথা উঠিয়াছে, কংগ্রেসের লোকের আগে কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ কার্ধ্যপদ্ধতি নিজেদের মধ্যে ঠিক করিয়া না লইলে সকল দলের কনফারেন্সে সম্মিলিত কাৰ্যপদ্ধতি সম্বন্ধে কি প্রকারে মত প্রকাশ করিবেন ? সকল কংগ্রেসওয়ালাদের বা তাহাদের অনেকেরই মত যদি ঐক্সপ হয়, তাহ হইলে সকল দলের সম্মিলিত কনফারেন্স হইবার কোন সম্ভাবনা দেখিতেছি না। সকল স্বাঞ্জাতিক দল যে স্বরাজ লাভের সম্মিলিত চেষ্টা করিবেন, তাহারও সম্ভাবনা দেখিতেছি না। সম্মিলিত চেষ্টার দুটি বাধা কোন কোন উদারনৈতিক বলিয়াছেন, কংগ্রেস ষে বলিয়াছে, তাহার লক্ষ্য পূর্ণ স্বরাজ বা পূর্ণ স্বাধীনতা, এই বুলি পরিত্যক্ত হইক । কংগ্রেসের লক্ষ্য সম্বন্ধে এই উক্তি প্রত্যাহার করিবার অধিকার ও ক্ষমতা একমাত্র কংগ্রেসেরই আছে । কংগ্রেসের অধিবেশন না হইলে প্রত্যাহার করা না-করার আলোচনা হইতে পারে না। এবং কংগ্রেসের অধিবেশন ষে বৰ্ত্তমান অবস্থায় হইতে পারে না, তাহা বলাই বাহুল্য। স্বতরাং কংগ্রেসের পূর্ণস্বরাজের দাবি পরিত্যক্ত, প্রত্যাহৃত বা পরিবর্জিত হউক, ইহা বলা নিষ্ফল। কংগ্রেসের অধিবেশন হইলেও উহা পরিত্যক্ত হুইবে না, আমাদের ধারণা এই রূপ । আমরা নিজেরাও পূর্ণস্বরাজকেই ভারতবর্ষের রাষ্ট্ৰীয় প্রচেষ্টার একমাত্র যোগ্য লক্ষ্য বলিয়া মনে করি। তাহা প্রত্যাহার করিবার কোন কারণ দেখিতেছি না। মহাত্মা গান্ধী একাধিক বার বলিয়াছেন, তিনি স্বাধীনতার সারাংশ (সব স্ট্যান্স অব ইণ্ডিপেণ্ডেন্স) লইতে রাজী আছেন। তাহার এই উক্তিতেই উদারনৈতিক নেতাদের সন্তুষ্ট হওয়া উচিত। গত অক্টোবর মাসে এলাহাবাদে আগ্রা-অযোধ্যা প্রদেশের উদারনৈতিকদের ধে কনফারেন্স হয়, তাহার একটি প্রস্তাবের একটি অংশ এইরূপ — “This conference ို့ဖ္ရစ္တပ္သူမ္ယား of the continuance of the policy of civil disobedience, which stands in was, of a united political action by al progressive Aparties weግ–›ግ তাৎপৰ্য। এই কনফারেন্স নিরাপত্ৰৰ আইনলঙ্ঘন নীতি এখনও অনুসরণের প্রতিকূল মত ব্যক্ত করিতেছেন ; —উহা প্ৰগতিক রাজনৈতিক দলসমূহের সম্মিলিত রাজনৈতিক কাৰ্য্যামৃষ্ঠানের বাধা স্বরূপ হইয়া আছে।’ উদারনৈতিকদের মনের এই ভাবটাতে রাজনৈতিক পংক্তিভেদের আভাস পাওয়া যায়। কংগ্রেসওৱালাজ, উদারনৈতিকদিগকে রাজনৈতিক হিসাবে অপাজেন্ম মনে করেন, আবার উদারনৈতিকরাও কংগ্রেসওয়ালাদিগকে অপাংক্তেয় মনে করেন। এই জন্ত কেহ কাহারও সঙ্গে রাজনৈতিক কোন সম্মিলিত চেষ্টা করিতে চান না। এরপ জাতিভেদ ভাল নয়। রাজনৈতিক, সামাজিক, শিক্ষাবিষয়ক বা অন্ত প্রকার যে-ষে বিষয়ে মতে মিলে তাঁহাতে একসঙ্গে কাজ করিবার বাধা কি ? অবশু, যতক্ষণ না কংগ্রেস প্রকাপ্তভাবে বলিতেছে, “আমরা অসহযোগ ও আইন অমান্ত করা একেবারে ছাড়িয়া দিলাম, ততদিন গবষ্মেণ্ট কংগ্রেসকে বৈধ প্রচেষ্টা মনে করিবেন না বটে। কিন্তু উদারনৈতিকরা সরকারী ভীর অনুরূপ ভঙ্গী করেন কেন ? গুজরাটের অমৃতলাল ঠক্কর, এলাহাবাদের হৃদয়নাথ কুম্বন্ধ প্রভৃতি মহাত্মা গান্ধীর প্রতিষ্ঠিত অস্পৃশুসেবক সমিতির সভ্য ও কাঁ, অথচ তাহারা উদারনৈতিক। “অশ্বশুদিগের সেবা অবশু সাক্ষাৎভাবে সামাজিক কাজ, কিন্তু ইহার রাজনৈতিক ফলও ফলিবে । এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক কাজের মধ্যে দাড়ি টানা কঠিন। আমাদের মনে হয়, ৰে রাজনৈতিক কাজ অসহযোগ বা আইনলঙ্ঘনের মত কিছু নয়, এবং যাহাতে সব স্বাজাতিক দল একমত, তাহাতে কংগ্রেল প্রভৃতি সব দল অনায়াসে ও নিধিয়ে একত্র কাজ করিতে পারেন। শুধু ‘করিতে পারেন বলিলে কম বলা হয়, তাহাজের সকলের একত্র এরূপ কাজ করা উচিত বলিলেই ঠিক বলা श्ध्र । সকল স্বাজাতিকের অননুমোদিত একটি জিনিষ আমরা এবারকার বিবিধ প্রসঙ্গে এপর্যন্ত যাহা লিখিয়ছি, उांशप्ऊ कङककै चूक वाहेरद, cद्, नभूगद्र चांजांख्रिकब्र সমবেত কন্‌ফারেলের অধিবেশন এবং তাহাড়ে