পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শুভবিবাহ জপাচুগোপাল মুখোপাধ্যায় বাসের ছিলাৰে আরও কিছু দিন কেবল চাকরি করিয়াই কাটাইৰ দেওয়া চলিত। কিন্তু চাকরি করিৰ—সেভিগধান্ধের একাউন্ট খুলিব না এবং বিবাহের কথা উঠিলে আপত্তি করিব, জীবনযাত্রার এই নীতিটিকে আত্মীয়জাষ্ট্ৰীয়াদের কেউ বেশী দিন মুখ বুজিয়া বরদাস্ত করিতে मप्रख इहेzणन न । यङिदाद्वलग्न क४७जि चौ१ दहेबाई আরম্ভ হইয়াছিল, কিন্তু একদিন সেগুলি সপ্তস্বরার মত কনের দ্বারে জৰিঙ্গৰ আৰ্ত্তনাদ স্বরু করিয়া দিল। এমন কি বিবাহ-বিষয়ে আমার এই ঔদাসীন্ত সম্বন্ধে এমন সব ব্যাখ্যা স্বল্প হইয়া গেল যে অন্ততঃ সেগুলির বিরুদ্ধে ৰিয়োহ ঘোষণার জন্ত বিবাহটা সারিয়া ফেলা প্রয়োজন মনে করিলাম। সৌভাগ্যক্রমে ভারতের যে-অংশে জন্ম, তাহাতে বিবাহটা সাধারণ ছেলের পক্ষে একটা দুর্ঘটনা; জামার তৰু এখনও বাপ-মা দুই-ই বর্তমান । আমার জন্ত না হউক, তাহদের দেখিয়া অনেকেই এখনও পীড়াপীড়ি করিতেছে, কুতরাং মত দিয়া ফেলিলাম। তাহার চিরকাল পৃথিবীতে বসবাস করিবার ফরমান লইয় আসেন নাই একথা আমার জানা ছিল, কিন্তু পিলিম বলিলেন—অদৃষ্ট নাকি নিজেকেই গড়িতে হয়, বাচিা আবার ৰে কাহার জন্ত থাকে । যেটুকু সংশয় তখনও ছিল, সংসার ও জীবন সম্বন্ধে পিলিমার এই সারগর্ত উপদেশ শুনিবার পর ধুইয়া মুছিয়া পরিষ্কার হইয়া গেল। বিবাহ উপলক্ষ্যে যাহ-কিছু ঘূটা প্রয়োজন ঘটল । লক্ষ কথা না হইলে বিবাহ হৰ না ; তেমনি লক্ষ জায়োজনের উৎপাত আছে। সেগুলি একে একে of . স্বরণ ক্ষঙ্গি জাই দেখিতে দেখিতে সপ্তাহখানেকের মেয়ে লইয়া সকলের আগে আগিয়া পৌঁছিলেন। মেয়ে দুইটিই তার বিবাহিত,—জামাই দুইটিও দুই চারি দিনের মধ্যে আসিয়া পড়িল বলিয়৷ ইহাদের উপস্থিতির হট্টগোল মিলাইতে নমিলাইতে—ছোটকাকাবাবু, কাকীম, এবং তাহার দুইটি ছেলেমেয়ে এবং তাহার পর একে একে আরও অনেকের আবির্ভাবে বাড়িটি মুখর হইয়া উঠিল। লৌকিকতা বা সামাজিকতার খাতিরে আমরা সবাই আর একবার স্মরণ করিলাম যে, প্রয়োজনের দোহাই দিয়া আমরা নিজেদের মধ্যে কেমন একটি বিচ্ছেদের পরিখা খনন করিয়াছি। মনে হইল, বাড়িটা এত কাল অত্যন্ত পরিচিত কতকগুলি লোককে কোলে করিয়া কথা খুজিয়া না পাওয়ার জন্য চুপ করিয়া ছিল, এইবার নূতন কতকগুলি সাখী পাইয় সে কলরব করিয়া উঠিয়াছে। পিসিমার মেয়ে দুইটি-ললিতা আর অজিতা নিজেদের নবলব্ধ আবিষ্কারের আনন্দে দিবারাত্র এবর-ওঘর করিতেছে। অকারণে দুই বোনে হাসাহাসি করিতেছে, আবার খানিক পরেই অহেতুক কলহ। অজিতার স্বামী নূতন পাস করা উকীল, ললিতার স্বামী রেল জাপিসের বড়দরের কর্মচারী। ললিতা ছোট বোনের चायौप्क गरेश अिङ्गे कवि ि বলিল, স্ববলকে এখন কতকাল কেবল গাছতলায় দাড়িয়ে कर्पोर७ श्ब cनथिन्। अजिज्राच्न 4ा झु िचयनि मूनिद्र উঠিল। চোখ লাল করিয়া বলিল, তোর বর একদিন আঠারো টাকা মাইনে পেত জানিস ! সাহেবদের পায়ে কত তেল দিয়ে— ললিতা ছোট বোনের রাগ দেখিয়া মনে মনে হাসে जांब्र भूथं बटन, बांबांटनग्न किरू ठथन ७ऊ नब्रन हिंल না। অজিতা কোনকিছু বলিবার না পাইয়া হয়ত: বলিয়া বসে-তুই মুখপুটী কেন এলি এখানে আমাদের