পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थाब्र* ना। নিতাই আমার পিঠে স্বছ আঘাত করে বললে,—বেশ, ৰে, একেবায়ে প্ৰত মুষড়ে পড়ছিল কেন ? ঐ দশ টাকাতেই ক্ষুই যেমন ঘর চাইছিল পাবি। ● এর পর প্রায় সপ্তাহখানেক কেটে গেল । বন্ধুরা সম্ভবতঃ कपाई ভূলেই গেছে । এদিকে রাগের মাথায় মেসের ম্যানেজারকে নানাবিধ ইডিমেটিকৃ’ গালাগালি দিয়ে ফেলে নিজের অবস্থা সলীন করে তুলেছি। দ্বসহ বিরক্তিতে কেন ষে এখনও আত্মহত্যা করে বলছি না তাই ভেবে আশ্চৰ্য্য হচ্ছি এবং ঘরের মধ্যে যে কোনও মুহূর্ভে একূল হলেই হাতের মাংসপেশীগুলো ফুলিয়ে মুষ্টি উদ্যত করে চীংকার কয়ে উঠছি— দাওঁ ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর, লহ তব লৌহ, লোষ্ট্র, কাঠ ও প্রস্তর, - হে নব সভ্যতা। কবিতার মধ্যে ঐ কথাগুলো—ঐ যে, ‘লোঁহ, লোষ্ট্র, কাষ্ঠ ও প্রস্তর'—চিবিয়ে চিবিয়ে এমন বিচ্ছিরি করে উচ্চারণ করছি, ষে তাতে রাগ আরও হ হ করে বেড়ে যাচ্ছে । কখন কি যে করে বলি তার কিছুই ঠিক নেই। বন্ধু নিতাই স্থখবর নিয়ে উপস্থিত হ'ল ৯ কলকাতার অতি ছাদ-জাৰায় সেই ছাদের গা ঘেঁষে উঠেছে একটা প্রকাও জখখ গাছ । নিতাই যেদিন আমার বি-এ পাস করার খবর টেলিগ্রাম করে জানিয়েছিল মেদিনও বোধ হয় এত चानक श्ब्रबिi गथ्र्यू घब्र–िचक्छ घब्रोत्क शिक्षय वस्त्र वनवाब ना-७ट्रक्वांtद्र चांमब्र-जांब उम्राब कष ज्न्रण পাশ্চৰ্য রয়ে যাবেন, মাত্র নাট টাকা । দরগারোহে স্বরে এসে উঠলুম। তত্তপোষ, একখান চেঞ্চয়, একটা ছোট টেবিল, এবং আমার অর্গানটা ঘরের গ্রন্থ : ಇಣEಃ ঘরে পুরে দিলেই ঘর সাজানো হয় না। ঘরের সমস্ত সৌন্দর্ঘ্য निर्डब्र कब्र उब्र cञ्थान व शंका जादशाब ७गब। ५iरे শূন্ততটুকুই ঘরের প্রত্যেক জিনিষটিকে ফুটিয়ে তুলবে, তাদের মধ্যে একটা স্বাতন্ত্র্যের স্বটি করবে। এই মনে করুন, দেয়ালে একরাশ রং-চঙে ছবি টাঙিয়ে রাখা চরম জলভ্যতার নিদর্শন। দেয়ালটা সন্তা কমাগির্জাল আর্টের অত্যাচার প্রয়োগ করবার ক্ষেত্র নয়—ওকে কতকগুলো চমকপ্ৰদ রঙের সমষ্টিতে সং সাজালে চলবে কেন ? ওকে একাত্ত বিশিষ্টতা-বর্জিত ভাবে নিলিপ্ত হয়ে থাকতে দাও-ফাতে ওর নিছক সাদার ওপর মন আপন খুণীতে কল্পনার আলপন। একে যেতে পারে। অবশ্য ছবি যে টাঙানো একেবারে বারণ, তা নয় । কিন্তু দু-একটা—বিশেষভাবে বাছাই-করা ছবি—যে ছবি জোর করে লোকের চোখ আকর্ষণ করে না, যে ছবির মধ্যে উত্তেজনার চেয়ে প্রসার বেশী বর্ণনার চেয়ে বিরতি বেশী—সেই ধরণের ছবি। নয় ত এমন কারুর ছবি—যা দেখে দেখে, ভেবে ভেবে, মনের আর শ্রাস্তি নেই, অবসাদ নেই— যাকু—এ বিষয় নিয়ে একটা আলাদা প্রবন্ধই লিখে ফেলব স্থির করেছি; কাজেই আসল গল্পটা আরম্ভ করা যাক । নূতন মেসে এই সিংগল লীটেড রুটিতে আসবার প্রায় এক সপ্তাহ বাদে প্রফুল্প এসে হাজির । भूद छांज क्रॉ? তুলতে পারে বলে তার খ্যাতি আছে, একটা বাঙালী সিনেমা কোম্পানীর সে ক্যামেরামান। ওর সঙ্গে আমার শুধু বন্ধুত্ব নয়, সামান্ত একটু আত্মীয়তাও আছে। বয়সে আমার চেয়ে একটু ছোট—তাই আমার নামের সঙ্গে ‘দ’ যোগ করে ডাকে। আমি জানতুম, ও বাংলার বাইরে কোথায় জুটিঙে গেছে। হঠাৎ ওকে দেখে আশ্চর্য হয়ে গেলুম। জিজ্ঞাসা করলুম-কি রে, তুই হঠাৎ কোথা থেকে এলি ? তোর হাতে কাগজে-মোড়া ওটা কি ? - প্রফুল্ল চিরকাল নিজেকে একটু রহস্যময় করে তুলতে